ঢাবি উপাচার্যের বাসভবনে ভাঙচুর-আগুন
https://www.obolokon24.com/2018/04/dhabi.html
চাকরিতে কোটা সংস্কার আন্দোলন ঘিরে উত্তাল হয়ে উঠেছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস। শাহবাগ মোড়ের আন্দোলনে পুলিশ চড়াও হলে রবিবার রাতে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে সংঘর্ষ ছড়িয়ে পড়ে। দিবাগত রাত দেড়টা থেকে ২টার মধ্যে আন্দোলনকারীরা ভিসি অধ্যাপক ড. আখতারুজ্জামানের বাসভবনে ঢুকে তছনছ ও ব্যাপকভাবে আসবাবপত্র ভাঙচুর করে। বাসভবনের শোয়ার ঘর থেকে বাথরুম, রান্নাঘরসহ সবখানে ভাঙচুর চালায় তারা।
এ সময় আন্দোলনকারীরা বাসভবনের সামনে আগুন ধরিয়ে দেয়। সেখানে থাকা একটি গাড়িও পুড়িয়ে দেয়া হয়।
পরে বিপুলসংখ্যক পুলিশ নীলক্ষেতের দিক দিয়ে ক্যাম্পাসের ভেতর প্রবেশ করে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা করে। সে সময় কলাভবন ও মল চত্বর এলাকায় পুলিশের সঙ্গে শিক্ষার্থীদের ধাওয়া পাল্টা-ধাওয়ার ঘটনা ঘটে।
তবে এতে ভিসি পরিবারের কেউ আহত হননি। ভিসি ভেতরে থাকলেও একটি কক্ষে নিরাপদে ছিলেন।
রাত সাড়ে ৩টার দিকে উপাচার্য ড. আখতারুজ্জামান গণমাধ্যমের সামনে আসেন এবং বলেন প্রধানমন্ত্রী তাকে ফোন করেছিলেন এবং তিনি প্রধানমন্ত্রীকে জানিয়েছেন এ কাজ যারা করেছে তারা শিক্ষার্থী হতে পারে না।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, রাত একটার দিকে ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা আন্দোলনকারীদের ধাওয়া দেয়। তারা ক্যাম্পাসে অবস্থান নিলে সেখানেও পুলিশ ও ছাত্রলীগ মিলে হামলা করে। এতে করে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন হল থেকে শিক্ষার্থীরা রাস্তায় নেমে আসেন। একপর্যায়ে উপাচার্যের বাসভাবনের দেয়াল টপকে আন্দোলকারীরা ভেতরে প্রবেশ করে বিভিন্ন কক্ষের আলমিরা, টেলিফোন, টেলিভিশন ভাঙচুর করে। এ সময় বিভিন্ন আসবাবপত্র বাইরে বের করে তাতে আগুন ধরিয়ে দেয়া হয়।
এ বিষয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক ড. গোলাম রাব্বানী বলেন, অসৎ উদ্দেশ্যে উপাচার্যের বাসভবনে হামলা, ভাঙচুর ও আগুন দেয়া হয়েছে। আমরা ঘটনা তদন্ত করছি। জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে।
এর আগে চাকরিতে কোটা সংস্কার দাবিতে রবিবার দুপুরে পূর্বঘোষিত গণপদযাত্রা কর্মসূচি করতে চাইলে পুলিশ বাধা দেয়। এতে উত্তাল হয়ে ওঠে রাজধানীর শাহবাগ ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকা।
কোটা সংস্কারে গত ১৪ ফেব্রুয়ারি থেকে পাঁচ দফা দাবিতে আন্দোলন করে আসছেন শিক্ষার্থীরা। তাদের দাবিগুলো হলো- কোটা সংস্কার করে ৫৬ থেকে ১০ শতাংশে কমিয়ে আনা, কোটা প্রার্থী না পাওয়া গেলে শূন্যপদগুলোতে মেধার ভিত্তিতে নিয়োগ দেয়া, চাকরি নিয়োগ পরীক্ষায় কোটা সুবিধা একাধিকবার ব্যবহার না করা, কোটায় কোনো ধরনের বিশেষ নিয়োগ পরীক্ষা না নেয়া এবং চাকরি ক্ষেত্রে সবার জন্য অভিন্ন কাট মার্ক ও বয়সসীমা নির্ধারণ করা।
এ সময় আন্দোলনকারীরা বাসভবনের সামনে আগুন ধরিয়ে দেয়। সেখানে থাকা একটি গাড়িও পুড়িয়ে দেয়া হয়।
পরে বিপুলসংখ্যক পুলিশ নীলক্ষেতের দিক দিয়ে ক্যাম্পাসের ভেতর প্রবেশ করে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা করে। সে সময় কলাভবন ও মল চত্বর এলাকায় পুলিশের সঙ্গে শিক্ষার্থীদের ধাওয়া পাল্টা-ধাওয়ার ঘটনা ঘটে।
তবে এতে ভিসি পরিবারের কেউ আহত হননি। ভিসি ভেতরে থাকলেও একটি কক্ষে নিরাপদে ছিলেন।
রাত সাড়ে ৩টার দিকে উপাচার্য ড. আখতারুজ্জামান গণমাধ্যমের সামনে আসেন এবং বলেন প্রধানমন্ত্রী তাকে ফোন করেছিলেন এবং তিনি প্রধানমন্ত্রীকে জানিয়েছেন এ কাজ যারা করেছে তারা শিক্ষার্থী হতে পারে না।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, রাত একটার দিকে ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা আন্দোলনকারীদের ধাওয়া দেয়। তারা ক্যাম্পাসে অবস্থান নিলে সেখানেও পুলিশ ও ছাত্রলীগ মিলে হামলা করে। এতে করে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন হল থেকে শিক্ষার্থীরা রাস্তায় নেমে আসেন। একপর্যায়ে উপাচার্যের বাসভাবনের দেয়াল টপকে আন্দোলকারীরা ভেতরে প্রবেশ করে বিভিন্ন কক্ষের আলমিরা, টেলিফোন, টেলিভিশন ভাঙচুর করে। এ সময় বিভিন্ন আসবাবপত্র বাইরে বের করে তাতে আগুন ধরিয়ে দেয়া হয়।
এ বিষয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক ড. গোলাম রাব্বানী বলেন, অসৎ উদ্দেশ্যে উপাচার্যের বাসভবনে হামলা, ভাঙচুর ও আগুন দেয়া হয়েছে। আমরা ঘটনা তদন্ত করছি। জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে।
এর আগে চাকরিতে কোটা সংস্কার দাবিতে রবিবার দুপুরে পূর্বঘোষিত গণপদযাত্রা কর্মসূচি করতে চাইলে পুলিশ বাধা দেয়। এতে উত্তাল হয়ে ওঠে রাজধানীর শাহবাগ ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকা।
কোটা সংস্কারে গত ১৪ ফেব্রুয়ারি থেকে পাঁচ দফা দাবিতে আন্দোলন করে আসছেন শিক্ষার্থীরা। তাদের দাবিগুলো হলো- কোটা সংস্কার করে ৫৬ থেকে ১০ শতাংশে কমিয়ে আনা, কোটা প্রার্থী না পাওয়া গেলে শূন্যপদগুলোতে মেধার ভিত্তিতে নিয়োগ দেয়া, চাকরি নিয়োগ পরীক্ষায় কোটা সুবিধা একাধিকবার ব্যবহার না করা, কোটায় কোনো ধরনের বিশেষ নিয়োগ পরীক্ষা না নেয়া এবং চাকরি ক্ষেত্রে সবার জন্য অভিন্ন কাট মার্ক ও বয়সসীমা নির্ধারণ করা।