উচ্চ পর্যায়ের কর্মকর্তাদের বড়পুকুরিয়া কয়লা খনি ও তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র পরিদর্শন
https://www.obolokon24.com/2018/07/dinajpur_78.html
মেহেদী হাসান উজ্জল,ফুলবাড়ী(দিনাজপুর) প্রতিনিধি:
দিনাজপুরের বড়পুকুরিয়া কয়লা খনি ও তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র পরিদর্শন করেছেন জ্বালানী মন্ত্রণালয়ের সচিব, বিদ্যুৎ মন্ত্রণালয়ের সচিব, পেট্রোবাংলা ও পিডিবি’র চেয়ারম্যান।
গতকাল শুক্রবার সকালে উচ্চ পর্যায়ের এই ৪ সদস্য বিশিষ্ট দল বড়পুকুরিয়া এলাকায় পরির্শন করেন। পরিদর্শন শেষে পেট্রোবাংলা চেয়ারম্যান সাংবাদিকদের জানান,আগামী সেপ্টেম্বরে কয়লা উত্তোলন শুরু হবে এবং জড়িতদের উপযুক্ত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
বিদ্যুৎ সচিব আহমেদ কায়কোয়াস বলেন,বড়পুকুরিয়া খনিতে কয়লা চুরি ও কয়লার অভাবে বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ হয়ে যাওয়ার ঘটনায় তারা তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্রে একটি বৈঠক করেন। এরপর তারা বড়পুকুরিয়া কয়লা খনি পরিদর্শন করেন। বৈঠক ও পরিদর্শন শেষে বিদ্যুৎ সচিব জানান, লোড ব্যালেন্সের সমস্যা হলেও বিদ্যুতের তেমন ঘাটতি নেই। তাছাড়া সিরাজগঞ্জে গ্যাস সরবরাহ বৃদ্ধি করে লোডশেডিংয়ের মাত্রা কমানো হয়েছে।
একই সাথে পেট্রোবাংলার চেয়ারম্যান আবুল মনসুর মো: ফয়জুল্লাহ জানান, যারা এই ঘটনায় জড়িত তাদের বিরুদ্ধে উপযুক্ত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। দ্রুত কয়লা উৎপাদনের পদক্ষেপ গ্রহনের কথা জানিয়ে তিনি বলেন, আগামী সেপ্টেম্বরের প্রথম থেকেই খনির উত্তোলন শুরু হবে।
অপরদিকে জ্বালানী সচিব আবু হেনা মো: রহমতুল মুনিম বলেন খনিতে কয়লা ঘাটতির ব্যাপারে কর্মকর্তাদের সিস্টেম লসের দাবিটি বিশ্বাস করা হচ্ছে না তবে বিষয়টি অধিকতর তদন্ত করা হচ্ছে। কয়লা ঘাটতির দায়-দায়িত্ব কর্মকর্তাদের এবং তাদেরকে শাস্তির আওতায় নিয়ে আসা হবে।
বিকল্প ব্যবস্থায় বিদ্যুৎ কেন্দ্র চালু হতে পারে, আর এই স্বার্থে আগামী ঈদে তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্রের কর্মকর্তাদের ঈদের ছুটি পালন না করার আহ্বান জানিয়েছেন বিদ্যুৎ সচিব।
দিনাজপুরের বড়পুকুরিয়া কয়লা খনি ও তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র পরিদর্শন করেছেন জ্বালানী মন্ত্রণালয়ের সচিব, বিদ্যুৎ মন্ত্রণালয়ের সচিব, পেট্রোবাংলা ও পিডিবি’র চেয়ারম্যান।
গতকাল শুক্রবার সকালে উচ্চ পর্যায়ের এই ৪ সদস্য বিশিষ্ট দল বড়পুকুরিয়া এলাকায় পরির্শন করেন। পরিদর্শন শেষে পেট্রোবাংলা চেয়ারম্যান সাংবাদিকদের জানান,আগামী সেপ্টেম্বরে কয়লা উত্তোলন শুরু হবে এবং জড়িতদের উপযুক্ত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
বিদ্যুৎ সচিব আহমেদ কায়কোয়াস বলেন,বড়পুকুরিয়া খনিতে কয়লা চুরি ও কয়লার অভাবে বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ হয়ে যাওয়ার ঘটনায় তারা তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্রে একটি বৈঠক করেন। এরপর তারা বড়পুকুরিয়া কয়লা খনি পরিদর্শন করেন। বৈঠক ও পরিদর্শন শেষে বিদ্যুৎ সচিব জানান, লোড ব্যালেন্সের সমস্যা হলেও বিদ্যুতের তেমন ঘাটতি নেই। তাছাড়া সিরাজগঞ্জে গ্যাস সরবরাহ বৃদ্ধি করে লোডশেডিংয়ের মাত্রা কমানো হয়েছে।
একই সাথে পেট্রোবাংলার চেয়ারম্যান আবুল মনসুর মো: ফয়জুল্লাহ জানান, যারা এই ঘটনায় জড়িত তাদের বিরুদ্ধে উপযুক্ত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। দ্রুত কয়লা উৎপাদনের পদক্ষেপ গ্রহনের কথা জানিয়ে তিনি বলেন, আগামী সেপ্টেম্বরের প্রথম থেকেই খনির উত্তোলন শুরু হবে।
অপরদিকে জ্বালানী সচিব আবু হেনা মো: রহমতুল মুনিম বলেন খনিতে কয়লা ঘাটতির ব্যাপারে কর্মকর্তাদের সিস্টেম লসের দাবিটি বিশ্বাস করা হচ্ছে না তবে বিষয়টি অধিকতর তদন্ত করা হচ্ছে। কয়লা ঘাটতির দায়-দায়িত্ব কর্মকর্তাদের এবং তাদেরকে শাস্তির আওতায় নিয়ে আসা হবে।
বিকল্প ব্যবস্থায় বিদ্যুৎ কেন্দ্র চালু হতে পারে, আর এই স্বার্থে আগামী ঈদে তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্রের কর্মকর্তাদের ঈদের ছুটি পালন না করার আহ্বান জানিয়েছেন বিদ্যুৎ সচিব।