ঠাকুরগাঁও রায়পুরে মরিচ চাষের ধুম
https://www.obolokon24.com/2018/01/thakurgaon_37.html
আব্দুল আওয়াল,ঠাকুরগাঁও প্রতিনিধিঃ
এসেছিলাম পাবনা ও বগুরা থেকে রায়পুর ইউনিয়নে থাকার মতো ঠাই পেয়েছিলাম বাগশিরী গ্রামে মরিচ চাষ করে আজ আমরা শতাধিক পরিবার সাবলম্বী এবং আমাদের দেখা দেখি স্থানীয় লোকজন ও অন্যান্য ইউনিয়নের বিভিন্ন গ্রামে মরিচ চাষে ব্যাপক সাড়া পেয়েছে।ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার রায়পুর ইউনিয়নের বাকশিরী গ্র্রামের মরিচ চাষি বদিউজ্জামান এই কথা গুলো বলে এবার প্রচন্ড শীত প্রবাহও হার মানিয়ে শুরু করেছি মরিচের রোপন গতবারের তুলনায় এবার আবাদ একটু বেশী। পাবনাইয়া বিন্দু জাতের মরিচের চাষ করে স্বাবলম্বী হয়েছে সহস্রাধিক পরিবার। ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার রায়পুর ইউনিয়ন এলাকার ১১৬ হেক্টরে স্থানীয় জাত জিরা ,বিন্দু গর্জন এবং উচ্চ ফলনশীল জিরা জাতের মরিচের চাষ রোপন করা হয়। কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের ঠাকুরগাঁও রবিশস্য মৌসুমে মরিচ চাষের এবং উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ধার্য করে ৩৯৪ হেক্টরে জমিতে ফসলের লক্ষ্যমাত্রা ৬ শত ৪১ টন শুকনো মরিচ হওয়ার সম্ভাবনা। সবচেয়ে বেশি মরিচের চাষ হয়েছে রায়পুর ইউনিয়নে। উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তার আনিসুর রহমান জানান,এবার রবিশস্য মৌসুমে ঠাকুরগাঁও জেলার বিভিন্ন স্থানের, পাশাপাশি কৃষি কর্মকর্তারা বীজ বপন থেকে শুরু করে মরিচ শুকানো পর্যন্ত সার্বক্ষণিক মরিচ চাষিদের পরামর্শ দিবেন। এদের মধ্যে কয়েকজন হয়েছেন লাখপতি। এ জাতের মরিচের চাষ যথেষ্ট লাভবান হওয়ায় প্রতি বছর অধিক সংখ্যক চাষি এবার জিরা মরিচের চাষে জিরা মরিচের চাহিদা বেশি এবং দামেও অনেক বেশি। মফিজুর রহমান গত কয়েক বছরে প্রতি বছর মরিচ চাষের এলাকা বৃদ্ধি করে এ বছর ৫ বিঘা জমিতে মরিচের ক্ষেত রোপন করেছেন। মফিজুর রহমান এখন লাখপতি। মফিজুর রহমান চাচা ইসমাইল হোসেন ভাতিজার সাফল্য দেখে মরিচ চাষে আকৃষ্ট হয়েছেন এবং তিনিও ৩ বিঘা জমিতে এবার জিরা ও পাবনাইয়া, বিন্দু জাতের মরিচের চাষ করেছেন। সওকত আলী জানান, জমিতে মাটি কেটে আইল বেঁধে মরিচের ক্ষেত তৈরি করে। অগ্রহায়ণ মাসের শেষ দিকে শুরু করা হয় বীজ বোপনের কাজ। পৌষের শেষে চারা তুলে সারিবদ্ধভাবে ক্ষেতে লাগানো শুরু করা হয়।ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার কৃষি অফিসের উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা রাজিউর রহমান (রাজু) জানান, প্রতি কাঠায় জমিতে কম করে হলেও ত্রিশ কেজি থেকে ১ মন মরিচ উৎপন্ন হয়ে থাকে। প্রতি মন মরিচ মৌসুমে সময়ে স্থানীয় ভাওলার হাট আড়তে ৪ হাজার থেকে সাড়ে ৪ হাজার টাকায় বিক্রি হয়। এসব মরিচ আড়তদাররা ট্রাকভরে ঢাকা কাওরান বাজারে ও চট্টগ্রাম ,রাধুনীগুড়া, মসলা,বিডি ফুড ব্যান্ড,প্রাণ কোম্পানির, পাইকারি দরে ক্রয়করে ভাউলার হাট আড়ৎ থেকে নিয়ে যায়। সেখান থেকে ঢাকার বিভিন্ন কাঁচাবাজারে এবং দেশের অন্যান্য স্থানে খুচরা ও পাইকারী বিক্রির জন্য মরিচ পাঠিয়ে দেওয়া হয় গুরোমসলা কোম্পানি গুলো মরিচের গুরো প্যাকেট জাত করে বাজারে সয়লাভ করে।
এসেছিলাম পাবনা ও বগুরা থেকে রায়পুর ইউনিয়নে থাকার মতো ঠাই পেয়েছিলাম বাগশিরী গ্রামে মরিচ চাষ করে আজ আমরা শতাধিক পরিবার সাবলম্বী এবং আমাদের দেখা দেখি স্থানীয় লোকজন ও অন্যান্য ইউনিয়নের বিভিন্ন গ্রামে মরিচ চাষে ব্যাপক সাড়া পেয়েছে।ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার রায়পুর ইউনিয়নের বাকশিরী গ্র্রামের মরিচ চাষি বদিউজ্জামান এই কথা গুলো বলে এবার প্রচন্ড শীত প্রবাহও হার মানিয়ে শুরু করেছি মরিচের রোপন গতবারের তুলনায় এবার আবাদ একটু বেশী। পাবনাইয়া বিন্দু জাতের মরিচের চাষ করে স্বাবলম্বী হয়েছে সহস্রাধিক পরিবার। ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার রায়পুর ইউনিয়ন এলাকার ১১৬ হেক্টরে স্থানীয় জাত জিরা ,বিন্দু গর্জন এবং উচ্চ ফলনশীল জিরা জাতের মরিচের চাষ রোপন করা হয়। কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের ঠাকুরগাঁও রবিশস্য মৌসুমে মরিচ চাষের এবং উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ধার্য করে ৩৯৪ হেক্টরে জমিতে ফসলের লক্ষ্যমাত্রা ৬ শত ৪১ টন শুকনো মরিচ হওয়ার সম্ভাবনা। সবচেয়ে বেশি মরিচের চাষ হয়েছে রায়পুর ইউনিয়নে। উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তার আনিসুর রহমান জানান,এবার রবিশস্য মৌসুমে ঠাকুরগাঁও জেলার বিভিন্ন স্থানের, পাশাপাশি কৃষি কর্মকর্তারা বীজ বপন থেকে শুরু করে মরিচ শুকানো পর্যন্ত সার্বক্ষণিক মরিচ চাষিদের পরামর্শ দিবেন। এদের মধ্যে কয়েকজন হয়েছেন লাখপতি। এ জাতের মরিচের চাষ যথেষ্ট লাভবান হওয়ায় প্রতি বছর অধিক সংখ্যক চাষি এবার জিরা মরিচের চাষে জিরা মরিচের চাহিদা বেশি এবং দামেও অনেক বেশি। মফিজুর রহমান গত কয়েক বছরে প্রতি বছর মরিচ চাষের এলাকা বৃদ্ধি করে এ বছর ৫ বিঘা জমিতে মরিচের ক্ষেত রোপন করেছেন। মফিজুর রহমান এখন লাখপতি। মফিজুর রহমান চাচা ইসমাইল হোসেন ভাতিজার সাফল্য দেখে মরিচ চাষে আকৃষ্ট হয়েছেন এবং তিনিও ৩ বিঘা জমিতে এবার জিরা ও পাবনাইয়া, বিন্দু জাতের মরিচের চাষ করেছেন। সওকত আলী জানান, জমিতে মাটি কেটে আইল বেঁধে মরিচের ক্ষেত তৈরি করে। অগ্রহায়ণ মাসের শেষ দিকে শুরু করা হয় বীজ বোপনের কাজ। পৌষের শেষে চারা তুলে সারিবদ্ধভাবে ক্ষেতে লাগানো শুরু করা হয়।ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার কৃষি অফিসের উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা রাজিউর রহমান (রাজু) জানান, প্রতি কাঠায় জমিতে কম করে হলেও ত্রিশ কেজি থেকে ১ মন মরিচ উৎপন্ন হয়ে থাকে। প্রতি মন মরিচ মৌসুমে সময়ে স্থানীয় ভাওলার হাট আড়তে ৪ হাজার থেকে সাড়ে ৪ হাজার টাকায় বিক্রি হয়। এসব মরিচ আড়তদাররা ট্রাকভরে ঢাকা কাওরান বাজারে ও চট্টগ্রাম ,রাধুনীগুড়া, মসলা,বিডি ফুড ব্যান্ড,প্রাণ কোম্পানির, পাইকারি দরে ক্রয়করে ভাউলার হাট আড়ৎ থেকে নিয়ে যায়। সেখান থেকে ঢাকার বিভিন্ন কাঁচাবাজারে এবং দেশের অন্যান্য স্থানে খুচরা ও পাইকারী বিক্রির জন্য মরিচ পাঠিয়ে দেওয়া হয় গুরোমসলা কোম্পানি গুলো মরিচের গুরো প্যাকেট জাত করে বাজারে সয়লাভ করে।