নীলফামারী জাদুঘরের জমি অধিগ্রহনের চেক বিতরণ অনুষ্ঠানে সংস্কৃতিমন্ত্রী
https://www.obolokon24.com/2018/07/nilphamari_33.html
ইনজামাম-উল-হক নির্ণয়,নীলফামারী ২২ জুলাই॥
বিরাট রাজার বিণ্যাবতির দীঘি (নীলসাগর) এলাকায় নির্মিত হচ্ছে নীলফামারী জাদুঘর। প্রতœতত্ত্ব অধিদপ্তরের অধীনে ওই জাদুঘর নির্মাণের কাজ শুরু হয়েছে ইতিমধ্যে। আজ রবিবার বিকালে নির্মানাধীন জাদুঘর এলাকায় অধিগ্রহনকৃত তিন একর ৬৫ শতক জমির মূল্য ৮৮ লাখ ৫০ হাজার ৮৮৮ টাকার চেক বিতরণ করেন সংস্কৃতিমন্ত্রী আসাদুজ্জামান নূর এমপি।
এসময় মন্ত্রী বলেন, নীলসাগরের পুরনো নাম বিরাজ রাজার বিণ্যাবতী কন্যার বিন্নাদীঘি। ওই বিন্নাদীঘি ঘিরে অনেক পুরনো আমলের ঐতিহ্য বিদ্যমান। এসব ঐতিহ্য উদ্ধারে প্রতœতত্ত্ব বিভাগ খনন কাজ শুরু হয়েছে ইতিমধ্যে। এখন এটিকে পর্যটন কেন্দ্র হিসেবে গড়ে তোলার পরিকল্পনায় সরকার জাদুঘর নির্মান কাজ শুরু করেছে।
তিনি বলেন, আমরা তুলে ধরতে চাই প্রাচীন নিদর্শণ, প্রাচীন ঐতিহ্য ও কৃর্তি সম্পর্কে মানুষ জানুক। বিন্নাদিঘী পর্যটন কেন্দ্র হলে প্রতিদিন অনেক মানুষের সমাগম হবে। স্থানটি পরিচিত হবে দেশে বিদেশে। এর প্রভাবে এলাকায় ব্যবসা বানিজ্যের প্রসার ঘটবে, মানুষের কর্মসংস্থান সৃষ্টি হবে। এলাকায় জীবীকা অর্জণের পথ বাড়বে, অর্থনৈতিক কর্মকা- বৃদ্ধি পাবে।
বিন্যাদীঘি চত্ত্বরে আয়োজিত ওই চেক বিতরণ অনুষ্ঠানে জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ খালেদ রহীমের সভাপতিত্বে বক্তৃতা দেন সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব নাসির উদ্দিন আহমেদ, প্রতœতত্ত্ব অধিদপ্তরের মহাপরিচালক আলতাফ হোসেন, সরকারের আর্কিটেকচার বিভাগের উপ-প্রধান আর্কিটেকচার আশিফুর রহমান ভুইয়া, নীলফামারী পৌর মেয়র জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি দেওয়ান কামাল আহমেদ, জেলা কৃষকলীগের সভাপতি অক্ষয় কুমার রায়, সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আবুজার রহমান, ভাইস চেয়ারম্যান আরিফা সুলতানা, পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি মসফিকুল ইসলাম, জেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক শাহিদ মাহমুদ, গোড়গ্রাম ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান রেয়াজুল ইসলাম প্রমুখ।
আর্কিটেকচার বিভাগের উপ-প্রধান আর্কিটেকচার আশিফুর রহমান ভুইয়া জানান, নীলফামারী জাদুঘরের জন্য তিন একর ৬৫ শতক জমি অধিগ্রহন করা হয়েছে। ৫০ লাখ টাকা ব্যয়ে ইতিমধ্যে জাদুঘরের নির্মান কাজ শুরু হয়েছে। জমি অধিগ্রহনে ব্যয় হয়েছে ৮৮ লাখ ৫০ হাজার ৮৮৮ টাকা। প্রকল্পটি বাস্তবায়নে প্রয়োজন হবে ৩৫ কোটি টাকা। #
বিরাট রাজার বিণ্যাবতির দীঘি (নীলসাগর) এলাকায় নির্মিত হচ্ছে নীলফামারী জাদুঘর। প্রতœতত্ত্ব অধিদপ্তরের অধীনে ওই জাদুঘর নির্মাণের কাজ শুরু হয়েছে ইতিমধ্যে। আজ রবিবার বিকালে নির্মানাধীন জাদুঘর এলাকায় অধিগ্রহনকৃত তিন একর ৬৫ শতক জমির মূল্য ৮৮ লাখ ৫০ হাজার ৮৮৮ টাকার চেক বিতরণ করেন সংস্কৃতিমন্ত্রী আসাদুজ্জামান নূর এমপি।
এসময় মন্ত্রী বলেন, নীলসাগরের পুরনো নাম বিরাজ রাজার বিণ্যাবতী কন্যার বিন্নাদীঘি। ওই বিন্নাদীঘি ঘিরে অনেক পুরনো আমলের ঐতিহ্য বিদ্যমান। এসব ঐতিহ্য উদ্ধারে প্রতœতত্ত্ব বিভাগ খনন কাজ শুরু হয়েছে ইতিমধ্যে। এখন এটিকে পর্যটন কেন্দ্র হিসেবে গড়ে তোলার পরিকল্পনায় সরকার জাদুঘর নির্মান কাজ শুরু করেছে।
তিনি বলেন, আমরা তুলে ধরতে চাই প্রাচীন নিদর্শণ, প্রাচীন ঐতিহ্য ও কৃর্তি সম্পর্কে মানুষ জানুক। বিন্নাদিঘী পর্যটন কেন্দ্র হলে প্রতিদিন অনেক মানুষের সমাগম হবে। স্থানটি পরিচিত হবে দেশে বিদেশে। এর প্রভাবে এলাকায় ব্যবসা বানিজ্যের প্রসার ঘটবে, মানুষের কর্মসংস্থান সৃষ্টি হবে। এলাকায় জীবীকা অর্জণের পথ বাড়বে, অর্থনৈতিক কর্মকা- বৃদ্ধি পাবে।
বিন্যাদীঘি চত্ত্বরে আয়োজিত ওই চেক বিতরণ অনুষ্ঠানে জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ খালেদ রহীমের সভাপতিত্বে বক্তৃতা দেন সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব নাসির উদ্দিন আহমেদ, প্রতœতত্ত্ব অধিদপ্তরের মহাপরিচালক আলতাফ হোসেন, সরকারের আর্কিটেকচার বিভাগের উপ-প্রধান আর্কিটেকচার আশিফুর রহমান ভুইয়া, নীলফামারী পৌর মেয়র জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি দেওয়ান কামাল আহমেদ, জেলা কৃষকলীগের সভাপতি অক্ষয় কুমার রায়, সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আবুজার রহমান, ভাইস চেয়ারম্যান আরিফা সুলতানা, পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি মসফিকুল ইসলাম, জেলা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক শাহিদ মাহমুদ, গোড়গ্রাম ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান রেয়াজুল ইসলাম প্রমুখ।
আর্কিটেকচার বিভাগের উপ-প্রধান আর্কিটেকচার আশিফুর রহমান ভুইয়া জানান, নীলফামারী জাদুঘরের জন্য তিন একর ৬৫ শতক জমি অধিগ্রহন করা হয়েছে। ৫০ লাখ টাকা ব্যয়ে ইতিমধ্যে জাদুঘরের নির্মান কাজ শুরু হয়েছে। জমি অধিগ্রহনে ব্যয় হয়েছে ৮৮ লাখ ৫০ হাজার ৮৮৮ টাকা। প্রকল্পটি বাস্তবায়নে প্রয়োজন হবে ৩৫ কোটি টাকা। #