সৈয়দপুরে মুক্তিযুদ্ধ ভিত্তিক স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র উৎসব সমাপ্ত
https://www.obolokon24.com/2018/04/saidpur_5.html
তোফাজ্জল হোসেন লুতু,সৈয়দপুর (নীলফামারী) প্রতিনিধি:
সৈয়দপুরে মুক্তিযুদ্ধ ভিত্তিক স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র উৎসব শেষ হয়েছে। থিয়েটার প্রডাকসন সপ্তাহব্যাপী ওই উৎসবের আয়োজন করে। গতকাল বুধবার (৪ এপ্রিল) রাতে সৈয়দপুর রেলওয়ে মূর্তজা মিলনায়তনে ২৬ একাত্তুর নামে চলচ্চিত্র প্রদর্শনীর মাধ্যমে উৎসবের সমাপ্তি হয়।
সমাপনী দিবসে একই মিলনায়তনে এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সৈয়দপুর উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মো. মোখছেদুল মোমিন।
সভায় সভাপতিত্ব করেন সৈয়দপুর পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি (ভারপ্রাপ্ত) মো. রফিকুল ইসলাম বাবু।
এতে অন্যদের ম্েযধ বক্তব্য রাখেন উপজেলা পরিষদ ভাইস চেয়ারম্যান মো. আজমল হোসেন, সাংবাদিক এম আর আলম ঝন্টু, সঙ্গীতজ্ঞ জান্নাতুল ইসলাম কবীর প্রমুখ। পুরো অনুষ্ঠানটি পরিচালনা করেন সাংস্কৃতিক কর্মী মামুনুর রশীদ।
এর আগে স্বাগত বক্তব্যের মাধ্যমে চলচ্চিত্র উৎসবের প্রেক্ষাপট তুলে ধরেন ২৬ একাত্তুর চলচ্চিত্রের নির্মার্তা মাসুম রোজোয়ানুল।
বক্তারা চলচ্চিত্রের মাধ্যমে মুক্তিযুদ্ধের সঠিক ইতিহাস তুলে ধরার উপর গুরুত্ব আরোপ করেন। উৎসবে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা চলচ্চিত্রটি প্রথম স্থান অধিকার করে। এর পরিচালক মানিকের হাতে উপহার ও ক্রেষ্ট তুলে দেন সভার প্রধান অতিথি মোখছেদুল মোমিন।
উৎসবে দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্থান অধিকার করেছে যথাক্রমে ফাপড় গাইজ ও ইভটিজিং ছবি দুটি। উৎসবে মোট সাতটি চলচ্চিত্র প্রদর্শন করা হয়।
সৈয়দপুরে মুক্তিযুদ্ধ ভিত্তিক স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র উৎসব শেষ হয়েছে। থিয়েটার প্রডাকসন সপ্তাহব্যাপী ওই উৎসবের আয়োজন করে। গতকাল বুধবার (৪ এপ্রিল) রাতে সৈয়দপুর রেলওয়ে মূর্তজা মিলনায়তনে ২৬ একাত্তুর নামে চলচ্চিত্র প্রদর্শনীর মাধ্যমে উৎসবের সমাপ্তি হয়।
সমাপনী দিবসে একই মিলনায়তনে এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সৈয়দপুর উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মো. মোখছেদুল মোমিন।
সভায় সভাপতিত্ব করেন সৈয়দপুর পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি (ভারপ্রাপ্ত) মো. রফিকুল ইসলাম বাবু।
এতে অন্যদের ম্েযধ বক্তব্য রাখেন উপজেলা পরিষদ ভাইস চেয়ারম্যান মো. আজমল হোসেন, সাংবাদিক এম আর আলম ঝন্টু, সঙ্গীতজ্ঞ জান্নাতুল ইসলাম কবীর প্রমুখ। পুরো অনুষ্ঠানটি পরিচালনা করেন সাংস্কৃতিক কর্মী মামুনুর রশীদ।
এর আগে স্বাগত বক্তব্যের মাধ্যমে চলচ্চিত্র উৎসবের প্রেক্ষাপট তুলে ধরেন ২৬ একাত্তুর চলচ্চিত্রের নির্মার্তা মাসুম রোজোয়ানুল।
বক্তারা চলচ্চিত্রের মাধ্যমে মুক্তিযুদ্ধের সঠিক ইতিহাস তুলে ধরার উপর গুরুত্ব আরোপ করেন। উৎসবে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা চলচ্চিত্রটি প্রথম স্থান অধিকার করে। এর পরিচালক মানিকের হাতে উপহার ও ক্রেষ্ট তুলে দেন সভার প্রধান অতিথি মোখছেদুল মোমিন।
উৎসবে দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্থান অধিকার করেছে যথাক্রমে ফাপড় গাইজ ও ইভটিজিং ছবি দুটি। উৎসবে মোট সাতটি চলচ্চিত্র প্রদর্শন করা হয়।