জাতীয় মৎস্য সপ্তাহ উপলক্ষে নীলফামারীতে সংবাদ সম্মেলন
https://www.obolokon24.com/2018/07/nilphamari_81.html
ইনজামাম-উল-হক নির্ণয়, নীলফামারী ১৮ জুলাই॥
“স্বয়ংসম্পূর্ণ মাছে দেশ, বঙ্গবন্ধুর বাংলাদেশ” এই প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে জাতীয় মৎস্য সপ্তাহ-২০১৮ কর্মসুচির অংশ হিসাবে প্রথম দিন আজ বুধবার সংবাদ সম্মেলনের মধ্য দিয়ে মৎস্য সপ্তাহ শুরু হয়েছে নীলফামারীতে।
জেলা মৎস্য অধিদপ্তরের আয়োজনে সকাল ১১টায় জেলা মৎস্য অফিসের সম্মেলন কক্ষে আয়োজিত এ সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।
এখানে জেলা মৎস্য কর্মকর্তা আব্দুর রউফ জানান নীলফামারী জেলায় মৎসচাষ বৃদ্ধিতে উৎপাদন বেড়েছে। এতে জেলার মাছের ঘাটতিও অনেকাংশে কমে এসেছে। তিনি বলে আজ ১৮ থেকে ২৪ জুলাই পর্যন্ত মৎস্য সপ্তাহ পালনে বিভিন্ন কর্মসূচি হাতে নেওয়া হয়েছে। সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে কর্মনুচি শুরু করা হলেও আগামীকাল বৃহস্পতিবার (১৯ জুলাই) থাকছে বর্ণাঢ্য র্যালী ,আলোচনা সভা, সফল মৎস্যচাষীদের পুরস্কার প্রদান ও মাছের পোনা অবমুক্ত করণ। তৃতীয়দিন হতে আগামী তিনদিন ব্যাপী জেলা মৎস্য অফিস চত্বরে চলবে মৎস্য মেলা। এরপর আলোচসা সভার মধ্যে দিয়ে সপ্তাহ ব্যাপী মৎস্য সপ্তাহের সমাপনী ঘটবে।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত বিভিন্ন মিডিয়ার সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন মৎস্য সংরক্ষন আইন-১৯৫০ ও বিধিমালা-১৯৮৫ তুলে ধরে বলেন এই বিধিমালা কঠোর ভাবে পালন করা হচ্ছে বলেন এ জেলায় মাছের উৎপাদন বেড়ে ঘাটতি কমেছে। এক পরিসংখ্যানে তিনি জানান আগে এ জেলায় বছর ৩২ হাজার মেট্রিক টন মাছের চাহিদা। কিন্তু মাছ উৎপাদন হতে হচ্ছে ২১ হাজার ৬০৮ মেট্রিক মেট্রিক টন। এখন মাছ উৎপাদন হচ্ছে প্রায় ৩০ হাজার মেট্রিকটন। বাকি ঘাটতি পুরনে মজা পুকুর, খাল বিল ও জলাশয় সংস্কারের প্রকল্প বাস্তবায়নে কাজ চলছে। প্রকল্প বাস্তবায়ক হলে আগামীতে এ জেলায় শতভাগ মাছের চাহিদা পুরণ করা সম্ভব বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
এসময় নীলফামারী সদর উপজেলা মৎস কর্মকর্তা সরদার মহিউদ্দিন, নীলফামারী খামার ব্যবস্থাপক (মৎস্য বীজ উৎপাদন খামার) মো. খায়রুল আলমসহ নীলফামারী সদরের ইলেকট্রনিক, প্রিন্ট মিডিয়া ও অনলাইন মিডিয়ার সাংবাদিকরা উপস্থিত ছিলেন।
“স্বয়ংসম্পূর্ণ মাছে দেশ, বঙ্গবন্ধুর বাংলাদেশ” এই প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে জাতীয় মৎস্য সপ্তাহ-২০১৮ কর্মসুচির অংশ হিসাবে প্রথম দিন আজ বুধবার সংবাদ সম্মেলনের মধ্য দিয়ে মৎস্য সপ্তাহ শুরু হয়েছে নীলফামারীতে।
জেলা মৎস্য অধিদপ্তরের আয়োজনে সকাল ১১টায় জেলা মৎস্য অফিসের সম্মেলন কক্ষে আয়োজিত এ সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।
এখানে জেলা মৎস্য কর্মকর্তা আব্দুর রউফ জানান নীলফামারী জেলায় মৎসচাষ বৃদ্ধিতে উৎপাদন বেড়েছে। এতে জেলার মাছের ঘাটতিও অনেকাংশে কমে এসেছে। তিনি বলে আজ ১৮ থেকে ২৪ জুলাই পর্যন্ত মৎস্য সপ্তাহ পালনে বিভিন্ন কর্মসূচি হাতে নেওয়া হয়েছে। সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে কর্মনুচি শুরু করা হলেও আগামীকাল বৃহস্পতিবার (১৯ জুলাই) থাকছে বর্ণাঢ্য র্যালী ,আলোচনা সভা, সফল মৎস্যচাষীদের পুরস্কার প্রদান ও মাছের পোনা অবমুক্ত করণ। তৃতীয়দিন হতে আগামী তিনদিন ব্যাপী জেলা মৎস্য অফিস চত্বরে চলবে মৎস্য মেলা। এরপর আলোচসা সভার মধ্যে দিয়ে সপ্তাহ ব্যাপী মৎস্য সপ্তাহের সমাপনী ঘটবে।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত বিভিন্ন মিডিয়ার সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন মৎস্য সংরক্ষন আইন-১৯৫০ ও বিধিমালা-১৯৮৫ তুলে ধরে বলেন এই বিধিমালা কঠোর ভাবে পালন করা হচ্ছে বলেন এ জেলায় মাছের উৎপাদন বেড়ে ঘাটতি কমেছে। এক পরিসংখ্যানে তিনি জানান আগে এ জেলায় বছর ৩২ হাজার মেট্রিক টন মাছের চাহিদা। কিন্তু মাছ উৎপাদন হতে হচ্ছে ২১ হাজার ৬০৮ মেট্রিক মেট্রিক টন। এখন মাছ উৎপাদন হচ্ছে প্রায় ৩০ হাজার মেট্রিকটন। বাকি ঘাটতি পুরনে মজা পুকুর, খাল বিল ও জলাশয় সংস্কারের প্রকল্প বাস্তবায়নে কাজ চলছে। প্রকল্প বাস্তবায়ক হলে আগামীতে এ জেলায় শতভাগ মাছের চাহিদা পুরণ করা সম্ভব বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
এসময় নীলফামারী সদর উপজেলা মৎস কর্মকর্তা সরদার মহিউদ্দিন, নীলফামারী খামার ব্যবস্থাপক (মৎস্য বীজ উৎপাদন খামার) মো. খায়রুল আলমসহ নীলফামারী সদরের ইলেকট্রনিক, প্রিন্ট মিডিয়া ও অনলাইন মিডিয়ার সাংবাদিকরা উপস্থিত ছিলেন।