হারিয়ে যাওয়া শিল্প বাবুই পাখির আবাসস্থল হলো হরিপুরের ভাতুরিয়া
https://www.obolokon24.com/2018/07/birds_23.html
জে.ইতি হরিপুর (ঠাকুরগাঁও) প্রতিনিধি।
একটি সময় শহর কিংবা গ্রামে খড় তালগাছের কচিপাতা,ঝাউ ও কাশবনের লতাপাতা দিয়ে উঁচু তালগাছে দৃর্ষ্টিনন্দন শৈল্পিক বাসা তৈরি করতো বাবুই পাখি। আবহমান গ্রাম বাংলায় সে অপরুপ মনোমুগ্ধকর দৃর্শ্য চোখ জুড়াতো পথিকের। তবে সময়ের বিবর্তনে পরিবেশ বিপর্যয়ের কারণে হারিয়ে যেতে বসেছে কবি রজনীকান্ত সেনের কাল জয়ী কবিতার সেই বাবুই পাখির বাসা।শুধু বাবুই পাখি নয়, প্রায় সব ধরনের পাখিই আজ হারিয়ে যাচ্ছে। আর এ দু:সময়ে বাবুই পাখির কলরবে মুখরিত হয়ে উঠেছে ঠাকুরগাঁওয়ের হরিপুর উপজেলার কাঁঠালডাঙ্গী , টেংরিয়া, ভাতুরিয়া ও রামপুর গ্রাম ।
প্রকৃতির অপরুপ শিল্পের কারিগর বাবুই পাখির বাসা বাতাসে দুলছেএই গ্রাম গুলোতে । ভারত সীমান্ত ঘেষা গ্রামগুলোর তাল - নারিকেল, বট-পাখুরির গাছে গাছে দেখা মিলছে বাবুই পাখির শৈল্পিক অট্টালিকা । চোখ জুড়ানো মনোমুগ্ধকর এই দৃশ্য দেখতে ভীড় জমাচ্ছে দর্শনার্থী ও পাখি প্রেমিক ওই গ্রাম গুলোতে ।
রামপুর গ্রামের শামিরুল ইসলাম বলেন , নিরাপদ আশ্রয়ের খোঁজে এসে এই গ্রাম গুলোতে বাসা তৈরি করছে বাবুই পাখি।তিনি জানান প্রকৃতির নৈসর্গিক এই দৃশ্য উপভোগের জন্য প্রতিদিন অনেকে আসছে গ্রাম গুলোতে ।
বহরমপুর বালিকা বিদ্যালয়ের সহকারি শিক্ষক রাজাবুল হক বলেন, প্রাচীন বৃক্ষ নিধন, ফসলে কীটনাশক ব্যবহার আর জলবায়ুর পরিবর্তনে আশংকাজনক হারে হ্্রাস পাচ্ছে পাখির সংখ্যা। ফলে প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের পাশাপাশি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে পরিবেশ ও সাহিত্য। হরিপুর পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক জানান ,কীটনাশক ব্যবহারে পরিবেশ অসুস্থ হচ্ছে আর উৎপাদন খরচ বাড়ছে কৃষিতে । তিনি আরো বলেন পোকা দমন ও পরিবেশ সুস্থ রাখতে পাখির ভুমিকা উলে¬খ্য করার মতো ।
হরিপুর মসলিমউদ্দীন মহাবিদ্যালয়ের অধ্যক্ষ সৈইদুর রহমান বলেন, পাখি নিয়ে কবি সাহিত্যকরা রচনা করেন গান-কবিতা-গল্প ও ছড়া। কিন্তু আজ বৈষ্মিক উষ্ণতায় হারিয়ে যাচ্ছে জীব বৈচিত্র। তিনি বলেন ফসলে অতিরিক্তি কীটনাশক ব্যবহার, নির্বিচারে পাখি হত্যা, প্রাচীন বৃক্ষ নিধন ও নিরাপদ আশ্রয়ের অভাবে বংশ বৃদ্ধি হচ্ছে না পাখির। তাই দিন দিন হ্রাস পাচ্ছে পাখি । হরিপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসার এম. জে আরিফ বেগ বলেন , হরিপুরে প্রাচীন ও উচু গাছের আধিকতার কারণে এই উপজেলায় পাখির সংখ্যা উলে¬খ করার মত।
৬নং ভাতুরিয়া ইউনিয়ন চেয়াম্যান শাহাজান সরকার জানান, প্রকৃতি ও জীববৈচিত্র রক্ষায় পাখি হত্যা বন্ধ ও বংশ বৃদ্ধির লক্ষ্যে পাখির অভয় আশ্রম গড়ে তোলা সহ জনসচেতনতা বৃদ্ধির পাশাপাশি দেশের প্রচলিত আইন প্রয়োগ দরকার।
একটি সময় শহর কিংবা গ্রামে খড় তালগাছের কচিপাতা,ঝাউ ও কাশবনের লতাপাতা দিয়ে উঁচু তালগাছে দৃর্ষ্টিনন্দন শৈল্পিক বাসা তৈরি করতো বাবুই পাখি। আবহমান গ্রাম বাংলায় সে অপরুপ মনোমুগ্ধকর দৃর্শ্য চোখ জুড়াতো পথিকের। তবে সময়ের বিবর্তনে পরিবেশ বিপর্যয়ের কারণে হারিয়ে যেতে বসেছে কবি রজনীকান্ত সেনের কাল জয়ী কবিতার সেই বাবুই পাখির বাসা।শুধু বাবুই পাখি নয়, প্রায় সব ধরনের পাখিই আজ হারিয়ে যাচ্ছে। আর এ দু:সময়ে বাবুই পাখির কলরবে মুখরিত হয়ে উঠেছে ঠাকুরগাঁওয়ের হরিপুর উপজেলার কাঁঠালডাঙ্গী , টেংরিয়া, ভাতুরিয়া ও রামপুর গ্রাম ।
প্রকৃতির অপরুপ শিল্পের কারিগর বাবুই পাখির বাসা বাতাসে দুলছেএই গ্রাম গুলোতে । ভারত সীমান্ত ঘেষা গ্রামগুলোর তাল - নারিকেল, বট-পাখুরির গাছে গাছে দেখা মিলছে বাবুই পাখির শৈল্পিক অট্টালিকা । চোখ জুড়ানো মনোমুগ্ধকর এই দৃশ্য দেখতে ভীড় জমাচ্ছে দর্শনার্থী ও পাখি প্রেমিক ওই গ্রাম গুলোতে ।
রামপুর গ্রামের শামিরুল ইসলাম বলেন , নিরাপদ আশ্রয়ের খোঁজে এসে এই গ্রাম গুলোতে বাসা তৈরি করছে বাবুই পাখি।তিনি জানান প্রকৃতির নৈসর্গিক এই দৃশ্য উপভোগের জন্য প্রতিদিন অনেকে আসছে গ্রাম গুলোতে ।
বহরমপুর বালিকা বিদ্যালয়ের সহকারি শিক্ষক রাজাবুল হক বলেন, প্রাচীন বৃক্ষ নিধন, ফসলে কীটনাশক ব্যবহার আর জলবায়ুর পরিবর্তনে আশংকাজনক হারে হ্্রাস পাচ্ছে পাখির সংখ্যা। ফলে প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের পাশাপাশি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে পরিবেশ ও সাহিত্য। হরিপুর পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক জানান ,কীটনাশক ব্যবহারে পরিবেশ অসুস্থ হচ্ছে আর উৎপাদন খরচ বাড়ছে কৃষিতে । তিনি আরো বলেন পোকা দমন ও পরিবেশ সুস্থ রাখতে পাখির ভুমিকা উলে¬খ্য করার মতো ।
হরিপুর মসলিমউদ্দীন মহাবিদ্যালয়ের অধ্যক্ষ সৈইদুর রহমান বলেন, পাখি নিয়ে কবি সাহিত্যকরা রচনা করেন গান-কবিতা-গল্প ও ছড়া। কিন্তু আজ বৈষ্মিক উষ্ণতায় হারিয়ে যাচ্ছে জীব বৈচিত্র। তিনি বলেন ফসলে অতিরিক্তি কীটনাশক ব্যবহার, নির্বিচারে পাখি হত্যা, প্রাচীন বৃক্ষ নিধন ও নিরাপদ আশ্রয়ের অভাবে বংশ বৃদ্ধি হচ্ছে না পাখির। তাই দিন দিন হ্রাস পাচ্ছে পাখি । হরিপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসার এম. জে আরিফ বেগ বলেন , হরিপুরে প্রাচীন ও উচু গাছের আধিকতার কারণে এই উপজেলায় পাখির সংখ্যা উলে¬খ করার মত।
৬নং ভাতুরিয়া ইউনিয়ন চেয়াম্যান শাহাজান সরকার জানান, প্রকৃতি ও জীববৈচিত্র রক্ষায় পাখি হত্যা বন্ধ ও বংশ বৃদ্ধির লক্ষ্যে পাখির অভয় আশ্রম গড়ে তোলা সহ জনসচেতনতা বৃদ্ধির পাশাপাশি দেশের প্রচলিত আইন প্রয়োগ দরকার।