জলঢাকায় ফিস্টুলা রোগী সনাক্ত ক্যাম্প অনুষ্ঠিত
https://www.obolokon24.com/2018/05/jaldhaka_6.html
মর্তুজা ইসলাম, জলঢাকা প্রতিনিধিঃ
"বিলম্বিত প্রসব রোধ করি, ফিস্টুলা মুক্ত নিরাপদ মাতৃত্ব নিশ্চিত করি " এই শ্লোগান কে সামনে রেখে নীলফামারীর জলঢাকায় কমিউনিটি ফিস্টুলা স্ক্রিনিং ক্যাম্প অনুষ্ঠিত হয়। এ উপলক্ষে রবিবার সকালে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে, ল্যাস্ব - প্লান শো প্রকল্প ও উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আয়োজনে ল্যাম্ব - ফিস্টুলা কেয়ার প্লাস প্রজেক্টের সহযোগিতায় জেলার ফিস্টুলা রোগী সনাক্ত ক্যাম্প অনুষ্ঠিত হয়।
এসময় উপস্থিত ছিলেন ল্যাম্ব হাসপাতাল পার্বতীপুর দিনাজপুরের অবস গাইনি ডাঃ বেয়া হেড অপ সুইজারল্যাণ্ড, জলঢাকা উপজেলা স্বাস্থ্য ও পপ কর্মকর্তা জেডএ সিদ্দিকি, ল্যাম্ব হাসপাতাল পার্বতীপুর দিনাজপুরের মেডিকেল অফিসার ডাঃ ইমাত, মেডিকেল অফিসার ডাঃ পামেলা, ল্যাম্বের প্রকল্প ব্যবস্থাপক প্রনয় গাঙ্গুলি, ফিস্টুলা কেয়ার প্লাস প্রজেক্টের টেকনিক্যাল অফিসার ইসরাব হোসাইন ও জলঢাকা ল্যাম্ব শো প্রজেক্টের উপজেলা কো-অর্ডিনেটর মাহফুজুর রহমান প্রমুখ। ফিস্টুলা ক্যাম্পিং সম্পর্কে মাহফুজার রহমান বলেন জেলার ৫টি উপজেলার প্রথম পর্যায়ে ৭০ জন সন্দেহ ভাজন রোগীকে পরীক্ষা করে ফিস্টুলা রোগ সনাক্ত করা হবে। পরে তাদের চিকিৎসার মাধ্যমে সুস্থ করা হবে।
"বিলম্বিত প্রসব রোধ করি, ফিস্টুলা মুক্ত নিরাপদ মাতৃত্ব নিশ্চিত করি " এই শ্লোগান কে সামনে রেখে নীলফামারীর জলঢাকায় কমিউনিটি ফিস্টুলা স্ক্রিনিং ক্যাম্প অনুষ্ঠিত হয়। এ উপলক্ষে রবিবার সকালে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে, ল্যাস্ব - প্লান শো প্রকল্প ও উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আয়োজনে ল্যাম্ব - ফিস্টুলা কেয়ার প্লাস প্রজেক্টের সহযোগিতায় জেলার ফিস্টুলা রোগী সনাক্ত ক্যাম্প অনুষ্ঠিত হয়।
এসময় উপস্থিত ছিলেন ল্যাম্ব হাসপাতাল পার্বতীপুর দিনাজপুরের অবস গাইনি ডাঃ বেয়া হেড অপ সুইজারল্যাণ্ড, জলঢাকা উপজেলা স্বাস্থ্য ও পপ কর্মকর্তা জেডএ সিদ্দিকি, ল্যাম্ব হাসপাতাল পার্বতীপুর দিনাজপুরের মেডিকেল অফিসার ডাঃ ইমাত, মেডিকেল অফিসার ডাঃ পামেলা, ল্যাম্বের প্রকল্প ব্যবস্থাপক প্রনয় গাঙ্গুলি, ফিস্টুলা কেয়ার প্লাস প্রজেক্টের টেকনিক্যাল অফিসার ইসরাব হোসাইন ও জলঢাকা ল্যাম্ব শো প্রজেক্টের উপজেলা কো-অর্ডিনেটর মাহফুজুর রহমান প্রমুখ। ফিস্টুলা ক্যাম্পিং সম্পর্কে মাহফুজার রহমান বলেন জেলার ৫টি উপজেলার প্রথম পর্যায়ে ৭০ জন সন্দেহ ভাজন রোগীকে পরীক্ষা করে ফিস্টুলা রোগ সনাক্ত করা হবে। পরে তাদের চিকিৎসার মাধ্যমে সুস্থ করা হবে।