পাগলাপীরে সামান্য বৃষ্টিপাতের পানিতে হাইওয়ে সহ বিভিন্ন সড়কে জলাবদ্ধতা
https://www.obolokon24.com/2018/07/rangpur_27.html
হাবিবুর রহমান সেলিম,পাগলাপীর প্রতিনিধি ঃ
সামান্য বৃষ্টিপাতের পানিতে রংপুরের ব্যস্ততম বানিজ্যিক বন্দর পাগলাপীরে হাইওয়ে ও ডালিয়া সহ বিভিন্ন সড়কে জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়ে পড়ছে। এর ফলে শিক্ষার্থী পথচারী সহ ভূক্তভোগী সাধারন মানুষজকে চরম দূর্ভোগ ও উৎকান্ডের মধ্যে প্রতিনিয়ত চলাচল করতে হচ্ছে। জানা গেছে একটু বৃষ্টিপাতের পানিতে পাগলাপীর বন্দরের রংপুর দিনাজপুর ঢাকা হাইওয়ে সড়ক ও জলঢাকা ডালিয়া বুড়িমারী সড়ক সহ জন গুরুত্বপূর্ণ ৫টি সড়কের হাফ কিলোমিটার দুরে সড়কের দু’ধারে ব্যাংক-বীমা, এনজিও, বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান সহ নান ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠানের সামনে জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়ে পড়ছে। কোথাও কোথাও হাটু পানি, কোথাও বা পায়ের গোড়ালি পানি আবার কিছু কিছু স্থানে কাদা মিশ্রিত পানি জমে উঠে জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়ে পড়ছে। ফলে সড়কে প্রতিনিয়ত চলাচল করতে গিয়ে চরম দূভোর্গের স্বীকার হচ্ছেন স্থানীয় স্কুল কলেজ মাদরাসা পড়–য়া শিক্ষার্থী পথচারী সহ সাধারন মানুষজন। বিশেষ করে জলাবদ্ধতার উপর দিয়ে কিংবা কাদা মিশিত মাটির উপর দিয়ে যখন কোন বাস ট্রাক কার মাইক্রো অটো সিএনজি সহ নানা যানবাহন চলাচল করছে, তখন পরিবহনের চাকায় পিষ্ঠ হওয়া ময়লা আর্বজনা পঁচা র্দূগন্ধ পানি ছিটকে শিক্ষার্থী পথচারী সহ সাধারন মানুষজন অপ্রতিকর ঘটনা সহ নানা বিরম্বনার স্বীকার হচ্ছে। সরজমিনে পাগলাপীর বন্দর রংপুর বাস স্টান্ডে খিলিপান ব্যবসায়ী মোঃ লেবু মিয়া সাংবাদিককে অভিযোগ করে বলেন পাগলাপীর বন্দরে স্থায়ীভাবে পানি নিঃস্কাশনের জন্য কোন ড্রেনের ব্যবস্থা না থাকায় সামান্য বৃষ্টিপাতের পানিতে সড়কের দু’ধারে ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের সামনে জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়ে পড়ছে। জলঢাকা ডালিয়া বুড়িমারী সড়কের মেসার্স আলম ব্রাদার্স এন্ড ভূঁইয়া বেকারীর প্রোপাইটার মোঃ নুরুন্নবী জাহাঙ্গীর ও মা হোমিও হলের প্রোপাইটার বিশিষ্ট হোমিও চিকিৎসক ডাঃ প্রদীপ চন্দ্র সরকার সহ ভূক্তভোগীরা অভিযোগ করে সাংবাদিককে বলেন পানি নিঃস্কাশনের জন্য কোন ড্রেনের ব্যবস্থা না থাকায় সামান্য বৃষ্টি পাতের পানিতে সড়কটির উদায়ন সামন হতে ফজিলাতুননেছা শিশু নিকেতন গেটের সামন হাফ কিলোমিটার পর্যন্ত হাটু পানির জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়ে পড়ছে। তারা অভিযোগ করে বলেন সড়কটির বাম পাশে পানি নিঃস্কাশনের জন্য একটি ড্রেন থাকলেও ড্রেনটির বিভিন্ন স্থানে শ্ল্যাভ ভেঙ্গে যাওয়ায় বর্তমানে ড্রেনটি পরিত্যক্ত। তাই পানি নিঃস্কাশনের জন্য কোন ড্রেনের ব্যবস্থা না থাকায় একটু বৃষ্টিপাতের পানিতে সড়কটির বাম পাশটি যেন নালা ও বা ডোবায় পরিণত হয়েছে। পাগলাপীরের বিভিন্ন মহল জলাবদ্ধতা ও দূভোর্গ এর কবল থেকে রক্ষায় প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহনের জন্য সংশ্লিষ্ট মহলেল হস্তক্ষেপ কামনা করছেন।
সামান্য বৃষ্টিপাতের পানিতে রংপুরের ব্যস্ততম বানিজ্যিক বন্দর পাগলাপীরে হাইওয়ে ও ডালিয়া সহ বিভিন্ন সড়কে জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়ে পড়ছে। এর ফলে শিক্ষার্থী পথচারী সহ ভূক্তভোগী সাধারন মানুষজকে চরম দূর্ভোগ ও উৎকান্ডের মধ্যে প্রতিনিয়ত চলাচল করতে হচ্ছে। জানা গেছে একটু বৃষ্টিপাতের পানিতে পাগলাপীর বন্দরের রংপুর দিনাজপুর ঢাকা হাইওয়ে সড়ক ও জলঢাকা ডালিয়া বুড়িমারী সড়ক সহ জন গুরুত্বপূর্ণ ৫টি সড়কের হাফ কিলোমিটার দুরে সড়কের দু’ধারে ব্যাংক-বীমা, এনজিও, বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান সহ নান ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠানের সামনে জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়ে পড়ছে। কোথাও কোথাও হাটু পানি, কোথাও বা পায়ের গোড়ালি পানি আবার কিছু কিছু স্থানে কাদা মিশ্রিত পানি জমে উঠে জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়ে পড়ছে। ফলে সড়কে প্রতিনিয়ত চলাচল করতে গিয়ে চরম দূভোর্গের স্বীকার হচ্ছেন স্থানীয় স্কুল কলেজ মাদরাসা পড়–য়া শিক্ষার্থী পথচারী সহ সাধারন মানুষজন। বিশেষ করে জলাবদ্ধতার উপর দিয়ে কিংবা কাদা মিশিত মাটির উপর দিয়ে যখন কোন বাস ট্রাক কার মাইক্রো অটো সিএনজি সহ নানা যানবাহন চলাচল করছে, তখন পরিবহনের চাকায় পিষ্ঠ হওয়া ময়লা আর্বজনা পঁচা র্দূগন্ধ পানি ছিটকে শিক্ষার্থী পথচারী সহ সাধারন মানুষজন অপ্রতিকর ঘটনা সহ নানা বিরম্বনার স্বীকার হচ্ছে। সরজমিনে পাগলাপীর বন্দর রংপুর বাস স্টান্ডে খিলিপান ব্যবসায়ী মোঃ লেবু মিয়া সাংবাদিককে অভিযোগ করে বলেন পাগলাপীর বন্দরে স্থায়ীভাবে পানি নিঃস্কাশনের জন্য কোন ড্রেনের ব্যবস্থা না থাকায় সামান্য বৃষ্টিপাতের পানিতে সড়কের দু’ধারে ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের সামনে জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়ে পড়ছে। জলঢাকা ডালিয়া বুড়িমারী সড়কের মেসার্স আলম ব্রাদার্স এন্ড ভূঁইয়া বেকারীর প্রোপাইটার মোঃ নুরুন্নবী জাহাঙ্গীর ও মা হোমিও হলের প্রোপাইটার বিশিষ্ট হোমিও চিকিৎসক ডাঃ প্রদীপ চন্দ্র সরকার সহ ভূক্তভোগীরা অভিযোগ করে সাংবাদিককে বলেন পানি নিঃস্কাশনের জন্য কোন ড্রেনের ব্যবস্থা না থাকায় সামান্য বৃষ্টি পাতের পানিতে সড়কটির উদায়ন সামন হতে ফজিলাতুননেছা শিশু নিকেতন গেটের সামন হাফ কিলোমিটার পর্যন্ত হাটু পানির জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়ে পড়ছে। তারা অভিযোগ করে বলেন সড়কটির বাম পাশে পানি নিঃস্কাশনের জন্য একটি ড্রেন থাকলেও ড্রেনটির বিভিন্ন স্থানে শ্ল্যাভ ভেঙ্গে যাওয়ায় বর্তমানে ড্রেনটি পরিত্যক্ত। তাই পানি নিঃস্কাশনের জন্য কোন ড্রেনের ব্যবস্থা না থাকায় একটু বৃষ্টিপাতের পানিতে সড়কটির বাম পাশটি যেন নালা ও বা ডোবায় পরিণত হয়েছে। পাগলাপীরের বিভিন্ন মহল জলাবদ্ধতা ও দূভোর্গ এর কবল থেকে রক্ষায় প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহনের জন্য সংশ্লিষ্ট মহলেল হস্তক্ষেপ কামনা করছেন।