সৈয়দপুর উপজেলায় পাশের হার ৮০ দশমিক ২৩ ভাগ
https://www.obolokon24.com/2018/07/saidpur20.html
তোফাজ্জল হোসেন লুতু.সৈয়দপুর (নীলফামারী) প্রতিনিধি:
বৃহস্পতিবার প্রকাশিত এবারের এইচএসসি পরীক্ষার ফলাফলে দিনাজপুর বোর্ডে গড় পাশের ৬০ দশমিক ২১ ভাগ হলেও সৈয়দপুর উপজেলার গড় পাশের হার ৮০ দশমিক ২৩ ভাগ।
সৈয়দপুর উপজেলায় মোট ১৪টি কলেজ রয়েছে। এ সব কলেজ থেকে এবারের এইচএসসি পরীক্ষায় অংশ নেয় ৩ হাজার ২০২ জন। উত্তীর্ণ হয়েছে ২ হাজার ৫৬৯ জন। এতে করে পাশের হার দাঁড়িয়েছে ৮০ দশমিক ২৩ ভাগ। গত বছর উপজেলায় গড় পাশের হার ছিল শতকরা ৭৯ দমমিক ২১ ভাগ। এবারে উপজেলার ১৪ টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ৭ টি থেকে জিপিএ-৫ পেয়েছে ২৮৫ জন। এবারও শতভাগ পাশে কোন হেরফের হয়নি। গতবারের মতো এবারও একটি প্রতিষ্ঠান শতভাগ পাশের সাফল্য দেখিয়েছে। আর সেটি হচ্ছে সৈয়দপুর সরকারি কারিগরী মহাবিদ্যালয়।
সৈয়দপুর সরকারি কারিগরী কলেজ থেকে শুধুমাত্র বিজ্ঞান বিভাগে ২৬৫জন পরীক্ষার্থী অংশ নেয়। সকলেই উর্ত্তীণ হয়েছে। পাশের হার শতভাগ। জিপিএ-৫ পেয়েছে ১৪৭ জন। উপজেলার মধ্যে এ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানটিই শুধুমাত্র শতভাগ পাশের সাফল্য ধরে রেখেছে।
সৈয়দপুর ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজ থেকে তিন বিভাগে পরীক্ষার্থী ছিল ৪৭২ জন। এদের মধ্যে পাশ করেছে ৪৬৪ জন। বিজ্ঞান ও ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগে জিপিএ-৫ পেয়েছে ১০৫ জন। পাশের হার শতকরা ৯৮.৩১%।
সৈয়দপুর লায়ন্স স্কুল এন্ড কলেজ থেকে পরীক্ষার্থী ছিল ৩৯৭ জন। তিন বিভাগের উল্লিখিত সংখ্যক পরীক্ষার্থীর মধ্যে পাশ করেছে ৩৯০ জন। পাশের শতকরা হার ৯৮.৪৯ ভাগ। দুই বিভাগে জিপিএ - ৫ পেয়েছে ২৪জন।
সৈয়দপুর আদর্শ বালিকা বিদ্যালয় ও কলেজ থেকে তিন বিভাগের পরীক্ষার্থী ছিল ১০২জন। পাশ করেছে ১০১জন । দুই বিভাগে জিপিএ-৫ পেয়েছে তিনজন।
সৈয়দপুর মহিলা ডিগ্রী কলেজের তিন বিভাগে পরীক্ষার্থী ছিল ৩৫২জন। উর্ত্তীণ হয় ২৭২জন। পাশের হার ৭৭.১২%। তিন বিভাগ থেকে তিনজন পেয়েছে জিপিএ-৫।
সানফ্লাওয়ার স্কুল এন্ড কলেজ থেকে তিন বিভাগে ২৯৩ জন পরীক্ষার্থী অংশ নেয়। পাশ রয়েছে ২৫৯জন। জিপিএ-৫ পেয়েছে ২জন। জিপিএ-৫প্রাপ্তদের মধ্যে বিজ্ঞানে একজন এবং মানবিকে একজন।
সৈয়দপুর পাইলট বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজ থেকে পরীক্ষায় অংশ নেয় ১৮০জন। তিন বিভাগে পাশ করেছে ১৪৩জন। পাশের হার ৭৭.৪৪%।
হাজারীহাট স্কুল এন্ড কলেজ থেকে তিন ভিাগে পরীক্ষার্থী ছিল ১৭২জন। পাশ করেছে ১১৫জন। পাশেরন হার ৬৬.৮৬%। মানিবেক জিপিএ-৫ পেয়েছে একজন।
সৈয়দপুর কলেজ থেকে তিন বিভাগে পরীক্ষা দেয় ৩৭২ জন। উর্ত্তীণ হয় ২১২জন। পাশের হার ৫৬.৫৩%।
লক্ষণপুর স্কুল এন্ড কলেজ থেকে তিন বিভাগে পরীক্ষার্থী ছিল ১৮২জন। পাশ কেেরছ ১৪৫জন। পাশের শতকরা হার ৭৯.৬৭ ভাগ।
খালিশা বেলপুকুর উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজ থেকে দুই বিভাগে পরীক্ষায় অংশ নেয় ১০জন। পাশ করেছে ৮জন। পাশের হার ৮০%।
কামারপুকুর কলেজ থেকে তিন বিভাগে পরীক্ষার্থী ছিল ২৬১জন। উর্ত্তীর্ণ হয়১৫৬জন। পাশের শতকরা হার ৫৯.৭৭ ভাগ।
সাতপাই স্কুল এন্ড কলেজ থেকে ১৮জন পরীক্ষায় অংশ নিয়ে উর্ত্তীণ হয় ১০জন। পাশের হার ৫৫.৫৬%।
কয়া-গোলাহাট স্কুল এন্ড কলেজ থেকে পরীক্ষার্থী ছিল ১২৬জন। পাশ করেছে ২৯জন। পাশের শতকরা হার ২৩ দশমিক শূণ্য ২ ভাগ।
বৃহস্পতিবার প্রকাশিত এবারের এইচএসসি পরীক্ষার ফলাফলে দিনাজপুর বোর্ডে গড় পাশের ৬০ দশমিক ২১ ভাগ হলেও সৈয়দপুর উপজেলার গড় পাশের হার ৮০ দশমিক ২৩ ভাগ।
সৈয়দপুর উপজেলায় মোট ১৪টি কলেজ রয়েছে। এ সব কলেজ থেকে এবারের এইচএসসি পরীক্ষায় অংশ নেয় ৩ হাজার ২০২ জন। উত্তীর্ণ হয়েছে ২ হাজার ৫৬৯ জন। এতে করে পাশের হার দাঁড়িয়েছে ৮০ দশমিক ২৩ ভাগ। গত বছর উপজেলায় গড় পাশের হার ছিল শতকরা ৭৯ দমমিক ২১ ভাগ। এবারে উপজেলার ১৪ টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ৭ টি থেকে জিপিএ-৫ পেয়েছে ২৮৫ জন। এবারও শতভাগ পাশে কোন হেরফের হয়নি। গতবারের মতো এবারও একটি প্রতিষ্ঠান শতভাগ পাশের সাফল্য দেখিয়েছে। আর সেটি হচ্ছে সৈয়দপুর সরকারি কারিগরী মহাবিদ্যালয়।
সৈয়দপুর সরকারি কারিগরী কলেজ থেকে শুধুমাত্র বিজ্ঞান বিভাগে ২৬৫জন পরীক্ষার্থী অংশ নেয়। সকলেই উর্ত্তীণ হয়েছে। পাশের হার শতভাগ। জিপিএ-৫ পেয়েছে ১৪৭ জন। উপজেলার মধ্যে এ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানটিই শুধুমাত্র শতভাগ পাশের সাফল্য ধরে রেখেছে।
সৈয়দপুর ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজ থেকে তিন বিভাগে পরীক্ষার্থী ছিল ৪৭২ জন। এদের মধ্যে পাশ করেছে ৪৬৪ জন। বিজ্ঞান ও ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগে জিপিএ-৫ পেয়েছে ১০৫ জন। পাশের হার শতকরা ৯৮.৩১%।
সৈয়দপুর লায়ন্স স্কুল এন্ড কলেজ থেকে পরীক্ষার্থী ছিল ৩৯৭ জন। তিন বিভাগের উল্লিখিত সংখ্যক পরীক্ষার্থীর মধ্যে পাশ করেছে ৩৯০ জন। পাশের শতকরা হার ৯৮.৪৯ ভাগ। দুই বিভাগে জিপিএ - ৫ পেয়েছে ২৪জন।
সৈয়দপুর আদর্শ বালিকা বিদ্যালয় ও কলেজ থেকে তিন বিভাগের পরীক্ষার্থী ছিল ১০২জন। পাশ করেছে ১০১জন । দুই বিভাগে জিপিএ-৫ পেয়েছে তিনজন।
সৈয়দপুর মহিলা ডিগ্রী কলেজের তিন বিভাগে পরীক্ষার্থী ছিল ৩৫২জন। উর্ত্তীণ হয় ২৭২জন। পাশের হার ৭৭.১২%। তিন বিভাগ থেকে তিনজন পেয়েছে জিপিএ-৫।
সানফ্লাওয়ার স্কুল এন্ড কলেজ থেকে তিন বিভাগে ২৯৩ জন পরীক্ষার্থী অংশ নেয়। পাশ রয়েছে ২৫৯জন। জিপিএ-৫ পেয়েছে ২জন। জিপিএ-৫প্রাপ্তদের মধ্যে বিজ্ঞানে একজন এবং মানবিকে একজন।
সৈয়দপুর পাইলট বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজ থেকে পরীক্ষায় অংশ নেয় ১৮০জন। তিন বিভাগে পাশ করেছে ১৪৩জন। পাশের হার ৭৭.৪৪%।
হাজারীহাট স্কুল এন্ড কলেজ থেকে তিন ভিাগে পরীক্ষার্থী ছিল ১৭২জন। পাশ করেছে ১১৫জন। পাশেরন হার ৬৬.৮৬%। মানিবেক জিপিএ-৫ পেয়েছে একজন।
সৈয়দপুর কলেজ থেকে তিন বিভাগে পরীক্ষা দেয় ৩৭২ জন। উর্ত্তীণ হয় ২১২জন। পাশের হার ৫৬.৫৩%।
লক্ষণপুর স্কুল এন্ড কলেজ থেকে তিন বিভাগে পরীক্ষার্থী ছিল ১৮২জন। পাশ কেেরছ ১৪৫জন। পাশের শতকরা হার ৭৯.৬৭ ভাগ।
খালিশা বেলপুকুর উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজ থেকে দুই বিভাগে পরীক্ষায় অংশ নেয় ১০জন। পাশ করেছে ৮জন। পাশের হার ৮০%।
কামারপুকুর কলেজ থেকে তিন বিভাগে পরীক্ষার্থী ছিল ২৬১জন। উর্ত্তীর্ণ হয়১৫৬জন। পাশের শতকরা হার ৫৯.৭৭ ভাগ।
সাতপাই স্কুল এন্ড কলেজ থেকে ১৮জন পরীক্ষায় অংশ নিয়ে উর্ত্তীণ হয় ১০জন। পাশের হার ৫৫.৫৬%।
কয়া-গোলাহাট স্কুল এন্ড কলেজ থেকে পরীক্ষার্থী ছিল ১২৬জন। পাশ করেছে ২৯জন। পাশের শতকরা হার ২৩ দশমিক শূণ্য ২ ভাগ।