পীরগঞ্জ বাস ষ্ট্যান্ডে পর্যাপ্ত ছাউনী না থাকায় যাত্রী সাধারনে অবর্নণীয় দুর্ভোগ
https://www.obolokon24.com/2018/07/rangpur_22.html
মামুনুর রশিদ মেরাজুল পীরগঞ্জ (রংপুর)প্রতিনিধি ঃ
বিগত ১৯৮৬ ইং সনে তদানিন্তন উপজেলা পরিষদের তিন লক্ষাধিক টাকা ব্যয়ে নির্মিত হয়েছিল পীরগঞ্জ বাস ষ্ট্যান্ড যাত্রী ছাউনী। কয়েক বছর অতিবাহিত হবার পর বিশ্ব রোড নির্মানকারি ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান পৃথক আরও দুটি যাত্রী ছাউনী নির্মান করে। এদিকে নিয়মিত পরিস্কার না করায় দীর্ঘ দিন চালু থাকার পর উপজেলা পরিষদের নির্মিত যাত্রী ছাউনীটি বন্ধ হয়ে যায়। দীর্ঘদিন পরিত্যক্ত থাকার পর অই জমির মালিক পক্ষ গোটা যাত্রী ছাউনীটি দখল করে নিয়ে বেকারী হিসেবে ব্যবহার করার পর বর্তমানে এটির ভেতর পৃথক কক্ষ নির্মান করে ভাড়া প্রদান করেছে। এদিকে যাত্রী ছাউনীর অভাবে বাসের জন্য অপেক্ষামান যাত্রীদের অবর্ননীয় দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। প্রতিদিন শত শত যাত্রীকে তাই দীর্ঘক্ষন রোদে পুড়ে বৃষ্টিতে ভিজে খোলা আকাশের নিচে দাঁড়িয়ে গাড়ির জন্য অপেক্ষা করতে দেখা যায়। তাছাড়া পয়ঃ প্রনালীর ব্যাবস্থা না থাকায় এক বিব্রতকর অবস্থার শিকার হচ্ছেন, বিশেষ করে মহিলা যাত্রীগন। অথচ এ ব্যাপারে উপজেলা পরিষদের কোন মাথা ব্যাথা নেই বললেই চলে। স্মরনযোগ্য যে,উপজেলা পরিষদের এক ডজনেরও বেশী সদস্য নিয়মিত এই বাস ষ্ট্যান্ডে গাড়িতে ওঠানামা করেন। এমনকি উপজেলা পরিষদের অধিকাংশ সদস্যই রংপুর থেকে যাতায়াত করেন। তাঁরা এ সমস্যা সম্পর্কে জ্ঞাত অথচ রহস্যজনক কারনে বিষয়টি বরাবর পাশ কেটেই চলেছেন। ঘঁড়ির কাটা বন্ধ থাকবে না। চলবে। দিনের পর মাস এভাবে বছরের পর বছর কেটে যাচ্ছে। অথচ পীরগঞ্জ বাস ষ্ট্যান্ডের সমস্যা সেই তিমিরেই রয়ে গেছে। জরুরী ভিত্তিতে তাই বিষয়টিতে একদিকে যেমন সংশ্লি¬ষ্ট কর্তৃপক্ষের আশু হস্তক্ষেপ প্রয়োজন। ঠিক তেমনি বে-দখল হয়ে যাওয়া যাত্রী ছাউনী পুনরুদ্ধার করে চালু করে দেয়াও প্রয়োজন।
বিগত ১৯৮৬ ইং সনে তদানিন্তন উপজেলা পরিষদের তিন লক্ষাধিক টাকা ব্যয়ে নির্মিত হয়েছিল পীরগঞ্জ বাস ষ্ট্যান্ড যাত্রী ছাউনী। কয়েক বছর অতিবাহিত হবার পর বিশ্ব রোড নির্মানকারি ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান পৃথক আরও দুটি যাত্রী ছাউনী নির্মান করে। এদিকে নিয়মিত পরিস্কার না করায় দীর্ঘ দিন চালু থাকার পর উপজেলা পরিষদের নির্মিত যাত্রী ছাউনীটি বন্ধ হয়ে যায়। দীর্ঘদিন পরিত্যক্ত থাকার পর অই জমির মালিক পক্ষ গোটা যাত্রী ছাউনীটি দখল করে নিয়ে বেকারী হিসেবে ব্যবহার করার পর বর্তমানে এটির ভেতর পৃথক কক্ষ নির্মান করে ভাড়া প্রদান করেছে। এদিকে যাত্রী ছাউনীর অভাবে বাসের জন্য অপেক্ষামান যাত্রীদের অবর্ননীয় দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। প্রতিদিন শত শত যাত্রীকে তাই দীর্ঘক্ষন রোদে পুড়ে বৃষ্টিতে ভিজে খোলা আকাশের নিচে দাঁড়িয়ে গাড়ির জন্য অপেক্ষা করতে দেখা যায়। তাছাড়া পয়ঃ প্রনালীর ব্যাবস্থা না থাকায় এক বিব্রতকর অবস্থার শিকার হচ্ছেন, বিশেষ করে মহিলা যাত্রীগন। অথচ এ ব্যাপারে উপজেলা পরিষদের কোন মাথা ব্যাথা নেই বললেই চলে। স্মরনযোগ্য যে,উপজেলা পরিষদের এক ডজনেরও বেশী সদস্য নিয়মিত এই বাস ষ্ট্যান্ডে গাড়িতে ওঠানামা করেন। এমনকি উপজেলা পরিষদের অধিকাংশ সদস্যই রংপুর থেকে যাতায়াত করেন। তাঁরা এ সমস্যা সম্পর্কে জ্ঞাত অথচ রহস্যজনক কারনে বিষয়টি বরাবর পাশ কেটেই চলেছেন। ঘঁড়ির কাটা বন্ধ থাকবে না। চলবে। দিনের পর মাস এভাবে বছরের পর বছর কেটে যাচ্ছে। অথচ পীরগঞ্জ বাস ষ্ট্যান্ডের সমস্যা সেই তিমিরেই রয়ে গেছে। জরুরী ভিত্তিতে তাই বিষয়টিতে একদিকে যেমন সংশ্লি¬ষ্ট কর্তৃপক্ষের আশু হস্তক্ষেপ প্রয়োজন। ঠিক তেমনি বে-দখল হয়ে যাওয়া যাত্রী ছাউনী পুনরুদ্ধার করে চালু করে দেয়াও প্রয়োজন।