পাকিস্তানের নির্বাচনে এগিয়ে ইমরান খানের দল
https://www.obolokon24.com/2018/07/pakistan.html
পাকিস্তানে জাতীয় নির্বাচনে বুধবার ভোটগ্রহণ শেষে চলছে গণনা। এরই মধ্যে বিভিন্ন কেন্দ্র থেকে ফলাফল আসতে শুরু করেছে।
প্রাথমিকভাবে পাওয়া বেসরকারি ফলাফলে এখন পর্যন্ত এগিয়ে রয়েছেন দেশটির সাবেক ক্রিকেটার ইমরান খানের দল পাকিস্তান তেহরিক ই ইনসাফ-পিটিআই।
তার সমর্থকেরা ইতোমধ্যেই রাস্তায় নেমে উল্লাস করছেন।
তবে ইমরান খানের দল একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করতে না পারলে তাকে জোট গঠনের পথে হাঁটতে হবে।
এদিকে তার রাজনৈতিক প্রতিদ্বন্দ্বী সাবেক প্রধানমন্ত্রী নওয়াজ শরীফ এবং সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেনজির ভুট্টোর ছেলে বিলওয়াল ভুট্টো নির্বাচনে অব্যবস্থাপনা সেইসঙ্গে বড় ধরনের ভোট কারচুপির অভিযোগ তুলেছেন।
ভোটের ফলাফল খুব ধীরে ধীরে প্রকাশ করায় তারা এমন অভিযোগ তোলেন।
তবে নির্বাচন কর্মকর্তারা ভোট কারচুপির অভিযোগ অস্বীকার করে বলেছেন, প্রযুক্তিগত সমস্যা সেই সঙ্গে এত ভোট হাতে গণনার কারণে কারণে তাদের দেরি হচ্ছে।
এ ছাড়া পাকিস্তানের সেনাবাহিনী ইমরান খানকে জেতানোর চেষ্টা করছে বলে যে অভিযোগ উঠেছে, সেটাও অস্বীকার করেছে দলের নেতারা।
নির্বাচনে এখন পর্যন্ত ৪২ শতাংশ কেন্দ্র থেকে ফল প্রকাশ হয়েছে।
দেশটির নির্বাচন কমিশন জানিয়েছে, মোট ২৭২টি আসনের মধ্যে ১১৪টি আসনের আংশিক ফলাফলে স্পষ্ট ব্যবধানে এগিয়ে আছেন ইমরানের পিটিআই।
নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী নওয়াজ শরীফের পাকিস্তান মুসলিম লীগ-নওয়াজ- পিএমএলএন পেয়েছেন ৬৩ শতাংশ ভোট, বিলওয়াল ভুট্টোর দল পাকিস্তান পিপলস পার্টি-পিপিপির ঝুলিতে পড়েছে ৪১ শতাংশ ভোট।
পাকিস্তানের ইতিহাসে এ নিয়ে দ্বিতীয়বারের মতো বেসামরিক দলের মধ্যে গণতান্ত্রিক উপায়ে ক্ষমতা হস্তান্তর হতে যাচ্ছে। এর কারণে এবারের নির্বাচনকে গুরুত্ব দিয়ে দেখছে বিশ্ব গণমাধ্যম।
তবে সাবেক প্রধানমন্ত্রী নওয়াজ শরিফের দল-পিএমএলএন সেইসঙ্গে নির্বাচনে অংশগ্রহণকারী ছোট দলগুলো ভোট কারচুপির অভিযোগ তুলে ফলাফল প্রত্যাখ্যানের দিকে ঝুঁকছে।
দলীয় নেতা এবং সাবেক প্রধানমন্ত্রী নওয়াজ শরীফের ভাই শাহবাজ শরীফ তার টুইট বার্তায় অভিযোগ করেন, ‘যেভাবে জনগণের সিদ্ধান্তকে অসম্মানিত করা হয়েছে, তা মেনে নেয়া যায়না।’
পানামা পেপারস কেলেঙ্কারির ঘটনায় দুর্নীতির অভিযোগে জেল খাটছেন নওয়াজ শরীফ।
ভোট গণনায় মতো যদি সরকার গঠনের ক্ষেত্রেও দেরি হয় তা হলে সেটি পাকিস্তানের জনগণের বড় চিন্তার কারণ হয়ে দাঁড়াবে।
কেননা পাকিস্তানের রাজনৈতিক ইতিহাস সেই সঙ্গে অর্থনৈতিক সংকট নিয়ে তারা আগে থেকেই বেশ উদ্বিগ্ন।
পাকিস্তানের এ নির্বাচনকে ঘিরে অনেক রক্তপাত দেখতে হয়েছে দেশটির সাধারণ মানুষকে। এমনকি ভোটের দিনও একটি ভোটকেন্দ্রে আত্মঘাতী বোমা বিস্ফোরণে বহু মানুষ হতাহত হন।
খবর বিবিসি
প্রাথমিকভাবে পাওয়া বেসরকারি ফলাফলে এখন পর্যন্ত এগিয়ে রয়েছেন দেশটির সাবেক ক্রিকেটার ইমরান খানের দল পাকিস্তান তেহরিক ই ইনসাফ-পিটিআই।
তার সমর্থকেরা ইতোমধ্যেই রাস্তায় নেমে উল্লাস করছেন।
তবে ইমরান খানের দল একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করতে না পারলে তাকে জোট গঠনের পথে হাঁটতে হবে।
এদিকে তার রাজনৈতিক প্রতিদ্বন্দ্বী সাবেক প্রধানমন্ত্রী নওয়াজ শরীফ এবং সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেনজির ভুট্টোর ছেলে বিলওয়াল ভুট্টো নির্বাচনে অব্যবস্থাপনা সেইসঙ্গে বড় ধরনের ভোট কারচুপির অভিযোগ তুলেছেন।
ভোটের ফলাফল খুব ধীরে ধীরে প্রকাশ করায় তারা এমন অভিযোগ তোলেন।
তবে নির্বাচন কর্মকর্তারা ভোট কারচুপির অভিযোগ অস্বীকার করে বলেছেন, প্রযুক্তিগত সমস্যা সেই সঙ্গে এত ভোট হাতে গণনার কারণে কারণে তাদের দেরি হচ্ছে।
এ ছাড়া পাকিস্তানের সেনাবাহিনী ইমরান খানকে জেতানোর চেষ্টা করছে বলে যে অভিযোগ উঠেছে, সেটাও অস্বীকার করেছে দলের নেতারা।
নির্বাচনে এখন পর্যন্ত ৪২ শতাংশ কেন্দ্র থেকে ফল প্রকাশ হয়েছে।
দেশটির নির্বাচন কমিশন জানিয়েছে, মোট ২৭২টি আসনের মধ্যে ১১৪টি আসনের আংশিক ফলাফলে স্পষ্ট ব্যবধানে এগিয়ে আছেন ইমরানের পিটিআই।
নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী নওয়াজ শরীফের পাকিস্তান মুসলিম লীগ-নওয়াজ- পিএমএলএন পেয়েছেন ৬৩ শতাংশ ভোট, বিলওয়াল ভুট্টোর দল পাকিস্তান পিপলস পার্টি-পিপিপির ঝুলিতে পড়েছে ৪১ শতাংশ ভোট।
পাকিস্তানের ইতিহাসে এ নিয়ে দ্বিতীয়বারের মতো বেসামরিক দলের মধ্যে গণতান্ত্রিক উপায়ে ক্ষমতা হস্তান্তর হতে যাচ্ছে। এর কারণে এবারের নির্বাচনকে গুরুত্ব দিয়ে দেখছে বিশ্ব গণমাধ্যম।
তবে সাবেক প্রধানমন্ত্রী নওয়াজ শরিফের দল-পিএমএলএন সেইসঙ্গে নির্বাচনে অংশগ্রহণকারী ছোট দলগুলো ভোট কারচুপির অভিযোগ তুলে ফলাফল প্রত্যাখ্যানের দিকে ঝুঁকছে।
দলীয় নেতা এবং সাবেক প্রধানমন্ত্রী নওয়াজ শরীফের ভাই শাহবাজ শরীফ তার টুইট বার্তায় অভিযোগ করেন, ‘যেভাবে জনগণের সিদ্ধান্তকে অসম্মানিত করা হয়েছে, তা মেনে নেয়া যায়না।’
পানামা পেপারস কেলেঙ্কারির ঘটনায় দুর্নীতির অভিযোগে জেল খাটছেন নওয়াজ শরীফ।
ভোট গণনায় মতো যদি সরকার গঠনের ক্ষেত্রেও দেরি হয় তা হলে সেটি পাকিস্তানের জনগণের বড় চিন্তার কারণ হয়ে দাঁড়াবে।
কেননা পাকিস্তানের রাজনৈতিক ইতিহাস সেই সঙ্গে অর্থনৈতিক সংকট নিয়ে তারা আগে থেকেই বেশ উদ্বিগ্ন।
পাকিস্তানের এ নির্বাচনকে ঘিরে অনেক রক্তপাত দেখতে হয়েছে দেশটির সাধারণ মানুষকে। এমনকি ভোটের দিনও একটি ভোটকেন্দ্রে আত্মঘাতী বোমা বিস্ফোরণে বহু মানুষ হতাহত হন।
খবর বিবিসি