জলঢাকায় এ্যাড. রতীশ চন্দ্র ভৌমিক অপহরনের প্রতিবাদে মানববন্ধন
https://www.obolokon24.com/2018/04/jaldhaka.html
মর্তুজা ইসলাম, জলঢাকা প্রতিনিধিঃ বাংলাদেশ পুজা উদযাপন
পরিষদ রংপুর জেলা শাখার সভাপতি ও হিন্দু ধর্মীয় কল্যান ট্রাষ্টের ট্রাষ্টি
এ্যাড. রতীশ চন্দ্র ভৌমিক কে অপহরনের প্রতিবাদে রবিবার দুপুরে নীলফামারীর
জলঢাকায় মানববন্ধন করেছে বাংলাদেশ পুজা উদযাপন পরিষদ জলঢাকা উপজেলা শাখা।
জিরোপয়েন্ট মোড়ের দুই (২) ঘন্টাব্যাপী মানববন্ধনে সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ
পুজা উদযাপন পরিষদ জলঢাকা উপজেলা শাখার ভারপ্রাপ্ত সভাপতি অবসরপ্রাপ্ত
শিক্ষক জোতিষ চন্দ্র রায়। এসময় উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ পুজা উদযাপন পরিষদ
জলঢাকা শাখার সাধারন সম্পাদক অনিল রায়, অধ্যক্ষ বিবেকানন্দ মহন্ত, প্রভাষক
ধনঞ্জয় রায়, প্রভাষক হেরম্ব কুমার রায়, প্রভাষক লিটন কর্মকার, শিক্ষক
নির্মলেন্দু রায়, উপজেলা সেচ্ছাসেবকলীগের সাধারন সম্পাদক মশিউর রহমান বাবু ও
কুলো চন্দ্র রায় প্রমুখ। মানববন্ধন ও পথসভাটি পরিচালনা করেন প্রভাষক
অবিনাশ রায়।
উল্লেখ্য জাপানি নাগরিক কুনিও হোশি ও মাজারের খাদেম রহমত আলী হত্যা মামলায়
সরকারপক্ষের প্রধান আইনজীবী রতীশ চন্দ্র ভৌমিক ওরফে বাবু সোনাকে গত
শুক্রবার বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে যাওয়ার পর তাঁর কোনো সন্ধান পাওয়া যাচ্ছে না।
তাঁর ব্যবহৃত মোবাইল ফোনটিও বন্ধ পাওয়া যাচ্ছে। রতীশ ভৌমিক কেন্দ্রীয় জামায়াত নেতা এ টি এম আজহারুল ইসলামের মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায়ও সাক্ষী ছিলেন। ওই মামলার রায়ে আজহারুলের ফাঁসির আদেশ হয়েছে। রংপুর বিশেষ জজ আদালতের পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) হিসেবে তিনি সরকারপক্ষে জঙ্গিদের বিরুদ্ধে দায়ের হওয়া দুটি মামলা পরিচালনা করেন। এর মধ্যে খাদেম হত্যা মামলায় গত ১৮ মার্চ সাত জঙ্গির মৃত্যুদণ্ডের রায় দেওয়া হয়। গত বৃহস্পতিবার ডেথ রেফারেন্স হাইকোর্টে পৌঁছার পরদিন এই আইনজীবী নিখোঁজ হলেন। রতীশ জেলার বিভিন্ন সংগঠনেরও গুরুত্বপূর্ণ পদে রয়েছেন।
তাঁর ব্যবহৃত মোবাইল ফোনটিও বন্ধ পাওয়া যাচ্ছে। রতীশ ভৌমিক কেন্দ্রীয় জামায়াত নেতা এ টি এম আজহারুল ইসলামের মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায়ও সাক্ষী ছিলেন। ওই মামলার রায়ে আজহারুলের ফাঁসির আদেশ হয়েছে। রংপুর বিশেষ জজ আদালতের পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) হিসেবে তিনি সরকারপক্ষে জঙ্গিদের বিরুদ্ধে দায়ের হওয়া দুটি মামলা পরিচালনা করেন। এর মধ্যে খাদেম হত্যা মামলায় গত ১৮ মার্চ সাত জঙ্গির মৃত্যুদণ্ডের রায় দেওয়া হয়। গত বৃহস্পতিবার ডেথ রেফারেন্স হাইকোর্টে পৌঁছার পরদিন এই আইনজীবী নিখোঁজ হলেন। রতীশ জেলার বিভিন্ন সংগঠনেরও গুরুত্বপূর্ণ পদে রয়েছেন।