ডোমারে যৌতুকের দাবিতে স্ত্রীকে নির্যাতন
https://www.obolokon24.com/2018/07/domar_51.html
ইনজামাম-উল-হক নির্ণয়, নীলফামারী ৯জুলাই॥
যৌতুকের দাবিকৃত দুই লাখ টাকা না পেয়ে স্বামী, শ্বশুর ও শাশুড়ীর শারিরিক নির্যাতনের শিকার হয়েছে জাকিয়া আক্তার নামের এক গৃহবধূ। ঘটনাটি ঘটে নীলফামারীর ডোমার উপজেলা সদরের ডাঙ্গাপাড়া গ্রামে। ওই গৃহবধুকে ডোমার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে।
আজ সোমবার দুপুরের হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ওই গৃহবধু সাংবাদিকদের অভিযোগ করে জানায় সে জলঢাকা উপজেলার বালাগ্রাম ইউনিয়নের শালন গ্রামের জাহাঙ্গীর আলমের মেয়ে। তার সঙ্গে প্রেমের সর্ম্পক গড়ে উঠায় গত দুই বছর আগে বিয়ে হয় প্রেমিক ডোমার উপজেলার ওই গ্রামের এন্দাদুল হকের ছেলে জুয়েল রানা মিঠুর। প্রথম অবস্থায় জাকিয়ার বাবা এ বিয়ে না মানলেও পরবর্তিতে পরিবারের চাপে মেনে নেয়। এরপর থেকেই দুই পরিবারের মধ্যে যাতায়াত শুরু হয়। এরই মধ্যে জাকিয়ার কোল জুড়ে আসে মেয়ে সন্তান। জন্মের ৬ দিন পর শিশুটি মারা যায়। এরপর থেকেই জাকিয়া আক্তারকে যৌতুকের জন্য চাপ সৃষ্টি করে স্বামীসহ শ্বশুর বাড়ীর লোকজন। দুই লাখ টাকা যৌতুকের জন্য তাকে তার বাবার বাড়িতে পাঠিয়ে দেয়।
জাকিয়া জানায়, ঘটনার দিন গতকাল রবিবার (৮জুলাই) সে যৌতুকের টাকা ছাড়াই বাবার বাড়ি হতে স্বামীর বাড়ীতে ফিরে আসলে স্বামী জুয়েল রানা মিঠু শ্বশুর ও শাশুড়ি মিলে জাকিয়া আক্তারকে বেদম মারপিট করে বাড়ী থেকে বের করে দেয়। খবর পেয়ে ঘটনার দিন বিকালে জাকিয়ার বাবা জাহাঙ্গীর আলম এসে তাকে উদ্ধার করে ডোমার উপজেলা স্বাস্থ্যকেন্দ্রে ভর্তি করে দেয়।
এ ব্যাপারে জাকিয়া আক্তার বাবা জাহাঙ্গীর আলম জানান, তারা তাদের দাবীকৃত যৌতুকের দুই লাখ টাকা না পেয়ে আমার মেয়ের উপর শারীরিক নির্যাতন করে বাড়ি হতে তাড়িয়ে দিয়েছে। খবর পেয়ে আমি এসে আমার মেয়েকে উদ্ধার করে ডোমার উপজেলা স্বাস্থ্যকেন্দ্রে ভর্তি করি। বর্তমানে সে সেখানে চিকিৎসাধীন রয়েছে। আমি তাদের বিচার চাই।
ডোমার থানার ওসি মোকছেদ আলী জানান, এখনও কোন অভিযোগ পাইনি। অভিযোগ পেলেই আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
যৌতুকের দাবিকৃত দুই লাখ টাকা না পেয়ে স্বামী, শ্বশুর ও শাশুড়ীর শারিরিক নির্যাতনের শিকার হয়েছে জাকিয়া আক্তার নামের এক গৃহবধূ। ঘটনাটি ঘটে নীলফামারীর ডোমার উপজেলা সদরের ডাঙ্গাপাড়া গ্রামে। ওই গৃহবধুকে ডোমার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে।
আজ সোমবার দুপুরের হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ওই গৃহবধু সাংবাদিকদের অভিযোগ করে জানায় সে জলঢাকা উপজেলার বালাগ্রাম ইউনিয়নের শালন গ্রামের জাহাঙ্গীর আলমের মেয়ে। তার সঙ্গে প্রেমের সর্ম্পক গড়ে উঠায় গত দুই বছর আগে বিয়ে হয় প্রেমিক ডোমার উপজেলার ওই গ্রামের এন্দাদুল হকের ছেলে জুয়েল রানা মিঠুর। প্রথম অবস্থায় জাকিয়ার বাবা এ বিয়ে না মানলেও পরবর্তিতে পরিবারের চাপে মেনে নেয়। এরপর থেকেই দুই পরিবারের মধ্যে যাতায়াত শুরু হয়। এরই মধ্যে জাকিয়ার কোল জুড়ে আসে মেয়ে সন্তান। জন্মের ৬ দিন পর শিশুটি মারা যায়। এরপর থেকেই জাকিয়া আক্তারকে যৌতুকের জন্য চাপ সৃষ্টি করে স্বামীসহ শ্বশুর বাড়ীর লোকজন। দুই লাখ টাকা যৌতুকের জন্য তাকে তার বাবার বাড়িতে পাঠিয়ে দেয়।
জাকিয়া জানায়, ঘটনার দিন গতকাল রবিবার (৮জুলাই) সে যৌতুকের টাকা ছাড়াই বাবার বাড়ি হতে স্বামীর বাড়ীতে ফিরে আসলে স্বামী জুয়েল রানা মিঠু শ্বশুর ও শাশুড়ি মিলে জাকিয়া আক্তারকে বেদম মারপিট করে বাড়ী থেকে বের করে দেয়। খবর পেয়ে ঘটনার দিন বিকালে জাকিয়ার বাবা জাহাঙ্গীর আলম এসে তাকে উদ্ধার করে ডোমার উপজেলা স্বাস্থ্যকেন্দ্রে ভর্তি করে দেয়।
এ ব্যাপারে জাকিয়া আক্তার বাবা জাহাঙ্গীর আলম জানান, তারা তাদের দাবীকৃত যৌতুকের দুই লাখ টাকা না পেয়ে আমার মেয়ের উপর শারীরিক নির্যাতন করে বাড়ি হতে তাড়িয়ে দিয়েছে। খবর পেয়ে আমি এসে আমার মেয়েকে উদ্ধার করে ডোমার উপজেলা স্বাস্থ্যকেন্দ্রে ভর্তি করি। বর্তমানে সে সেখানে চিকিৎসাধীন রয়েছে। আমি তাদের বিচার চাই।
ডোমার থানার ওসি মোকছেদ আলী জানান, এখনও কোন অভিযোগ পাইনি। অভিযোগ পেলেই আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।