নাগেশ্বরীতে ক্লান্ত মেটে পথিকের যাত্রী ছাউনি
https://www.obolokon24.com/2018/04/kurigram_10.html
হাফিজুর রহমান হৃদয়, কুড়িগ্রাম প্রতিনিধি:
কুড়িগ্রামের নাগেশ্বরীতে শরীরের ক্লান্ত মেটাতে তৈরী করা হয়েছে যাত্রী ছাউনি। ক্লান্ত দুপুরের কাঠ ফাটা রোদ্দুর কিংবা ঝড়-বৃৃষ্টির কবল থেকে মুুক্তি মেলাতেও বেশ রেহাই পায় যাত্রীরা। এমন দৃৃশ্য চোখে পড়ে উপজেলার রায়গঞ্জ ইউনিয়নের বেশ কয়েকেটি পয়েন্টে। ওই ইউনিয়নের বেশ কয়েকটি এলাকা ঘুরে দেখা গেছে রাস্তার ধারে এসব যাত্রী ছাউনী। স্থাানীয়রা জানায় উপজেলার রায়গঞ্জ ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আ.স.ম আব্দুল্যাহ আল ওয়ালিদ মাসুুমের উন্নয়নের অংশ হিসেবে পথিকদের ক্লান্তি দূূরীভূত করতে তৈরী করে দিেেয়েছন এসব ছাউনী। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে ওই ইউনিয়নের দামালগ্রাাম, মিনা বাজারসহ কয়েকটি জাায়গায় ছাউনি তুলে দিয়েছেন। ৭ নং ওয়ার্ডের মাস্টারপাড়া এলাকায় চলমান রয়েছে আরও একটি যাত্রী ছাউনির কাজ। এছাড়াও চলতি অর্থবছরে আরও ৪টি ছাউনি হবে বলেও জানিয়েছেন ওই চেয়ারম্যান। সরেজমিনে ছাউনিতে বসে থাকা এক পথিক জানায় তিনি হাঁটতে হাঁটতে ক্লান্ত হয়ে গেছেন। তাই একটু আরাম করতে বসেছেন এ ছাউনীতে। সাজিরন বেওয়া নামের এক ভিখারী বলেন, বাবা হাঁটতে হাঁটতে পাওয়ের বিষ ধরছে, আর হাঁটপেরে পাং না। এইজন্যে এটেকোনা বসি আছং। স্থানীয় আব্দুল কুুদ্দুস ও ইউসুফ আলী জানায়, কয়েকদিন আগে তুমুল ঝরের সাথে শিলাবৃষ্টি হয়েছে। অনেকেই এই শিলাবৃষ্টির হাত থেকে রক্ষা পেতে ছাউনিতে আশ্রয় নিয়েছেন। ছাউনিগুলো হওয়ায় জনসাধারণের বেশ উপকার হয়েছে বলেও জানিয়েছেন অনেকে। এ বিষয়ে রায়গঞ্জ ইউপি চেয়ারম্যন আ.স.ম আব্দুল্যাহ আাল ওয়ালিদ মাসুম বলেন, রোদ-বৃষ্টি থেকে পথিক ও এলাকাবাসীর কষ্ট দূর করতে এ ছউনি করে দিয়েছি। আরও বিভিন্ন এলোকায় ছাউনি করে দেয়ার পরিকল্পনা আছে।
কুড়িগ্রামের নাগেশ্বরীতে শরীরের ক্লান্ত মেটাতে তৈরী করা হয়েছে যাত্রী ছাউনি। ক্লান্ত দুপুরের কাঠ ফাটা রোদ্দুর কিংবা ঝড়-বৃৃষ্টির কবল থেকে মুুক্তি মেলাতেও বেশ রেহাই পায় যাত্রীরা। এমন দৃৃশ্য চোখে পড়ে উপজেলার রায়গঞ্জ ইউনিয়নের বেশ কয়েকেটি পয়েন্টে। ওই ইউনিয়নের বেশ কয়েকটি এলাকা ঘুরে দেখা গেছে রাস্তার ধারে এসব যাত্রী ছাউনী। স্থাানীয়রা জানায় উপজেলার রায়গঞ্জ ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আ.স.ম আব্দুল্যাহ আল ওয়ালিদ মাসুুমের উন্নয়নের অংশ হিসেবে পথিকদের ক্লান্তি দূূরীভূত করতে তৈরী করে দিেেয়েছন এসব ছাউনী। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে ওই ইউনিয়নের দামালগ্রাাম, মিনা বাজারসহ কয়েকটি জাায়গায় ছাউনি তুলে দিয়েছেন। ৭ নং ওয়ার্ডের মাস্টারপাড়া এলাকায় চলমান রয়েছে আরও একটি যাত্রী ছাউনির কাজ। এছাড়াও চলতি অর্থবছরে আরও ৪টি ছাউনি হবে বলেও জানিয়েছেন ওই চেয়ারম্যান। সরেজমিনে ছাউনিতে বসে থাকা এক পথিক জানায় তিনি হাঁটতে হাঁটতে ক্লান্ত হয়ে গেছেন। তাই একটু আরাম করতে বসেছেন এ ছাউনীতে। সাজিরন বেওয়া নামের এক ভিখারী বলেন, বাবা হাঁটতে হাঁটতে পাওয়ের বিষ ধরছে, আর হাঁটপেরে পাং না। এইজন্যে এটেকোনা বসি আছং। স্থানীয় আব্দুল কুুদ্দুস ও ইউসুফ আলী জানায়, কয়েকদিন আগে তুমুল ঝরের সাথে শিলাবৃষ্টি হয়েছে। অনেকেই এই শিলাবৃষ্টির হাত থেকে রক্ষা পেতে ছাউনিতে আশ্রয় নিয়েছেন। ছাউনিগুলো হওয়ায় জনসাধারণের বেশ উপকার হয়েছে বলেও জানিয়েছেন অনেকে। এ বিষয়ে রায়গঞ্জ ইউপি চেয়ারম্যন আ.স.ম আব্দুল্যাহ আাল ওয়ালিদ মাসুম বলেন, রোদ-বৃষ্টি থেকে পথিক ও এলাকাবাসীর কষ্ট দূর করতে এ ছউনি করে দিয়েছি। আরও বিভিন্ন এলোকায় ছাউনি করে দেয়ার পরিকল্পনা আছে।