তেঁতুলিয়ায় অবৈধ পাথর উত্তোলনে সাবেক চেয়ারম্যানসহ ৬ জনের কারাদন্ড
https://www.obolokon24.com/2018/02/panchagar.html
মুহম্মদ তরিকুল ইসলাম, পঞ্চগড় জেলা প্রতিনিধিঃ
পঞ্চগড় জেলাধীন তেঁতুলিয়া উপজেলার বালাবাড়ি ব্রিজ সংলগ্ন ডাহুক নদীর গতি পথে নদীর প্রবাহ বন্ধ করে অবৈধভাবে পাথর উত্তোলন করায় ৬ জনকে ২ মাস কারাদন্ড দিয়েছে ভ্রাম্যমাণ আদালত।
৩১ জানুয়ারি/১৮ রোজ বুধবার বিকেলে তেঁতুলিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সানিউল ফেরদৌস পুলিশ ও বিজিবির সহায়তায় এই ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালনা করেন। এ সময় তেঁতুলিয়া থানার অফিসার ইনচার্জ জহরুল ইসলাম উপস্থিত ছিলেন।
এ সময় তেঁতুলিয়ার ডাহুক নদীর গতি প্রবাহ বন্ধ করে পাথর উত্তোলন চলছিল। ১৩ টি পাথর উত্তোলনের সাইটে অভিযান পরিচালনা করে সকল সাইটে পাথর উত্তোলন বন্ধ করে দেয় ভ্রাম্যমাণ আদালত। অভিযানে পাথর উত্তোলনের সাথে জড়িত থাকায় ৬ জনকে আটক করে পুলিশ। জড়িত অন্যান্যরা পালিয়ে যায়।
স্থানীয়রা জানান, অবৈধভাবে পাথর উত্তোলনকারী দন্ডপ্রাপ্তরা প্রভাবশালী চক্রের সরাসরি অংশ গ্রহণে ডাহুক নদীর গতি পথে ৬০/৭০ ফিট খাদ তৈরি করে সরকার বাহাদুরের এই লক্ষ লক্ষ টাকার ব্রিজটিকে হুমকির মুখে ফেলিয়ে ডাহুক নদীর প্রবাহ বন্ধ করে প্রশাসনকে তোয়াক্কা না করে দিন-দুপুরে রমরমা পাথর উত্তোলন করেই চলছে।
সরেজমিনে দেখা যায়, পাথর উত্তোলনের এই এলাকায় ডাহুক নদী নিশ্চিহ্ন হয়ে গেছে। ভারত থেকে আসা এই নদী বাংলাদেশের প্রায় বিশ কিলোমিটার প্লাবিত করেছে।
একটি পাথর উত্তোলন সাইটের ম্যানেজার আইবুল হক জানান, এই সাইটটি যুবলীগ নেতা শহীদুল ভাইয়ের। তার বাড়ি পঞ্চগড়ে। পাথর উত্তোলন ব্যবসার কথা অস্বীকার করে যুবলীগ নেতা শহীদুল ইসলাম জানান, আমি পাথর কিনি। উত্তোলনের সাথে জড়িত নয়।
বুড়াবুড়ি ইউনিয়নের চরক ডাঙ্গী গ্রামের ব্যবসায়ী রফিকুল ইসলাম জানান, ডাহুক নদী আর দেখা যায়না। নদী বন্ধ করে পাথর উত্তোলনের কারণে উজানে জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়েছে। এতে বোরো ধানের বীজতলা নষ্ট হয়ে যাচ্ছে ।
অন্যদিকে পাথর উত্তোলনকারী দন্ডপ্রাপ্তরা হলেন, তেঁতুলিয়ার বুড়াবুড়ি ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান কামরুজ্জামান কামু, একই এলাকার আকবর আলীর ছেলে জিয়াউর রহমান, খলিলুর রহমানের ছেলে আলম হোসেন, পঞ্চগড় সদর উপজেলার টিটিহিপাড়া এলাকার সিরাজুল ইসলামের ছেলে সাইফুল ইসলাম, তেঁতুলিয়ার হাওয়াজোত এলাকার তৈয়বুর রহমানের ছেলে শহিদুজ্জামান, রওশনপুর এলাকার বেলাল হোসেনের ছেলে রুবেল ইসলাম।
তেঁতুলিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সানিউল ফেরদৌস জানান, শ্রমিকদের নিকট হতে আরো ১৩ জনের নাম পাওয়া গেছে। তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহনের চেষ্টা চলছে।
পঞ্চগড় জেলাধীন তেঁতুলিয়া উপজেলার বালাবাড়ি ব্রিজ সংলগ্ন ডাহুক নদীর গতি পথে নদীর প্রবাহ বন্ধ করে অবৈধভাবে পাথর উত্তোলন করায় ৬ জনকে ২ মাস কারাদন্ড দিয়েছে ভ্রাম্যমাণ আদালত।
৩১ জানুয়ারি/১৮ রোজ বুধবার বিকেলে তেঁতুলিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সানিউল ফেরদৌস পুলিশ ও বিজিবির সহায়তায় এই ভ্রাম্যমান আদালত পরিচালনা করেন। এ সময় তেঁতুলিয়া থানার অফিসার ইনচার্জ জহরুল ইসলাম উপস্থিত ছিলেন।
এ সময় তেঁতুলিয়ার ডাহুক নদীর গতি প্রবাহ বন্ধ করে পাথর উত্তোলন চলছিল। ১৩ টি পাথর উত্তোলনের সাইটে অভিযান পরিচালনা করে সকল সাইটে পাথর উত্তোলন বন্ধ করে দেয় ভ্রাম্যমাণ আদালত। অভিযানে পাথর উত্তোলনের সাথে জড়িত থাকায় ৬ জনকে আটক করে পুলিশ। জড়িত অন্যান্যরা পালিয়ে যায়।
স্থানীয়রা জানান, অবৈধভাবে পাথর উত্তোলনকারী দন্ডপ্রাপ্তরা প্রভাবশালী চক্রের সরাসরি অংশ গ্রহণে ডাহুক নদীর গতি পথে ৬০/৭০ ফিট খাদ তৈরি করে সরকার বাহাদুরের এই লক্ষ লক্ষ টাকার ব্রিজটিকে হুমকির মুখে ফেলিয়ে ডাহুক নদীর প্রবাহ বন্ধ করে প্রশাসনকে তোয়াক্কা না করে দিন-দুপুরে রমরমা পাথর উত্তোলন করেই চলছে।
সরেজমিনে দেখা যায়, পাথর উত্তোলনের এই এলাকায় ডাহুক নদী নিশ্চিহ্ন হয়ে গেছে। ভারত থেকে আসা এই নদী বাংলাদেশের প্রায় বিশ কিলোমিটার প্লাবিত করেছে।
একটি পাথর উত্তোলন সাইটের ম্যানেজার আইবুল হক জানান, এই সাইটটি যুবলীগ নেতা শহীদুল ভাইয়ের। তার বাড়ি পঞ্চগড়ে। পাথর উত্তোলন ব্যবসার কথা অস্বীকার করে যুবলীগ নেতা শহীদুল ইসলাম জানান, আমি পাথর কিনি। উত্তোলনের সাথে জড়িত নয়।
বুড়াবুড়ি ইউনিয়নের চরক ডাঙ্গী গ্রামের ব্যবসায়ী রফিকুল ইসলাম জানান, ডাহুক নদী আর দেখা যায়না। নদী বন্ধ করে পাথর উত্তোলনের কারণে উজানে জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়েছে। এতে বোরো ধানের বীজতলা নষ্ট হয়ে যাচ্ছে ।
অন্যদিকে পাথর উত্তোলনকারী দন্ডপ্রাপ্তরা হলেন, তেঁতুলিয়ার বুড়াবুড়ি ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান কামরুজ্জামান কামু, একই এলাকার আকবর আলীর ছেলে জিয়াউর রহমান, খলিলুর রহমানের ছেলে আলম হোসেন, পঞ্চগড় সদর উপজেলার টিটিহিপাড়া এলাকার সিরাজুল ইসলামের ছেলে সাইফুল ইসলাম, তেঁতুলিয়ার হাওয়াজোত এলাকার তৈয়বুর রহমানের ছেলে শহিদুজ্জামান, রওশনপুর এলাকার বেলাল হোসেনের ছেলে রুবেল ইসলাম।
তেঁতুলিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সানিউল ফেরদৌস জানান, শ্রমিকদের নিকট হতে আরো ১৩ জনের নাম পাওয়া গেছে। তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহনের চেষ্টা চলছে।