ডোমারে দর্জি প্রশিক্ষণ দেয়ার নাম করে লক্ষাধীক টাকা নিয়ে মতিন মাষ্টার উধাও।
https://www.obolokon24.com/2018/04/domar_23.html
আনিছুর রহমান মানিক, ডোমার (নীলফামারী) প্রতিনিধি>>
নীলফামারীর ডোমারে দর্জি প্রশিক্ষণ ও সেলাই মেশিন দেয়ার নাম করে লক্ষাধীক টাকা নিয়ে প্রতারক চক্রের হোতা দর্জি মাষ্টার মতিউর রহমান মতিন উধাও। এ ঘটনায় এলাকার সহজ সরল মহিলাদের লোভ লালসা দেখীয়ে নানা কৌশলে দীর্ঘ দিন থেকে উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় হাজারো মহিলাকে সর্বশান্ত করে গাঁ ঢাকা দিয়েছে ওই প্রতারক। সরেজমিনে যানাযায়, উপজেলার হরিণচড়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যান পাড়া গ্রামে ফ্রি দর্জি প্রশিক্ষণের নাম করে ঢাক ঢোল ও মাইকিং করে এলাকার সহজ সরল মহিলাদের একত্রিত করেন। ৫০ জন সদস্য নিয়ে পূর্ব হরিণচড়া সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষিকা বিউটি বেগমকে মেনেজ করে স্কুল রুমে প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করে। ৩দিন পরে ভর্তি ফি বাবদ ১ হাজার টাকা দাবী করলে অর্ধেক সদস্য কেটে পড়ে। হরিণচড়া গ্রুপের রিনা, আইরিন ও ময়না জানান, আমাদের এখানে ২০জন সদস্যকে ১ মাসের প্রশিক্ষণ দেয়া হয়। প্রশিক্ষণ শেষে সেলাই মেশিন দেয়ার নাম করে প্রত্যেকের কাছে ৩ হাজার টাকা করে হাতিয়ে নেয় ওই প্রতারক চক্রের হোতা মতিন। সেই থেকে তাকে আর খুজে পাওয়া যাচ্ছে না। যানাযায়, নীলফামারী পঞ্চপুকুর এলাকা থেকে ডোমারে এসে সদর ইউনিয়নের পশ্চিম চিকনমাটি নাওয়াপাড়া গ্রামের আব্দুল মোতালেবের মেয়ে কে বিয়ে করে মতিন। দীর্ঘ দিন থেকে ডোমার উপজেলা সহ ডিমলা উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নে দর্জি প্রশিক্ষণের নামে প্রতারণা করে লক্ষ লক্ষ হাতিয়ে নিয়ে পালিয়ে বেড়াচ্ছে ওই প্রতারক। এলাকাবাসী জানান, টাকা ফেরত পেতে প্রতিদিন তার বাড়ীতে শতশত মহিলা ভীড় জমায়। এ বিষয়ে মতিন মাষ্টার প্রতিবেদক কে জানান, হরিণচড়া প্রশিক্ষণ কেন্দ্র থেকে মোট ১৯ হাজার টাকা নিয়েছি, আপনি চাইলে আপনাকে সাথে নিয়ে শুধু ভর্তি ফি বাদে বাকী টাকা ফেরত দিবো। টাকা ফেরতসহ প্রতারকের দৃষ্টান্ত মূলক শাস্তি দাবী করেন ভুক্তভুগীরা।
নীলফামারীর ডোমারে দর্জি প্রশিক্ষণ ও সেলাই মেশিন দেয়ার নাম করে লক্ষাধীক টাকা নিয়ে প্রতারক চক্রের হোতা দর্জি মাষ্টার মতিউর রহমান মতিন উধাও। এ ঘটনায় এলাকার সহজ সরল মহিলাদের লোভ লালসা দেখীয়ে নানা কৌশলে দীর্ঘ দিন থেকে উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় হাজারো মহিলাকে সর্বশান্ত করে গাঁ ঢাকা দিয়েছে ওই প্রতারক। সরেজমিনে যানাযায়, উপজেলার হরিণচড়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যান পাড়া গ্রামে ফ্রি দর্জি প্রশিক্ষণের নাম করে ঢাক ঢোল ও মাইকিং করে এলাকার সহজ সরল মহিলাদের একত্রিত করেন। ৫০ জন সদস্য নিয়ে পূর্ব হরিণচড়া সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষিকা বিউটি বেগমকে মেনেজ করে স্কুল রুমে প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করে। ৩দিন পরে ভর্তি ফি বাবদ ১ হাজার টাকা দাবী করলে অর্ধেক সদস্য কেটে পড়ে। হরিণচড়া গ্রুপের রিনা, আইরিন ও ময়না জানান, আমাদের এখানে ২০জন সদস্যকে ১ মাসের প্রশিক্ষণ দেয়া হয়। প্রশিক্ষণ শেষে সেলাই মেশিন দেয়ার নাম করে প্রত্যেকের কাছে ৩ হাজার টাকা করে হাতিয়ে নেয় ওই প্রতারক চক্রের হোতা মতিন। সেই থেকে তাকে আর খুজে পাওয়া যাচ্ছে না। যানাযায়, নীলফামারী পঞ্চপুকুর এলাকা থেকে ডোমারে এসে সদর ইউনিয়নের পশ্চিম চিকনমাটি নাওয়াপাড়া গ্রামের আব্দুল মোতালেবের মেয়ে কে বিয়ে করে মতিন। দীর্ঘ দিন থেকে ডোমার উপজেলা সহ ডিমলা উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নে দর্জি প্রশিক্ষণের নামে প্রতারণা করে লক্ষ লক্ষ হাতিয়ে নিয়ে পালিয়ে বেড়াচ্ছে ওই প্রতারক। এলাকাবাসী জানান, টাকা ফেরত পেতে প্রতিদিন তার বাড়ীতে শতশত মহিলা ভীড় জমায়। এ বিষয়ে মতিন মাষ্টার প্রতিবেদক কে জানান, হরিণচড়া প্রশিক্ষণ কেন্দ্র থেকে মোট ১৯ হাজার টাকা নিয়েছি, আপনি চাইলে আপনাকে সাথে নিয়ে শুধু ভর্তি ফি বাদে বাকী টাকা ফেরত দিবো। টাকা ফেরতসহ প্রতারকের দৃষ্টান্ত মূলক শাস্তি দাবী করেন ভুক্তভুগীরা।