গঙ্গাচড়ায় গরু পালনে স্বাবলম্বী তিস্তা চরাঞ্চলের বাসিন্দারা
https://www.obolokon24.com/2018/02/rangpur_18.html
সফিয়ার কাজল ,গঙ্গাচড়া রংপুর প্রতিনিধি:
রংপুরের গঙ্গাচড়া উপজেলার তিস্তা চরাঞ্চলের বাসিন্দারা কৃষি চাষের পাশাপাশি গরু পালন করে স্বাবলম্বী হচ্ছেন। চরাঞ্চলের প্রায় প্রতিটি বাড়ীতে দেখা যায় ছোট বড় গরু খামার। এতে তাদের অভাব অনটনসহ বেকারত্ব কমেছে। গতকাল শনিবার উপজেলার তিস্তা নদী বেষ্টিত কোলকোন্দ ইউনিয়নের চর চিলাখাল, মটুকপুর, সিঙ্গীমারী, নোহালী ইউনিয়নের চর বাগডহরা, চর নোহালী, লক্ষীটারী ইউনিয়নের চর শংকরদহ, বাগেরহাটসহ বিভিন্ন চরাঞ্চল ঘুরে দেখা গেছে ওই জনপদের বাসিন্দাদের প্রায় প্রতিটি বাড়ীতে ১০-২০ টি করে গরু আছে। চর চিলখালের মমিনুর (৫০), মোস্তফা (৫৫), বাগেরহাট চরের শাফি (৩৮), হোসেন (৪০), সিঙ্গীমারী চরের ইলিয়াস (৪৫) জানান বিগত দিনে তিস্তার জেগে উঠা চরে বছরে ১ বার ফসল ফলিয়ে অতি কষ্টে খেয়ে না খেয়ে তাদের জীবন যাপন করতে হত। কিন্তু এখন তারা গরু পালন করে স্বাবলম্বী হয়েছেন। তিস্তার জেগে উঠা চরে গরুর প্রধান খাদ্য ঘাসের অভাব নেই। তাই তাদের গরু পালনে বাড়তি ব্যায় হয় না। এজন্য গরু পালনে লাভ অনেক বেশি। গরু পালন করে স্বাবলম্বীদের একজন সিঙ্গীমারী চরের বাসিন্দা আবু তালেব (৪৫), গরু বিক্রীর টাকায় ১ মেয়ের বিয়ে দেওয়াসহ ২ মেয়েকে পড়ালেখা শেখাচ্ছেন। তিনি ২ টি গাভীসহ ২ টি ষাঁড় পালন করছেন। গাভী ২ টি থেকে তিনি দৈনিক ১৫-২০ লিটার দুধ পেয়ে থাকেন। এতে তার সব বাদে মাসিক আয় ৮-১০ হাজার টাকা। এ আয় দিয়ে তিনি স্বচ্ছল ভাবে জীবন যাপন করছেন। এবিষয়ে উপজেলা প্রাণি সম্পদ কর্মকর্তা ডাঃ নাজমুল হুদা বলেন তিস্তা চরাঞ্চলের বাসিন্দারা গরু পালন করে অনেকেই স্বাবলম্বী হয়েছেন। প্রাণি সম্পদ অফিসে কর্মরত চিকিৎসকরা তাদের পালনকৃত গরু নিয়মিত তদারকী করে সঠিক পরামর্শ প্রদান করছেন।
রংপুরের গঙ্গাচড়া উপজেলার তিস্তা চরাঞ্চলের বাসিন্দারা কৃষি চাষের পাশাপাশি গরু পালন করে স্বাবলম্বী হচ্ছেন। চরাঞ্চলের প্রায় প্রতিটি বাড়ীতে দেখা যায় ছোট বড় গরু খামার। এতে তাদের অভাব অনটনসহ বেকারত্ব কমেছে। গতকাল শনিবার উপজেলার তিস্তা নদী বেষ্টিত কোলকোন্দ ইউনিয়নের চর চিলাখাল, মটুকপুর, সিঙ্গীমারী, নোহালী ইউনিয়নের চর বাগডহরা, চর নোহালী, লক্ষীটারী ইউনিয়নের চর শংকরদহ, বাগেরহাটসহ বিভিন্ন চরাঞ্চল ঘুরে দেখা গেছে ওই জনপদের বাসিন্দাদের প্রায় প্রতিটি বাড়ীতে ১০-২০ টি করে গরু আছে। চর চিলখালের মমিনুর (৫০), মোস্তফা (৫৫), বাগেরহাট চরের শাফি (৩৮), হোসেন (৪০), সিঙ্গীমারী চরের ইলিয়াস (৪৫) জানান বিগত দিনে তিস্তার জেগে উঠা চরে বছরে ১ বার ফসল ফলিয়ে অতি কষ্টে খেয়ে না খেয়ে তাদের জীবন যাপন করতে হত। কিন্তু এখন তারা গরু পালন করে স্বাবলম্বী হয়েছেন। তিস্তার জেগে উঠা চরে গরুর প্রধান খাদ্য ঘাসের অভাব নেই। তাই তাদের গরু পালনে বাড়তি ব্যায় হয় না। এজন্য গরু পালনে লাভ অনেক বেশি। গরু পালন করে স্বাবলম্বীদের একজন সিঙ্গীমারী চরের বাসিন্দা আবু তালেব (৪৫), গরু বিক্রীর টাকায় ১ মেয়ের বিয়ে দেওয়াসহ ২ মেয়েকে পড়ালেখা শেখাচ্ছেন। তিনি ২ টি গাভীসহ ২ টি ষাঁড় পালন করছেন। গাভী ২ টি থেকে তিনি দৈনিক ১৫-২০ লিটার দুধ পেয়ে থাকেন। এতে তার সব বাদে মাসিক আয় ৮-১০ হাজার টাকা। এ আয় দিয়ে তিনি স্বচ্ছল ভাবে জীবন যাপন করছেন। এবিষয়ে উপজেলা প্রাণি সম্পদ কর্মকর্তা ডাঃ নাজমুল হুদা বলেন তিস্তা চরাঞ্চলের বাসিন্দারা গরু পালন করে অনেকেই স্বাবলম্বী হয়েছেন। প্রাণি সম্পদ অফিসে কর্মরত চিকিৎসকরা তাদের পালনকৃত গরু নিয়মিত তদারকী করে সঠিক পরামর্শ প্রদান করছেন।