দিনাজপুরে ঝড়ো হাওয়া ও শিলাবৃষ্টিতে গবাদি পশু,টিনের বাড়ি ও ফসলী জমির ব্যাপক ক্ষয়-ক্ষতি, নিহত ১
https://www.obolokon24.com/2018/03/dinajpur_31.html
মেহেদী হাসান (উজ্জ্বল),ফুলবাড়ী (দিনাজপুর) প্রতিনিধি
দিনাজপুরের কয়েকটি উপজেলার বেশকিছু এলাকায় ঝড়ো হাওয়া ও শিলাবৃষ্টিতে গবাদি পশু, টিনের বাড়ি, স্কুল,কলেজ,মাদ্রাসা,ফসলী জমিসহ আম লিচুর মুকুলের ব্যাপক ক্ষয়-ক্ষতি হয়েছে। নিহত হয়েছে এক জন। নিহত ব্যাক্তি পার্বতীপুর উপজেলার চন্ডপিুর ইউনিয়নের চৈতাপাড়া গ্রামের মৃত লাল মোহাম্মদের ছেলে,সৈয়দ আলী (৬২) ।
খবর নিয়ে জানা গেছে গত ৩০শে মার্চ শুক্রবার সকাল সাড়ে ১১ টার দিকে হঠাৎ চারদিক অন্ধকার হয়ে শিলা বৃষ্টি আরম্ভ হয়। এর কিছুক্ষন পরেই প্রায় ১৫ মিনিট স্থায়ী হয়ে শিলাবৃষ্টি ও ঝড়ো হাওয়া বয়ে যায়। এরপর দুপুর দেড় টায় শুরু হয় আবারো ঝড়ো হাওয়া ও শিলাবৃষ্টি। তা প্রায় ২০ মিনিট স্থায়ী হয়। ওই সময় বিভিন্ন এলাকার কিছু গরু,ছাগল মাঠে ঘাষ খাওয়ার সময়, হঠাৎ শিলা বৃষ্টির আঘাতে মারা যায়। এতে দিনাজপুরের পার্বতীপুর, নবাবগঞ্জ, চিরিরবন্দর, খানসামা, বীরগঞ্জ, বোচাগঞ্জ ও জেলা সদরের বেশকিছু এলাকায় এ ঝড়ো হাওয়া ও শিলা বৃষ্টিতে গবাদি পশু,বসত-বাড়ি,বিদ্যালয়সহ আবাদী জমির ফসলের ব্যাপক ক্ষয়-ক্ষতি হয়েছে।এ ঘটনায় বিভিন্ন এলাকায় অনেকেই শিলার আঘাতে আহত হয়েছে। এবং এ সময় ঘরের টিন মেরামতের সময় শিলা বৃিষ্টতে শিলার আঘাতে পার্বতীপুর উপজেলার সৈয়দ আলী (৬২) নামে এক ব্যক্তির মৃত্যু হয়েছে।
শিলা বৃষ্টি ও ঝড়ে কি পরিমান ক্ষয়-ক্ষতি হয়েছে তা এখনো জানা যায়নি। তবে বিভিন্ন এলাকা সরেজমিনে ঘুরে দেখা গেছে, শিলাবৃষ্টির কারণে পার্বতীপুর উপজেলার পাঠিকা ঘাট বহুমুখি উচ্চ বিদ্যালয়ের ১১টি শ্রেনীকক্ষ ও আনন্দ বাজার মা মাসি স্কুলের ৩টি শ্রেনী কক্ষ, পাঠিকা ঘাট হাফেজিয়া মাদ্রাসাসহ বেশ কিছু বিদ্যালয়,বসত-বাড়ির ঘরের উপরের টিন ফুটা হয়ে গেছে। এ ছাড়া ভুট্টা, গম,বোরো ধানসহ বিভিন্ন ক্ষেতের ফসল নষ্ট হয়ে গেছে এবং আম ও লিচুর মুকুল ঝড়ে পড়ে ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে।
এদিকে শুক্রবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় র্পাবতীপুর উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা (পিআইও) তাজুল ইসলাম নিহত ব্যাক্তির দাফন কাপনের জন্য তার পরিবার কে নগদ ৫ হাজার টাকা প্রদান করেছেন।
দিনাজপুরের কয়েকটি উপজেলার বেশকিছু এলাকায় ঝড়ো হাওয়া ও শিলাবৃষ্টিতে গবাদি পশু, টিনের বাড়ি, স্কুল,কলেজ,মাদ্রাসা,ফসলী জমিসহ আম লিচুর মুকুলের ব্যাপক ক্ষয়-ক্ষতি হয়েছে। নিহত হয়েছে এক জন। নিহত ব্যাক্তি পার্বতীপুর উপজেলার চন্ডপিুর ইউনিয়নের চৈতাপাড়া গ্রামের মৃত লাল মোহাম্মদের ছেলে,সৈয়দ আলী (৬২) ।
খবর নিয়ে জানা গেছে গত ৩০শে মার্চ শুক্রবার সকাল সাড়ে ১১ টার দিকে হঠাৎ চারদিক অন্ধকার হয়ে শিলা বৃষ্টি আরম্ভ হয়। এর কিছুক্ষন পরেই প্রায় ১৫ মিনিট স্থায়ী হয়ে শিলাবৃষ্টি ও ঝড়ো হাওয়া বয়ে যায়। এরপর দুপুর দেড় টায় শুরু হয় আবারো ঝড়ো হাওয়া ও শিলাবৃষ্টি। তা প্রায় ২০ মিনিট স্থায়ী হয়। ওই সময় বিভিন্ন এলাকার কিছু গরু,ছাগল মাঠে ঘাষ খাওয়ার সময়, হঠাৎ শিলা বৃষ্টির আঘাতে মারা যায়। এতে দিনাজপুরের পার্বতীপুর, নবাবগঞ্জ, চিরিরবন্দর, খানসামা, বীরগঞ্জ, বোচাগঞ্জ ও জেলা সদরের বেশকিছু এলাকায় এ ঝড়ো হাওয়া ও শিলা বৃষ্টিতে গবাদি পশু,বসত-বাড়ি,বিদ্যালয়সহ আবাদী জমির ফসলের ব্যাপক ক্ষয়-ক্ষতি হয়েছে।এ ঘটনায় বিভিন্ন এলাকায় অনেকেই শিলার আঘাতে আহত হয়েছে। এবং এ সময় ঘরের টিন মেরামতের সময় শিলা বৃিষ্টতে শিলার আঘাতে পার্বতীপুর উপজেলার সৈয়দ আলী (৬২) নামে এক ব্যক্তির মৃত্যু হয়েছে।
শিলা বৃষ্টি ও ঝড়ে কি পরিমান ক্ষয়-ক্ষতি হয়েছে তা এখনো জানা যায়নি। তবে বিভিন্ন এলাকা সরেজমিনে ঘুরে দেখা গেছে, শিলাবৃষ্টির কারণে পার্বতীপুর উপজেলার পাঠিকা ঘাট বহুমুখি উচ্চ বিদ্যালয়ের ১১টি শ্রেনীকক্ষ ও আনন্দ বাজার মা মাসি স্কুলের ৩টি শ্রেনী কক্ষ, পাঠিকা ঘাট হাফেজিয়া মাদ্রাসাসহ বেশ কিছু বিদ্যালয়,বসত-বাড়ির ঘরের উপরের টিন ফুটা হয়ে গেছে। এ ছাড়া ভুট্টা, গম,বোরো ধানসহ বিভিন্ন ক্ষেতের ফসল নষ্ট হয়ে গেছে এবং আম ও লিচুর মুকুল ঝড়ে পড়ে ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে।
এদিকে শুক্রবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় র্পাবতীপুর উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা (পিআইও) তাজুল ইসলাম নিহত ব্যাক্তির দাফন কাপনের জন্য তার পরিবার কে নগদ ৫ হাজার টাকা প্রদান করেছেন।