রংপুর পীরগঞ্জে সড়কের গাছ সাবাড় করছে চোরেরা!
https://www.obolokon24.com/2018/02/rangpur.html
মামুনুর রশিদ মেরাজুল-
পীরগঞ্জে প্রতিরাতেই এক ইউনিয়নের সড়কের গাছ কাটছে অপর এক ইউনিয়নের কয়েকজন গাছ চোর। সমিতির লাগানো গাছগুলো কেটে বাড়ীতে, ছ’মিলে রাখা হচ্ছে। বুধবার রাতেও উপজেলার বটেরহাট-সোডাপীর সড়কে শতাধিক গাছ কাটা হয়েছে।
সংশি¬ষ্ট ও বিশ্বস্ত সুত্রে জানা, বিগত ২০০২ সালে রামনাথপুর ইউনিয়নের বটেরহাট সমিতি ইউনিয়ন পরিষদের সাথে চুক্তি করে বটেরহাট-সোডপীর সড়কে প্রায় ৫ হাজার ইউক্যালিপটাস গাছ রোপন করে। গাছগুলো বড় হওয়ায় সেগুলো চোরের নজরে পড়ে। বেশ কিছু দিন ধরেই ওই সড়কে পার্শ্ববর্তী রায়পুর ইউনিয়নের নখারপাড়া গ্রামের হাফিজার রহমান খন্দকারের ছেলে রোকন মিয়া (৩০) ও আঃ ছাত্তার মিয়ার ছেলে আলফাজুল ইসলাম (২০) এর নেতৃত্বে প্রতিরাতেই গাছ কাটা হচ্ছে। রাতেই গাছগুলো তারা বাড়ীতে এবং ছ’মিলে রেখে বিক্রি করছে। কখনো কখনো ট্রাক্টরযোগে গাছ স্থানীয় চতরাহাটেও বিক্রি করছে। ওই এলাকায় বৃহষ্পতিবার গেলে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক নখারপাড়ার কয়েকজন পুরুষ ও মহিলা জানান, রায়পুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যানের ভাগিনা রোকন ও আলফাজ প্রতিরাতেই গাছ কাটছে। আমরা তাদের ভয়ে মুখ খুলতে সাহস পাই না। রামনাথপুর ইউপির চেয়ারম্যান সাদেকুল ইসলাম বিএসসি বলেন, রামনাথপুর ইউনিয়নের সড়কে লাগানো গাছগুলো রায়পুর ইউনিয়নের সীমান্তবর্তী হওয়ায় নখারপাড়ার কয়েকজন চিহ্নিত ব্যক্তি গাছগুলো প্রতিরাতেই কাটছে। আমি কাটা গাছের গোড়াগুলো দেখেও এসেছি। শিগগিরই ব্যবস্থা নেয়া হবে। বটেরহাট সমিতির সভাপতি কানু মিয়া বলেন, আমরা ইউনিয়ন পরিষদের সাথে চুক্তির পর প্রায় ৫ হাজার গাছ রোপন করেছি। ১৫ বছর পর গাছগুলো কাটার চুক্তিও ছিল। সম্প্রতি চিহ্নিত প্রভাবশালীদের আত্মীয়-স্বজনরা গাছগুলো কাটছে। আমরা প্রতিবাদ করতে না পারায় গাছগুলো রক্ষা করতে পারছি না।
পীরগঞ্জে প্রতিরাতেই এক ইউনিয়নের সড়কের গাছ কাটছে অপর এক ইউনিয়নের কয়েকজন গাছ চোর। সমিতির লাগানো গাছগুলো কেটে বাড়ীতে, ছ’মিলে রাখা হচ্ছে। বুধবার রাতেও উপজেলার বটেরহাট-সোডাপীর সড়কে শতাধিক গাছ কাটা হয়েছে।
সংশি¬ষ্ট ও বিশ্বস্ত সুত্রে জানা, বিগত ২০০২ সালে রামনাথপুর ইউনিয়নের বটেরহাট সমিতি ইউনিয়ন পরিষদের সাথে চুক্তি করে বটেরহাট-সোডপীর সড়কে প্রায় ৫ হাজার ইউক্যালিপটাস গাছ রোপন করে। গাছগুলো বড় হওয়ায় সেগুলো চোরের নজরে পড়ে। বেশ কিছু দিন ধরেই ওই সড়কে পার্শ্ববর্তী রায়পুর ইউনিয়নের নখারপাড়া গ্রামের হাফিজার রহমান খন্দকারের ছেলে রোকন মিয়া (৩০) ও আঃ ছাত্তার মিয়ার ছেলে আলফাজুল ইসলাম (২০) এর নেতৃত্বে প্রতিরাতেই গাছ কাটা হচ্ছে। রাতেই গাছগুলো তারা বাড়ীতে এবং ছ’মিলে রেখে বিক্রি করছে। কখনো কখনো ট্রাক্টরযোগে গাছ স্থানীয় চতরাহাটেও বিক্রি করছে। ওই এলাকায় বৃহষ্পতিবার গেলে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক নখারপাড়ার কয়েকজন পুরুষ ও মহিলা জানান, রায়পুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যানের ভাগিনা রোকন ও আলফাজ প্রতিরাতেই গাছ কাটছে। আমরা তাদের ভয়ে মুখ খুলতে সাহস পাই না। রামনাথপুর ইউপির চেয়ারম্যান সাদেকুল ইসলাম বিএসসি বলেন, রামনাথপুর ইউনিয়নের সড়কে লাগানো গাছগুলো রায়পুর ইউনিয়নের সীমান্তবর্তী হওয়ায় নখারপাড়ার কয়েকজন চিহ্নিত ব্যক্তি গাছগুলো প্রতিরাতেই কাটছে। আমি কাটা গাছের গোড়াগুলো দেখেও এসেছি। শিগগিরই ব্যবস্থা নেয়া হবে। বটেরহাট সমিতির সভাপতি কানু মিয়া বলেন, আমরা ইউনিয়ন পরিষদের সাথে চুক্তির পর প্রায় ৫ হাজার গাছ রোপন করেছি। ১৫ বছর পর গাছগুলো কাটার চুক্তিও ছিল। সম্প্রতি চিহ্নিত প্রভাবশালীদের আত্মীয়-স্বজনরা গাছগুলো কাটছে। আমরা প্রতিবাদ করতে না পারায় গাছগুলো রক্ষা করতে পারছি না।