নীলফামারীতে একই স্থানে বিএনপির দুই গ্রুপের পাল্টাপাল্টি কর্মসূটি পন্ড
https://www.obolokon24.com/2018/07/nilphamari_60.html
বিশেষ প্রতিনিধি ২০ জুলাই॥
নীলফামারীতে বিএনপির দুই গ্রুপের পাল্টা পাল্টি কর্মসূচি গ্রহনে দলের চেয়ার পার্সন বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তির দাবিতে কেন্দ্র ঘোষিত কর্মসূচি পালিত হয়নি। শুক্রবার বিকালে দুই গ্রুপের মুখোমুখি অবস্থানের কারণে সংঘাত এড়াতে উভয় গ্রুপকে কর্মসূচি পালন থেকে বিরত রাখে পুলিশ।
নেতাকর্মীরা জানায়, ওই কর্মসূচি পালনে জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক সামসুজ্জামানের নেতৃত্বে একটি অংশ এবং জেলা যুবদলের সাবেক যুগ্ম আহ্বায়ক আখতারুজ্জামান জুয়েলের নেতৃত্বে অপর একটি অংশ একই স্থান এবং একই অংশে কর্মসূচির আহবান করেন। আজ শুক্রবার বিকালে কর্মসূচি পালনের জন্য উভয় গ্রুপের নেতাকর্মীরা পৃথক স্থানে জমায়েত হয়ে জেলা বিএনপির কার্যালয়ের সামনে আসার চেষ্টা কনের। এ নিয়ে দলীয় নেতাকর্মীদের মধ্যে শহরে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়লে সংঘাত এড়াতে উভয় গ্রুপকে কর্মসূচি পালনে বিরত করে পুলিশ।
পুলিশ জানায়, আজ শুক্রবার বিকাল চারটার দিকে কর্মসুচি পালনের জন্য বিএনপির দুটি গ্রুপ পৃথক কর্মসূচি ঘোষণা করায় সংঘাত এড়াতে দুই পক্ষকে কর্মসুচি থেকে বিরত থাকতে বলা হয়েছে।
এদিকে শুক্রবার বিকেল ৩টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত জেলা বিএনপির দলীয় কার্যালয় ও এর আশপাশে বিএনপির কোনো নেতাকর্মীকে দেখা যায়নি। তবে দলীয় কার্যালয়ের আশপাশে পুলিশ মোতায়েন ছিল। অপরদিকে জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ও রংপুর বিভাগিীয় সহসাংগঠনিক সম্পাদক সামসুজ্জামানের বাবুপাড়াস্থ বাড়ির সামনে পুলিশ মোতায়েন দেখা গেছে।
এ বিষয়ে কথা বলার জন্য জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ও রংপুর বিভাগীয় সহ সাংগঠনিক সম্পাদক সামসুজ্জামানকে মুঠো ফোনে পাওয়া না গেলে জেলা বিএনপির জ্যেষ্ঠ সহসভাপতি জহুরুল আলম বলেন, আমি অসুস্থ্যতার কারণে চিকিৎসকের কাছে আছি। তবে দুটি পক্ষ আলাদাভাবে কর্মসূচি ঘোষণা করলেও দাবিতো একটাই। সে হিসেবে পুলিশ অনুমতি দিতেই পারতো।
অপর গ্রুপের নেতৃত্বে থাকা জেলা যুবদলের সাবেক যুগ্ম আহবায়ক কাজী আকতারুজ্জামান বলেন, আমরা বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তির দাবিতে শুক্রবার কর্মসুচি পালনের জন্য পুলিশ সুপারের কাছ থেকে অনুমতি নেই। কিন্তু জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক সামসুজ্জামান প্রশাসনকে ম্যানেজ করে আমাদের কর্মসুচি পালনে বাধা সৃস্টি করেছেন।
দলীয় সূত্রমতে, গত ১ জুন জেলা যুবদলের পাঁচ সদস্যের কমিটি ঘোষণা করা হয়। ওই কমিটিতে সাইফুল্লাহ রুবেলকে সভাপতি, কাজী আখতারুজ্জামানকে জ্যেষ্ঠ সহ-সভাপতি, শাহাদৎ চৌধুরীকে সাধারণ সম্পাদক, আসাদুজ্জামান রিপনকে যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক এবং আল নোমান পারভেজকে সাংগঠনিক সম্পাদক করা হয়। পৌর বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক এ.এইচ.এম সাইফল্লাহ রুবেলকে কমিটির সভাপতি ও ডোমারের গোমনাতি নি¤œ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক শাহদাৎ হোসেন চৌধুরীকে সাধারণ সম্পাদক করায় অপর তিন সদস্য ( কাজী আখতারুজ্জামানকে জ্যেষ্ঠ সহ-সভাপতি, আসাদুজ্জামান রিপন যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক এবং আল নোমান পারভেজ সাংগঠনিক সম্পাদক) ওই কমিটি থেকে পদত্যাগ করেন। সে থেকে জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদকের সঙ্গে যুবদল, ছাত্রদল, স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতা কর্মীদের একটি বড় অংশের সঙ্গে বিরোধ বাধলে প্রকাশ্য দুটি গ্রুপ সৃষ্টি হয় এিনপিতে। #
নীলফামারীতে বিএনপির দুই গ্রুপের পাল্টা পাল্টি কর্মসূচি গ্রহনে দলের চেয়ার পার্সন বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তির দাবিতে কেন্দ্র ঘোষিত কর্মসূচি পালিত হয়নি। শুক্রবার বিকালে দুই গ্রুপের মুখোমুখি অবস্থানের কারণে সংঘাত এড়াতে উভয় গ্রুপকে কর্মসূচি পালন থেকে বিরত রাখে পুলিশ।
নেতাকর্মীরা জানায়, ওই কর্মসূচি পালনে জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক সামসুজ্জামানের নেতৃত্বে একটি অংশ এবং জেলা যুবদলের সাবেক যুগ্ম আহ্বায়ক আখতারুজ্জামান জুয়েলের নেতৃত্বে অপর একটি অংশ একই স্থান এবং একই অংশে কর্মসূচির আহবান করেন। আজ শুক্রবার বিকালে কর্মসূচি পালনের জন্য উভয় গ্রুপের নেতাকর্মীরা পৃথক স্থানে জমায়েত হয়ে জেলা বিএনপির কার্যালয়ের সামনে আসার চেষ্টা কনের। এ নিয়ে দলীয় নেতাকর্মীদের মধ্যে শহরে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়লে সংঘাত এড়াতে উভয় গ্রুপকে কর্মসূচি পালনে বিরত করে পুলিশ।
পুলিশ জানায়, আজ শুক্রবার বিকাল চারটার দিকে কর্মসুচি পালনের জন্য বিএনপির দুটি গ্রুপ পৃথক কর্মসূচি ঘোষণা করায় সংঘাত এড়াতে দুই পক্ষকে কর্মসুচি থেকে বিরত থাকতে বলা হয়েছে।
এদিকে শুক্রবার বিকেল ৩টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত জেলা বিএনপির দলীয় কার্যালয় ও এর আশপাশে বিএনপির কোনো নেতাকর্মীকে দেখা যায়নি। তবে দলীয় কার্যালয়ের আশপাশে পুলিশ মোতায়েন ছিল। অপরদিকে জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ও রংপুর বিভাগিীয় সহসাংগঠনিক সম্পাদক সামসুজ্জামানের বাবুপাড়াস্থ বাড়ির সামনে পুলিশ মোতায়েন দেখা গেছে।
এ বিষয়ে কথা বলার জন্য জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ও রংপুর বিভাগীয় সহ সাংগঠনিক সম্পাদক সামসুজ্জামানকে মুঠো ফোনে পাওয়া না গেলে জেলা বিএনপির জ্যেষ্ঠ সহসভাপতি জহুরুল আলম বলেন, আমি অসুস্থ্যতার কারণে চিকিৎসকের কাছে আছি। তবে দুটি পক্ষ আলাদাভাবে কর্মসূচি ঘোষণা করলেও দাবিতো একটাই। সে হিসেবে পুলিশ অনুমতি দিতেই পারতো।
অপর গ্রুপের নেতৃত্বে থাকা জেলা যুবদলের সাবেক যুগ্ম আহবায়ক কাজী আকতারুজ্জামান বলেন, আমরা বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তির দাবিতে শুক্রবার কর্মসুচি পালনের জন্য পুলিশ সুপারের কাছ থেকে অনুমতি নেই। কিন্তু জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক সামসুজ্জামান প্রশাসনকে ম্যানেজ করে আমাদের কর্মসুচি পালনে বাধা সৃস্টি করেছেন।
দলীয় সূত্রমতে, গত ১ জুন জেলা যুবদলের পাঁচ সদস্যের কমিটি ঘোষণা করা হয়। ওই কমিটিতে সাইফুল্লাহ রুবেলকে সভাপতি, কাজী আখতারুজ্জামানকে জ্যেষ্ঠ সহ-সভাপতি, শাহাদৎ চৌধুরীকে সাধারণ সম্পাদক, আসাদুজ্জামান রিপনকে যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক এবং আল নোমান পারভেজকে সাংগঠনিক সম্পাদক করা হয়। পৌর বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক এ.এইচ.এম সাইফল্লাহ রুবেলকে কমিটির সভাপতি ও ডোমারের গোমনাতি নি¤œ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক শাহদাৎ হোসেন চৌধুরীকে সাধারণ সম্পাদক করায় অপর তিন সদস্য ( কাজী আখতারুজ্জামানকে জ্যেষ্ঠ সহ-সভাপতি, আসাদুজ্জামান রিপন যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক এবং আল নোমান পারভেজ সাংগঠনিক সম্পাদক) ওই কমিটি থেকে পদত্যাগ করেন। সে থেকে জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদকের সঙ্গে যুবদল, ছাত্রদল, স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতা কর্মীদের একটি বড় অংশের সঙ্গে বিরোধ বাধলে প্রকাশ্য দুটি গ্রুপ সৃষ্টি হয় এিনপিতে। #