সরকারি ছুটির দিনেও অফিস খোলা; কারন কি?
https://www.obolokon24.com/2018/07/rangpur_93.html
হাজী মারুফ-
রংপুর নগরীর পরশুরাম ভূমি অফিসের তহশীলদারের বিরুদ্ধে নানান অনিয়মের আভিযোগ উঠেছে। জানা গেছে পরশুরাম ভূমি অফিসের তহশীলদার তাজমিনুল রহমান সরকারি নিয়ম নিতির তোয়াক্কা না করে অবৈধ ভাবে অর্থ ্উপার্জন করে অল্প সময়ে প্রচুর সম্পদের মালিক হয়েছে । সম্প্রতি তিনি নগরীর টার্মিনাল ডাঙ্গিরপাড় এলাকায় ৭৩ শতক জমি ও কটকিপাড়ায় ৯শতক জমি স্ত্রীর নামে ক্রয় করেছেন, যার বাজার মূল্য কোটি টাকারও উপড়ে। এ ছাড়া তার সহযোগি পরশুরাম ভুমি অফিসের এম এল এস এস রফিকুল কোনরুপ সরকারী নিয়ম নিতির তোয়াক্কা না করে, সরকারী ছুটির দিনেও অফিস খোলা রেখে অবৈধ পন্থায় নানান প্রকার খাজনা খারিজের কাজ চালিয়ে অনৈতিক ভাবে অর্থ উপার্জন করছে। বিষয়টি তহশীলদারের মদদেই হচ্ছে। লোকমূখে এমন অভিযোগ পেয়ে, প্রতিনিধি সরেজমিন উক্ত কার্যালয়ে যেয়ে ঐ সব অভিযোগের সত্যতা প্রত্যক্ষ করেন। এবং শুত্রুবার ও শনিবারেও আফিস খোলা রেখে কাজ করছেন। এসব অনৈতিক কর্মকান্ডে উক্ত এলাকায় তোলপাড় সৃষ্টি হয়েছে । বন্ধের দিনে অফিস খুলে অবৈধ ভাবে এসব খাজনা-খারিজ ও ভুয়া রেষ্ট্রির কাজ চালিয়ে যাচ্ছে । ৩/৪ বছর ধরে একই অফিসে কাজ করলেও অদ্যাবধি তার কোন বদলী হয়নাই । টাকার বিনিময়ে মানুষের জমি জায়গার কাগজে অনিয়ম করায়, অনেক অসহায় মানুষ চরম ক্ষতির শ্বিকার হচ্ছে।
অপরদিকে পরশুরাম তহশীলদার তাজমিনুল জানান নিয়ম মেনে অফিস করা হয় । তিনি ক্ষোভ নিয়ে বলেন যে উপজেলা ভুমি অফিস শুত্রু শনিবারেও খোলা থাকে, যান এসিল্যান্ড অফিসে গিয়ে তাদের বিরুদ্ধে পারলে রিপোর্ট করেনূ?
উপজেলা ভুমি অফিসের পিছনে সরকারী সম্পত্তিতে কোনরুপ অনুমতি ব্যাতিত রফিকুল সহ আরও কয়েক ব্যাক্তি বাড়ি নীর্মার্ণ কওে সরকারী বিদ্যুৎ খরচ করে আসছে, দীর্ঘদিন এসব দেখার কেউ নেই। এদিকে তহশীলদার তাজমিনুল রহমান এ প্রতিবেদককে বলেন গত বৃহস্পতিবার আমি ঢাকায় ছিলাম বিষয়টি আমার জানা নেই । অপরদিকে উক্ত পিয়ন রফিকুলকে উল্লেখিত বিষয়গুলি প্রসঙ্গে প্রশ্ন করা হলে, তিনি প্রতিনিধিকে বলেন, আমি যা করি সবি তহশীলদার সাহেবের অনুমতি সাপেক্ষে করি।
রংপুর নগরীর পরশুরাম ভূমি অফিসের তহশীলদারের বিরুদ্ধে নানান অনিয়মের আভিযোগ উঠেছে। জানা গেছে পরশুরাম ভূমি অফিসের তহশীলদার তাজমিনুল রহমান সরকারি নিয়ম নিতির তোয়াক্কা না করে অবৈধ ভাবে অর্থ ্উপার্জন করে অল্প সময়ে প্রচুর সম্পদের মালিক হয়েছে । সম্প্রতি তিনি নগরীর টার্মিনাল ডাঙ্গিরপাড় এলাকায় ৭৩ শতক জমি ও কটকিপাড়ায় ৯শতক জমি স্ত্রীর নামে ক্রয় করেছেন, যার বাজার মূল্য কোটি টাকারও উপড়ে। এ ছাড়া তার সহযোগি পরশুরাম ভুমি অফিসের এম এল এস এস রফিকুল কোনরুপ সরকারী নিয়ম নিতির তোয়াক্কা না করে, সরকারী ছুটির দিনেও অফিস খোলা রেখে অবৈধ পন্থায় নানান প্রকার খাজনা খারিজের কাজ চালিয়ে অনৈতিক ভাবে অর্থ উপার্জন করছে। বিষয়টি তহশীলদারের মদদেই হচ্ছে। লোকমূখে এমন অভিযোগ পেয়ে, প্রতিনিধি সরেজমিন উক্ত কার্যালয়ে যেয়ে ঐ সব অভিযোগের সত্যতা প্রত্যক্ষ করেন। এবং শুত্রুবার ও শনিবারেও আফিস খোলা রেখে কাজ করছেন। এসব অনৈতিক কর্মকান্ডে উক্ত এলাকায় তোলপাড় সৃষ্টি হয়েছে । বন্ধের দিনে অফিস খুলে অবৈধ ভাবে এসব খাজনা-খারিজ ও ভুয়া রেষ্ট্রির কাজ চালিয়ে যাচ্ছে । ৩/৪ বছর ধরে একই অফিসে কাজ করলেও অদ্যাবধি তার কোন বদলী হয়নাই । টাকার বিনিময়ে মানুষের জমি জায়গার কাগজে অনিয়ম করায়, অনেক অসহায় মানুষ চরম ক্ষতির শ্বিকার হচ্ছে।
অপরদিকে পরশুরাম তহশীলদার তাজমিনুল জানান নিয়ম মেনে অফিস করা হয় । তিনি ক্ষোভ নিয়ে বলেন যে উপজেলা ভুমি অফিস শুত্রু শনিবারেও খোলা থাকে, যান এসিল্যান্ড অফিসে গিয়ে তাদের বিরুদ্ধে পারলে রিপোর্ট করেনূ?
উপজেলা ভুমি অফিসের পিছনে সরকারী সম্পত্তিতে কোনরুপ অনুমতি ব্যাতিত রফিকুল সহ আরও কয়েক ব্যাক্তি বাড়ি নীর্মার্ণ কওে সরকারী বিদ্যুৎ খরচ করে আসছে, দীর্ঘদিন এসব দেখার কেউ নেই। এদিকে তহশীলদার তাজমিনুল রহমান এ প্রতিবেদককে বলেন গত বৃহস্পতিবার আমি ঢাকায় ছিলাম বিষয়টি আমার জানা নেই । অপরদিকে উক্ত পিয়ন রফিকুলকে উল্লেখিত বিষয়গুলি প্রসঙ্গে প্রশ্ন করা হলে, তিনি প্রতিনিধিকে বলেন, আমি যা করি সবি তহশীলদার সাহেবের অনুমতি সাপেক্ষে করি।