ডোমারে মন্দিরের প্রসাদ খেয়ে নারী,শিশুসহ অর্ধশতাধিক ডায়রিয়ায় আক্রান্ত
https://www.obolokon24.com/2018/02/domar_77.html
আনিছুর রহমান মানিক, ডোমার (নীলফামারী) প্রতিনিধি>>
নীলফামারীর ডোমারে মন্দিরের প্রসাদ খেয়ে একই গ্রামের অর্ধশতাধিক মানুষ ডায়রিয়ায় আক্রান্ত হয়েছে। ১১ ফেব্রুয়ারী রোববার মহিলা, শিশু ও বৃদ্ধসহ ২২ জনকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে। এদের মধ্যে অবস্থার অবনতি হওয়ায় ৬ শিশুকে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। অন্যান্যরা নিজ নিজ বাড়ীতে চিকিৎসা নিচ্ছেন। ঘটনাটি ঘটেছে, ডোমার উপজেলার বোড়াগাড়ী ইউনিয়নের ৪নং ওয়ার্ডের নয়ানী বাকডোকরা সাধুপাড়া গ্রামে। সরেজমিনে গিয়ে জানা যায়, ওই গ্রামের কৃষ্ণ চন্দ্র রায়ের গাভীর গত এক মাস আগে একটি এড়ে বাছুর জন্ম নেয়। এ জন্য তিনি গত শনিবার সন্ধ্যায় স্থানীয় মন্দিরে প্রসাদ তৈরী করে গ্রামের লোকজনদের খাওয়ান। প্রসাদ খেয়ে মহিলা,শিশু,ও বৃদ্ধসহ অর্ধশতাধিক ডায়রিয়ায় আক্রান্ত হয়ে পড়ে। রোববার সকাল থেকে ডায়রিয়ায় আক্রান্ত ২২জনকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে। এদের মধ্যে বেশীর ভাগই শিশু। এরা হলেন-জিয়ান্ত রায়(৮), উৎসব চন্দ্র রায়((৮),পলাশ চন্দ্র রায়((১২),বিপুল চন্দ্র রায়(৭),রিপন চন্দ্র রায়(১০), অরন্য চন্দ্র রায়(৪),অর্পন চন্দ্র রায়(৭),সাথি(২),সুব্রত চন্দ্র রায়(৬), শুকাতু রায়(৬৫),দিলিপ চন্দ্র রায়(১১) কনক রায়(৭),মায়া রানী(৮),রবীন্দ্র নাথ(২),জোতিষ চন্দ্র রায়(১৪)। হাসপাতালে জিয়ান্ত রায়ের মা রনকা রানী জানায়, আমাদের গ্রামের কৃষ্ণ চন্দ্র রায়ের গাভীর গত এক মাস আগে একটি এড়ে বাছুর জন্ম নেয়। এ জন্য তিনি শনিবার ১০ ফেব্রয়ারী সন্ধ্যায় স্থানীয় মন্দিরে প্রসাদ তৈরী করে গ্রামের লোকজনদের খাওয়ান। প্রসাদ খাওয়ার পর থেকে সকলেরই বমি এবং পাতলা পায়খানা শুরু হয়। রাত যতই গভীর হতে থাকে ততই আক্রান্তের সংখ্যা বাড়তে থাকে। অন্যান্যরা বাড়ীতে স্যালাইন লাগিয়ে চিকিৎসা নিচ্ছেন, রমনী কান্ত রায়(৫৫), তার স্ত্রী অলকা রানী(৪৫),সন্ধা রানী(৪০),চায়না রানী(৩৫), ললিতা রানী(৫৫) ও প্রভাত চন্দ্র রায়(৫৫)। এ ব্যাপারে উপজেলা স্বাস্থ্য ও পঃ পঃ কর্মকর্তা ডাঃ নাছিমা হক জানান, আক্রান্তদের মধ্যে শিশুর সংখ্যা বেশী। এদের মধ্যে অনেকের শরীরে খিচুনী শুরু হয়েছে। আশংখাজনক অবস্থায় ৬ শিশুকে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
নীলফামারীর ডোমারে মন্দিরের প্রসাদ খেয়ে একই গ্রামের অর্ধশতাধিক মানুষ ডায়রিয়ায় আক্রান্ত হয়েছে। ১১ ফেব্রুয়ারী রোববার মহিলা, শিশু ও বৃদ্ধসহ ২২ জনকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে। এদের মধ্যে অবস্থার অবনতি হওয়ায় ৬ শিশুকে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। অন্যান্যরা নিজ নিজ বাড়ীতে চিকিৎসা নিচ্ছেন। ঘটনাটি ঘটেছে, ডোমার উপজেলার বোড়াগাড়ী ইউনিয়নের ৪নং ওয়ার্ডের নয়ানী বাকডোকরা সাধুপাড়া গ্রামে। সরেজমিনে গিয়ে জানা যায়, ওই গ্রামের কৃষ্ণ চন্দ্র রায়ের গাভীর গত এক মাস আগে একটি এড়ে বাছুর জন্ম নেয়। এ জন্য তিনি গত শনিবার সন্ধ্যায় স্থানীয় মন্দিরে প্রসাদ তৈরী করে গ্রামের লোকজনদের খাওয়ান। প্রসাদ খেয়ে মহিলা,শিশু,ও বৃদ্ধসহ অর্ধশতাধিক ডায়রিয়ায় আক্রান্ত হয়ে পড়ে। রোববার সকাল থেকে ডায়রিয়ায় আক্রান্ত ২২জনকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে। এদের মধ্যে বেশীর ভাগই শিশু। এরা হলেন-জিয়ান্ত রায়(৮), উৎসব চন্দ্র রায়((৮),পলাশ চন্দ্র রায়((১২),বিপুল চন্দ্র রায়(৭),রিপন চন্দ্র রায়(১০), অরন্য চন্দ্র রায়(৪),অর্পন চন্দ্র রায়(৭),সাথি(২),সুব্রত চন্দ্র রায়(৬), শুকাতু রায়(৬৫),দিলিপ চন্দ্র রায়(১১) কনক রায়(৭),মায়া রানী(৮),রবীন্দ্র নাথ(২),জোতিষ চন্দ্র রায়(১৪)। হাসপাতালে জিয়ান্ত রায়ের মা রনকা রানী জানায়, আমাদের গ্রামের কৃষ্ণ চন্দ্র রায়ের গাভীর গত এক মাস আগে একটি এড়ে বাছুর জন্ম নেয়। এ জন্য তিনি শনিবার ১০ ফেব্রয়ারী সন্ধ্যায় স্থানীয় মন্দিরে প্রসাদ তৈরী করে গ্রামের লোকজনদের খাওয়ান। প্রসাদ খাওয়ার পর থেকে সকলেরই বমি এবং পাতলা পায়খানা শুরু হয়। রাত যতই গভীর হতে থাকে ততই আক্রান্তের সংখ্যা বাড়তে থাকে। অন্যান্যরা বাড়ীতে স্যালাইন লাগিয়ে চিকিৎসা নিচ্ছেন, রমনী কান্ত রায়(৫৫), তার স্ত্রী অলকা রানী(৪৫),সন্ধা রানী(৪০),চায়না রানী(৩৫), ললিতা রানী(৫৫) ও প্রভাত চন্দ্র রায়(৫৫)। এ ব্যাপারে উপজেলা স্বাস্থ্য ও পঃ পঃ কর্মকর্তা ডাঃ নাছিমা হক জানান, আক্রান্তদের মধ্যে শিশুর সংখ্যা বেশী। এদের মধ্যে অনেকের শরীরে খিচুনী শুরু হয়েছে। আশংখাজনক অবস্থায় ৬ শিশুকে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।