নৌকা কেন ঠেকাবেন? প্রশ্ন প্রধানমন্ত্রীর
https://www.obolokon24.com/2018/07/pm_21.html
: একটা শ্রেণি আছে, তারা নাকি উন্নয়ন চোখে দেখে না বলে মন্তব্য করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি আরো বলেন,তারা নাকি আবার বলে নৌকা ঠেকাও।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘নৌকা ঠেকাতে হবে কেন? নৌকার অপরাধ কি? সমনে তো বর্ষার সময়, বন্যার সময়। নৌকাতো লাগবে। যারা নৌকা ঠেকাতে বলছেন, বন্যার সময় তাদের রিলিফ বিতরণ করতে ও চলাচল করতেতো নৌকাই লাগবে।
আজ শনিবার দুপুরে রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে গণসংবর্ধনা অনুষ্ঠানে ভাষণ দেয়ার সময় এসব কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী।
শেখ হাসিনা বলেন, ‘নৌকায় ভোট দিয়েছে বলে জনগণ ভাষার অধিকার পেয়েছে। দেশ স্বাধীনতা লাভ করেছে। খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ হয়েছে। দেশের উন্নয়ন হয়েছে। স্বল্পন্নোত থেকে উন্নয়নশীল দেশে নাম লিখিয়েছে। পারমণবিক ও স্যাটেলাইট যুগে প্রবেশ করেছে। আমার প্রশ্ন নৌকা ঠেকিয়ে কি রাজাকার ও যুদ্ধাপরাধীদের ক্ষমতায় আনবেন?’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমরাই নির্বাচনে স্বচ্ছ ব্যালোট বাক্স এনেছি। স্থানীয় ও জাতীয়সহ এ পর্যন্ত যতোগুলো নির্বাচন হয়েছে সবগুলোতে জনগণ ভোট দিয়ে তাদের প্রতিনিধি নির্বাচন করেছে। গণতন্ত্র যদি না থাকে তবে জনগণ ভোট দিয়েছে কিভাবে? আজ জনগণের ভোটাধিকার জনগণের হাতে’
তিনি বলেন, স্বল্পন্নোত দেশ থেকে উন্নয়নশীল দেশে প্রবেশ করায় একটি মহল সমালোচনায় মেতেছে। যারা এটাকে সন্দেহের চোখে দেখে, সমালোচনা করে তাদের সম্পর্কে আমার মনে হয়, তারা দেশের স্বাধীনতা ও অস্তিত্ব শিকার করে না।’
বিএনপির সমালোচনা করে শেখ হাসিনা বলেন,‘আমরা ১৯৯৬ সালে ক্ষমতায় এসে অনেকগুলো গণমুখী কাজ শুরু করি। বিএনপি ক্ষমতায় এসে সেগুলো বন্ধ করে দেয়। আমরা ২০০৯ সালে ক্ষমতায় এসে আবার তা শুরু করি। বাংলাদেশ এগিয়ে যাবে। আমাদের লক্ষ্য বাংলাদেশের উন্নয়ন।’
তিনি বলেন, ‘আমার রজনীতি বঞ্চিত মানুষের জন্য। যেদিন তাদের ভাগ্যের পরিবর্তন করতে পারবো। সেদিন নিজেকে স্বার্থক মনে করবো।’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘বিএনপি দেশকে জঙ্গিবাদের আস্তানা বানিয়ে গেছে। আমরা সেখান থেকে দেশকে রক্ষা করেছি। জঙ্গিদের বিরুদ্ধে অভিযান অব্যহত আছে। মাদক নির্মূলে কাজ করছি। যে মাদকের কারণে পরিবার, মেধাবী শিক্ষার্থীরা ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে। সেই মাদকের বিরুদ্ধে আমাদের অভিযান অব্যাহত আছে।’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘নৌকা ঠেকাতে হবে কেন? নৌকার অপরাধ কি? সমনে তো বর্ষার সময়, বন্যার সময়। নৌকাতো লাগবে। যারা নৌকা ঠেকাতে বলছেন, বন্যার সময় তাদের রিলিফ বিতরণ করতে ও চলাচল করতেতো নৌকাই লাগবে।
আজ শনিবার দুপুরে রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে গণসংবর্ধনা অনুষ্ঠানে ভাষণ দেয়ার সময় এসব কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী।
শেখ হাসিনা বলেন, ‘নৌকায় ভোট দিয়েছে বলে জনগণ ভাষার অধিকার পেয়েছে। দেশ স্বাধীনতা লাভ করেছে। খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ হয়েছে। দেশের উন্নয়ন হয়েছে। স্বল্পন্নোত থেকে উন্নয়নশীল দেশে নাম লিখিয়েছে। পারমণবিক ও স্যাটেলাইট যুগে প্রবেশ করেছে। আমার প্রশ্ন নৌকা ঠেকিয়ে কি রাজাকার ও যুদ্ধাপরাধীদের ক্ষমতায় আনবেন?’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমরাই নির্বাচনে স্বচ্ছ ব্যালোট বাক্স এনেছি। স্থানীয় ও জাতীয়সহ এ পর্যন্ত যতোগুলো নির্বাচন হয়েছে সবগুলোতে জনগণ ভোট দিয়ে তাদের প্রতিনিধি নির্বাচন করেছে। গণতন্ত্র যদি না থাকে তবে জনগণ ভোট দিয়েছে কিভাবে? আজ জনগণের ভোটাধিকার জনগণের হাতে’
তিনি বলেন, স্বল্পন্নোত দেশ থেকে উন্নয়নশীল দেশে প্রবেশ করায় একটি মহল সমালোচনায় মেতেছে। যারা এটাকে সন্দেহের চোখে দেখে, সমালোচনা করে তাদের সম্পর্কে আমার মনে হয়, তারা দেশের স্বাধীনতা ও অস্তিত্ব শিকার করে না।’
বিএনপির সমালোচনা করে শেখ হাসিনা বলেন,‘আমরা ১৯৯৬ সালে ক্ষমতায় এসে অনেকগুলো গণমুখী কাজ শুরু করি। বিএনপি ক্ষমতায় এসে সেগুলো বন্ধ করে দেয়। আমরা ২০০৯ সালে ক্ষমতায় এসে আবার তা শুরু করি। বাংলাদেশ এগিয়ে যাবে। আমাদের লক্ষ্য বাংলাদেশের উন্নয়ন।’
তিনি বলেন, ‘আমার রজনীতি বঞ্চিত মানুষের জন্য। যেদিন তাদের ভাগ্যের পরিবর্তন করতে পারবো। সেদিন নিজেকে স্বার্থক মনে করবো।’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘বিএনপি দেশকে জঙ্গিবাদের আস্তানা বানিয়ে গেছে। আমরা সেখান থেকে দেশকে রক্ষা করেছি। জঙ্গিদের বিরুদ্ধে অভিযান অব্যহত আছে। মাদক নির্মূলে কাজ করছি। যে মাদকের কারণে পরিবার, মেধাবী শিক্ষার্থীরা ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে। সেই মাদকের বিরুদ্ধে আমাদের অভিযান অব্যাহত আছে।’