পীরগঞ্জে ১০ মিনিটের চৈতালী ঝড়-শিলাবৃষ্টি হাজারো ঘরবাড়ি-ফসলের ক্ষতি, আহত শতাধিক !
https://www.obolokon24.com/2018/03/rangpur_32.html
মামুনুর রশিদ মেরাজুল
পীরগঞ্জে প্রায় ১৫ মিনিটের চৈতালী ঝড় আর শিলাবৃষ্টিতে ৭ ইউনিয়নে ঘরবাড়ী, ধান ও ফসলের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। প্রায় ১ কেজি ওজনের শিলার আঘাতে শিশু, মহিলাসহ শতাধিক আহত হয়েছে। এদের মধ্যে ৩ জনকে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। গতকাল শুক্রবার বেলা ১ টার দিকে প্রচন্ড ঝড় এবং শিলা বৃষ্টি হয়।
বিভিন্ন স্থান থেকে প্রাপ্ত খবরে জানা গেছে, উপজেলার চৈত্রকোল, ভেন্ডাবাড়ী, মদনখালী, টুকুরিয়া, বড়আলমপুর, চতরা ও কাবিলপুর ইউনিয়নের প্রায় ১’শ গ্রামের উপর দিয়ে চৈতালী ঝড় বয়ে যায়। এ সময় ১ কেজি পরিমান ওজনের প্রচুর শিলা বৃষ্টিতে হাজার হাজার হেক্টর জমির ইরি-বোরো ধান, আমের গুটিসহ ফসলের ব্যাপক ক্ষতি হয়। শিলার আঘাতে হাজার হাজার বাড়ীর ঘরের টীনের চালা ফুঁটো এবং শতাধিক মানুষ আহত হয়েছে। আহতদের মধ্যে আশংকাজনক অবস্থায় রংপুর মেডিকেলে ৩ জন, উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ৬ জনকে ভর্তি করা হয়েছে বলে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স সুত্রে জানা গেছে। এ ছাড়াও স্থানীয়ভাবে চতরা, খালাশপীর, ভেন্ডাবাড়ীসহ বেশকিছু স্থানে আহতদেরকে চিকিৎসা দেয়া হয়েছে। ঝড়ের পর ঘরের টীনের চালা ঠিক করার জন্য ক্ষতিগ্রস্থরা ধারদেনা করে নতুন টীন কিনছে বলে ক্ষতিগ্রস্থদের সুত্রে জানা গেছে। টুকুরিয়া ইউনিয়নের মোনাইল গ্রামের শফিকুল ইসলাম জানান, শিলায় আমার প্রায় ১০ বান্ডিল টীন ফুটো হয়েছে। খালাশপীরহাটে টীন কিনতে প্রাতি বান্ডিলে ১ হাজার টাকা করে বেশীতে কিনতে হচ্ছে। এটা মরার উপর ঘরার ঘা’র মতো অবস্থা। টুকুরিয়া ইউপি চেয়ারম্যান অতোয়ার রহমান মন্ডল, কাবিলপুর ইউপি চেয়ারম্যান রবিউল ইসলাম রবি, চতরা ইউপি চেয়ারম্যান এনামুল হক শাহিন জানান ঝড়ের সময় উপর থেকে প্রায় ১ কেজি ওজনের শিল ঘরের চালার উপরে পড়ে অনেক মানুষ আহত হয়েছে। সরকারীভাবে দরিদ্রদেরকে ত্রাণের টীন এবং নগদ অর্থ সাহায্য দেয়া হলে উপকৃত হতো। ইউএনও কমল কুমার ঘোষ জানান, শিলা বৃষ্টিতে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। শিগগিরই ক্ষত্রিগ্রস্থ এলাকা পরিদর্শন করে সাহায্য দেয়া হবে। স্থানীয় সংসদ সদস্য জাতীয় সংসদের স্পীকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী জানান, প্রাকৃতিক দুর্যোগে ক্ষগ্রিস্থদের তালিকা তৈরী করা হচ্ছে। পাশাপাশি টীন ও নগদ অর্থ সহায়তাও দিতে বলেছি।
পীরগঞ্জে প্রায় ১৫ মিনিটের চৈতালী ঝড় আর শিলাবৃষ্টিতে ৭ ইউনিয়নে ঘরবাড়ী, ধান ও ফসলের ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। প্রায় ১ কেজি ওজনের শিলার আঘাতে শিশু, মহিলাসহ শতাধিক আহত হয়েছে। এদের মধ্যে ৩ জনকে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। গতকাল শুক্রবার বেলা ১ টার দিকে প্রচন্ড ঝড় এবং শিলা বৃষ্টি হয়।
বিভিন্ন স্থান থেকে প্রাপ্ত খবরে জানা গেছে, উপজেলার চৈত্রকোল, ভেন্ডাবাড়ী, মদনখালী, টুকুরিয়া, বড়আলমপুর, চতরা ও কাবিলপুর ইউনিয়নের প্রায় ১’শ গ্রামের উপর দিয়ে চৈতালী ঝড় বয়ে যায়। এ সময় ১ কেজি পরিমান ওজনের প্রচুর শিলা বৃষ্টিতে হাজার হাজার হেক্টর জমির ইরি-বোরো ধান, আমের গুটিসহ ফসলের ব্যাপক ক্ষতি হয়। শিলার আঘাতে হাজার হাজার বাড়ীর ঘরের টীনের চালা ফুঁটো এবং শতাধিক মানুষ আহত হয়েছে। আহতদের মধ্যে আশংকাজনক অবস্থায় রংপুর মেডিকেলে ৩ জন, উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ৬ জনকে ভর্তি করা হয়েছে বলে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স সুত্রে জানা গেছে। এ ছাড়াও স্থানীয়ভাবে চতরা, খালাশপীর, ভেন্ডাবাড়ীসহ বেশকিছু স্থানে আহতদেরকে চিকিৎসা দেয়া হয়েছে। ঝড়ের পর ঘরের টীনের চালা ঠিক করার জন্য ক্ষতিগ্রস্থরা ধারদেনা করে নতুন টীন কিনছে বলে ক্ষতিগ্রস্থদের সুত্রে জানা গেছে। টুকুরিয়া ইউনিয়নের মোনাইল গ্রামের শফিকুল ইসলাম জানান, শিলায় আমার প্রায় ১০ বান্ডিল টীন ফুটো হয়েছে। খালাশপীরহাটে টীন কিনতে প্রাতি বান্ডিলে ১ হাজার টাকা করে বেশীতে কিনতে হচ্ছে। এটা মরার উপর ঘরার ঘা’র মতো অবস্থা। টুকুরিয়া ইউপি চেয়ারম্যান অতোয়ার রহমান মন্ডল, কাবিলপুর ইউপি চেয়ারম্যান রবিউল ইসলাম রবি, চতরা ইউপি চেয়ারম্যান এনামুল হক শাহিন জানান ঝড়ের সময় উপর থেকে প্রায় ১ কেজি ওজনের শিল ঘরের চালার উপরে পড়ে অনেক মানুষ আহত হয়েছে। সরকারীভাবে দরিদ্রদেরকে ত্রাণের টীন এবং নগদ অর্থ সাহায্য দেয়া হলে উপকৃত হতো। ইউএনও কমল কুমার ঘোষ জানান, শিলা বৃষ্টিতে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। শিগগিরই ক্ষত্রিগ্রস্থ এলাকা পরিদর্শন করে সাহায্য দেয়া হবে। স্থানীয় সংসদ সদস্য জাতীয় সংসদের স্পীকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী জানান, প্রাকৃতিক দুর্যোগে ক্ষগ্রিস্থদের তালিকা তৈরী করা হচ্ছে। পাশাপাশি টীন ও নগদ অর্থ সহায়তাও দিতে বলেছি।