এক বছরে ১ কোটি ৭৯ হাজার ৬৪৪ টাকার দ্রব্য আটক করেছে ৫৬ বিজিবি
https://www.obolokon24.com/2018/02/bgb.html
ইনজামাম-উল-হক নির্ণয়,নীলফামারী ৮ ফেব্রুয়ারি॥
সীমান্তের অতন্দ্র প্রহরী ৫৬ বর্ডার গার্ড ব্যাটালিয়ন ২০১৭ সালে ১ কোটি ৭৯ হাজার ৬৪৪ টাকা মূল্যমানের বিভিন্ন প্রকার চোরাচালানী দ্রব্য আটক করতে সক্ষম হয়েছে। ওই সময়ে ২০ জন চোরা কারবারীও বিজিবির হাতে আটক হয়েছে।
গতকাল বুধবার রাতে নীলফামারীর দাড়োয়ানীতে অবস্থিত ৫৬ বর্ডার গার্ড ব্যাটালিয়নের সদর দপ্তরে স্থানীয় সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় এ তথ্য জানানো হয়।ওই মত বিনিময় সভায় ৫৬ বর্ডার গার্ড ব্যাটালিয়নের উপ-অধিনায়ক মেজর মো. মিজানুর রহমান খাঁন বলেন, দেশের উত্তর সীমান্তে ১৪৭ দশমিক ৯১৮ কিলোমিটারের দায়িত্ব পালন করছে ৫৬ বিজিবি। ওই সীমান্তের ১৭টি বিওপিতে ২০১৭ সালে ১ কোটি ৭৯ হাজার ৬৪৪ টাকা মূল্যের বিভিন্ন প্রকার চোরাচালানী দ্রব্য আটক করা হয়েছে। এসব দ্রব্যের মধ্যে রয়েছে গরু, বাইসাইকেল, ফসফেট সার, মোবাইল ফোন সেট, ধানের বীজ, চা পাতা এবং বিভিন্ন প্রকার মাদক দ্রব্য। এ সময়ে ২০ জন চোরাকারবারীকে আটক করে নিকটবর্তী থানায় সোপর্দ করে তাদের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়েছে।
দায়িত্বপূর্ণ এলাকায় সন্ত্রাসী গোষ্ঠি কতৃক যাতে কোন ধরণের নাশকতামূলক কর্মকা-, ডাকাতি, দস্যূতা, হত্যা, ধষর্ণ, শিশু ও নারী নির্যাতন এবং জঙ্গী হামলার ঘটনা না ঘটে সে জন্য কঠোর নজরদারী ও নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে।
সীমান্তের অতন্দ্র প্রহরী ৫৬ বর্ডার গার্ড ব্যাটালিয়ন ২০১৭ সালে ১ কোটি ৭৯ হাজার ৬৪৪ টাকা মূল্যমানের বিভিন্ন প্রকার চোরাচালানী দ্রব্য আটক করতে সক্ষম হয়েছে। ওই সময়ে ২০ জন চোরা কারবারীও বিজিবির হাতে আটক হয়েছে।
গতকাল বুধবার রাতে নীলফামারীর দাড়োয়ানীতে অবস্থিত ৫৬ বর্ডার গার্ড ব্যাটালিয়নের সদর দপ্তরে স্থানীয় সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় এ তথ্য জানানো হয়।ওই মত বিনিময় সভায় ৫৬ বর্ডার গার্ড ব্যাটালিয়নের উপ-অধিনায়ক মেজর মো. মিজানুর রহমান খাঁন বলেন, দেশের উত্তর সীমান্তে ১৪৭ দশমিক ৯১৮ কিলোমিটারের দায়িত্ব পালন করছে ৫৬ বিজিবি। ওই সীমান্তের ১৭টি বিওপিতে ২০১৭ সালে ১ কোটি ৭৯ হাজার ৬৪৪ টাকা মূল্যের বিভিন্ন প্রকার চোরাচালানী দ্রব্য আটক করা হয়েছে। এসব দ্রব্যের মধ্যে রয়েছে গরু, বাইসাইকেল, ফসফেট সার, মোবাইল ফোন সেট, ধানের বীজ, চা পাতা এবং বিভিন্ন প্রকার মাদক দ্রব্য। এ সময়ে ২০ জন চোরাকারবারীকে আটক করে নিকটবর্তী থানায় সোপর্দ করে তাদের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়েছে।
দায়িত্বপূর্ণ এলাকায় সন্ত্রাসী গোষ্ঠি কতৃক যাতে কোন ধরণের নাশকতামূলক কর্মকা-, ডাকাতি, দস্যূতা, হত্যা, ধষর্ণ, শিশু ও নারী নির্যাতন এবং জঙ্গী হামলার ঘটনা না ঘটে সে জন্য কঠোর নজরদারী ও নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে।