সংসদ নির্বাচনের তফসিল অক্টোবরের শেষে
https://www.obolokon24.com/2018/07/election.html
নির্বাচন কমিশন (ইসি) সচিব হেলালুদ্দীন আহমেদ বলেছেন, অক্টোবরের শেষ সপ্তাহে জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল হতে পারে। এ জন্য দেশের ৩০০ সংসদীয় আসনের ভোটার তালিকা সিডি আকারে প্রস্তুতের জন্য নির্দেশ দেয়া হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে রাজধানীর আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে কমিশন সভা শেষে সাংবাদিকদের তিনি এসব তথ্য জানান।
ইসি সচিব বলেন, অক্টোবরের শেষে তফসিল ঘোষণা করা হবে। সে জন্য তার আগেই আসনভিত্তিক ভোটার তালিকা ও সিডি প্রস্তুত করতে পাঠ পর্যায়ের সবাইকে নির্দেশ দেয়া হয়েছে। তফসিলের আগেই নির্বাচনের সব প্রস্তুতি সম্পন্ন করা হবে।
তিনি জানান, বরিশাল সিটি করপোরেশন নির্বাচনে ১০টি, সিলেট ও রাজশাহীর ২টি করে কেন্দ্রে ইভিএম ব্যবহার করা হবে।
তিনি আরও জানান, আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে আর বাড়িতে বাড়িতে গিয়ে ভোটার তালিকা হালনাগাদ করা হবে না। তবে কেউ নিজে এসে ভোটার হতে চাইলে তাকে ভোটার করা হবে। এটি একটি চলমান প্রক্রিয়া।
আগামী বছরের ১ মার্চ জাতীয় ভোটার দিবস পালন করা হবে বলেও জানান ইসি সচিব হেলালুদ্দীন আহমদ।
প্রসঙ্গত, ২০১৯ সালের ২৮ জানুয়ারি বর্তমান (দশম) সংসদের মেয়াদ শেষ হবে। সংবিধান অনুযায়ী মেয়াদ শেষের পূর্ববর্তী নব্বই দিনের মধ্যে সংসদ নির্বাচনের বাধ্যবাধকতা রয়েছে। সেই হিসাবে ৩১ অক্টোবর থেকে নির্বাচনের ক্ষণগণনা শুরু হবে।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে রাজধানীর আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে কমিশন সভা শেষে সাংবাদিকদের তিনি এসব তথ্য জানান।
ইসি সচিব বলেন, অক্টোবরের শেষে তফসিল ঘোষণা করা হবে। সে জন্য তার আগেই আসনভিত্তিক ভোটার তালিকা ও সিডি প্রস্তুত করতে পাঠ পর্যায়ের সবাইকে নির্দেশ দেয়া হয়েছে। তফসিলের আগেই নির্বাচনের সব প্রস্তুতি সম্পন্ন করা হবে।
তিনি জানান, বরিশাল সিটি করপোরেশন নির্বাচনে ১০টি, সিলেট ও রাজশাহীর ২টি করে কেন্দ্রে ইভিএম ব্যবহার করা হবে।
তিনি আরও জানান, আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে আর বাড়িতে বাড়িতে গিয়ে ভোটার তালিকা হালনাগাদ করা হবে না। তবে কেউ নিজে এসে ভোটার হতে চাইলে তাকে ভোটার করা হবে। এটি একটি চলমান প্রক্রিয়া।
আগামী বছরের ১ মার্চ জাতীয় ভোটার দিবস পালন করা হবে বলেও জানান ইসি সচিব হেলালুদ্দীন আহমদ।
প্রসঙ্গত, ২০১৯ সালের ২৮ জানুয়ারি বর্তমান (দশম) সংসদের মেয়াদ শেষ হবে। সংবিধান অনুযায়ী মেয়াদ শেষের পূর্ববর্তী নব্বই দিনের মধ্যে সংসদ নির্বাচনের বাধ্যবাধকতা রয়েছে। সেই হিসাবে ৩১ অক্টোবর থেকে নির্বাচনের ক্ষণগণনা শুরু হবে।