নীলফামারীর কিশোরগঞ্জ প্রাথমিক শিক্ষা অফিসে তালা দিলেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার এসএম মেহেদী হাসান
https://www.obolokon24.com/2018/03/kisargang_29.html
মোঃ শামীম হোসেন বাবু,কিশোরগঞ্জ(নীলফামারী)সংবাদদাতাঃ নীলফামারীর কিশোরগঞ্জ উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসে অফিস চলাকালিন সময়ে অফিসে উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তাসহ কোন কর্মকর্তা কর্মচারী উপস্থিত না থাকায় অফিসে তালা লাগিয়েছেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার এসএম মেহেদী হাসান।
উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিস সুত্রে জানা গেছে, উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসে উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষাকর্মকর্তা সহ ৭ জন সহকারী শিক্ষা অফিসার ও ৩ জন অফিস সহকারী রয়েছে। বৃহস্পতিবার অফিস চলাকালিন সময়ে উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসে কোন কর্মকর্তা কর্মচারীকে অফিসে না পেয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকতা এস এম মেহেদী হাসান উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসে তালা লাগিয়ে দেন। উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসের সামনে গিয়ে দেখা যায় উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসে তালা লাগানো থাকায় এসময় অফিসের সামনে অবস্থানরত কয়েকজন শিক্ষককে দাড়িয়ে থাকতে দেখা যায়।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে কয়েকজন শিক্ষক বলেন, উপজেলা নির্বাহী অফিসার এসএস এম মেহেদী হাসান স্যার অফিসে তালা লাগানোর পর এক ঘন্টা পেড়িয়ে গেলেও কোন কর্মকতা কর্মচারী অফিসে আসেননি। তারা আরো বলেন, সরকারী নিয়ম অনুযায়ী প্রতিদিন সকাল নয়টা থেকে বিকাল ৫ টা পর্যন্ত অফিসে থাকার কথা থাকলে কর্মকর্তারা সকাল ১১টায় অফিসে আসেন আবার বিকাল ৪ টার আগেই অফিস বন্ধ করে বেড়িয়ে যান।
উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মাসুদুল হাসান বলেন, আমি শারিরিকভাবে অসুস্থ তাই আজকে ছুটিতে আছি। আপনি ছুটিতে কিন্তু বাকিরা অফিসে নেই কেন প্রশ্ন করলে তিনি বলেন, অফিসে বস না থাকলে যা হয়।
উপজেলা নির্বাহী অফিসার এসএম মেহেদী হাসান বলেন,আমি দুপুরের খাবারের জন্য বাসায় যাওয়ার আগে দেখি অফিসে কেউ নেই। অফিসে কাউকে না পেয়ে অফিসে তালা লাগানোর নির্দেশ দিয়েছি। তিনি আরো বলেন, অফিসে একজন মহিলাকে দায়িত্বে রেখে অফিসের সবাই বাইরে গেছে । এছাড়াও প্রাথমিক শিক্ষা অফিসের সামনে উপজেলা পরিষদ ভবনের নির্মান কাজ চলছে। নির্মাণ কাজে বেশ কিছু পুরুষ শ্রমিক কাজ করছিল। তাই ওই মহিলার নিরাপত্তা ও অফিসের ফাইলপত্র চুরি হয়ে যেতে পারে সেজন্য অফিসের তালা লাগানো হয়েছে।
উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিস সুত্রে জানা গেছে, উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসে উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষাকর্মকর্তা সহ ৭ জন সহকারী শিক্ষা অফিসার ও ৩ জন অফিস সহকারী রয়েছে। বৃহস্পতিবার অফিস চলাকালিন সময়ে উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসে কোন কর্মকর্তা কর্মচারীকে অফিসে না পেয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকতা এস এম মেহেদী হাসান উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসে তালা লাগিয়ে দেন। উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসের সামনে গিয়ে দেখা যায় উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসে তালা লাগানো থাকায় এসময় অফিসের সামনে অবস্থানরত কয়েকজন শিক্ষককে দাড়িয়ে থাকতে দেখা যায়।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে কয়েকজন শিক্ষক বলেন, উপজেলা নির্বাহী অফিসার এসএস এম মেহেদী হাসান স্যার অফিসে তালা লাগানোর পর এক ঘন্টা পেড়িয়ে গেলেও কোন কর্মকতা কর্মচারী অফিসে আসেননি। তারা আরো বলেন, সরকারী নিয়ম অনুযায়ী প্রতিদিন সকাল নয়টা থেকে বিকাল ৫ টা পর্যন্ত অফিসে থাকার কথা থাকলে কর্মকর্তারা সকাল ১১টায় অফিসে আসেন আবার বিকাল ৪ টার আগেই অফিস বন্ধ করে বেড়িয়ে যান।
উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মাসুদুল হাসান বলেন, আমি শারিরিকভাবে অসুস্থ তাই আজকে ছুটিতে আছি। আপনি ছুটিতে কিন্তু বাকিরা অফিসে নেই কেন প্রশ্ন করলে তিনি বলেন, অফিসে বস না থাকলে যা হয়।
উপজেলা নির্বাহী অফিসার এসএম মেহেদী হাসান বলেন,আমি দুপুরের খাবারের জন্য বাসায় যাওয়ার আগে দেখি অফিসে কেউ নেই। অফিসে কাউকে না পেয়ে অফিসে তালা লাগানোর নির্দেশ দিয়েছি। তিনি আরো বলেন, অফিসে একজন মহিলাকে দায়িত্বে রেখে অফিসের সবাই বাইরে গেছে । এছাড়াও প্রাথমিক শিক্ষা অফিসের সামনে উপজেলা পরিষদ ভবনের নির্মান কাজ চলছে। নির্মাণ কাজে বেশ কিছু পুরুষ শ্রমিক কাজ করছিল। তাই ওই মহিলার নিরাপত্তা ও অফিসের ফাইলপত্র চুরি হয়ে যেতে পারে সেজন্য অফিসের তালা লাগানো হয়েছে।