পীরগঞ্জে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন ২টি স্যালোমেশিন আটক! মামলা হয়নি!
https://www.obolokon24.com/2018/01/rangpur_98.html
মামুনুর রশিদ মেরাজুলঃ
পীরগঞ্জে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করার সময় উপজেলা প্রশাসন ২টি স্যালোমেশিন আটক করে থানায় এনেছে। গত রোববার সন্ধ্যার পর উপজেলার টুকুরিয়া ইউনিয়নের কোমরসই গ্রাম থেকে মেশিনগুলো আটক করা হলেও গতকাল সোমবার বিকেলে এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত মামলা করা হয়নি।
জানা গেছে, রংপুরের পীরগঞ্জ ও দিনাজপুর জেলার নবাবগঞ্জ উপজেলাকে বিভক্ত করে বয়ে চলা করতোয়া নদীর দু’ধারসহ উপজেলার শতাধিক স্থানে স্থানীয় প্রভাবশালীরা বছরের পর বছর ধরে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করে আসছে। বালু উত্তোলনকারীদের কবল থেকে সাধারন মানুষ তাদের আবাদী জমি, বসতবাড়ী, রাস্তা-ঘাট, কবরস্থান রক্ষার্থে উপজেলা প্রশাসনের কাছে অসংখ্য লিখিত আবেদন করে। ফলে উপজেলা ভুমি প্রশাসন মাঝে মাঝে বালু উত্তোলন বন্ধে অভিযান চালালেও পরদিন থেকে আবারও বালু উত্তোলন শুরু হয়। কয়েকমাস আগে উপজেলার অর্ধ শতাধিক বালু উত্তোলনকারীদেরকে নোটিশ দেয়া হলেও তারা থেমে থাকেনি। ইউনিয়নপর্যায়ে ভুমি অফিসের সহকারী তহশিলদারদের সাথে বালু উত্তোলনকারীরা মাসিক গোপন চুক্তিতে বালু তুলছে মর্মে অভিযোগ রয়েছে। ফলে বালু উত্তোলনকারীদের কাছে অসহায় পড়েছে ভুক্তভোগীরা। উপজেলার টুকুরিয়া ইউনিয়ন ভুমি অফিসের ভারপ্রাপ্ত সহকারী তহশিলদার নুরে আলম বালু উত্তোলনকারীদের সাথে ট্রলি ভর্তি প্রতিটি থেকেই উৎকোচ নিয়ে থাকে বলে একাধিক বালু ব্যবসায়ী অভিযোগ করেন। তারা আরও জানায়, নুরে আলম স্যারের মাধ্যমেই আমরা অভিযানের খবর পাওয়ার পরই স্যালোমেশিন সরিয়ে ফেলি। অভিযোগের ভিত্তিতে গত রোবাবার সন্ধ্যার পর উপজেলার টুকুরিয়া ইউনিয়নের কোমরসই গ্রামে বালু উত্তোলনের সময় ওই গ্রামের সুলতান মিয়া ও গোলাম মওলার ২টি স্যালোমেশিন আটক করে পুলিশ থানায় নিয়ে আসে। কোমরসই গ্রামের কয়েকজন নাম না প্রকাশের শর্তে বলেন, আমাদের এলাকার লোকজনের দীর্ঘদিনের চলাচলের রাস্তাটি মওলা ও সুলতান বালু তুলে ধ্বংস করেছে। আগে ওই রাস্তায় ট্রাক চলতো। এখন পায়ে হেঁটে যাওয়াও মুশকিল। ওসি রেজাউল করিম জানিয়েছেন, স্থানীয় লোকজনের অভিযোগের ভিত্তিতে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার নির্দেশে ওই স্যালো ২টি আটক করে থানায় আনার পর জিডি করা হয়েছে। ইউএনও স্যারের পরবর্তী নির্দেশের পাওয়ার পর আইনী ব্যবস্থা নেয়া হবে। ইউএনও কমল কুমার ঘোষ বলেন- অভিযোগ পেয়ে অভিযান চালিয়ে স্যালোমেশিন আটক করা হয়েছে। আটককৃত মেশিনগুলো ছাড়িয়ে নিতে বালু উত্তোলনকারীরা দেনদরবার করছে বলে জানা গেছে।
উল্লেখ্য, উপজেলার শতাধিক স্থানে এখনো অবৈধভাবে বালু উত্তোলন চলছেই।
পীরগঞ্জে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করার সময় উপজেলা প্রশাসন ২টি স্যালোমেশিন আটক করে থানায় এনেছে। গত রোববার সন্ধ্যার পর উপজেলার টুকুরিয়া ইউনিয়নের কোমরসই গ্রাম থেকে মেশিনগুলো আটক করা হলেও গতকাল সোমবার বিকেলে এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত মামলা করা হয়নি।
জানা গেছে, রংপুরের পীরগঞ্জ ও দিনাজপুর জেলার নবাবগঞ্জ উপজেলাকে বিভক্ত করে বয়ে চলা করতোয়া নদীর দু’ধারসহ উপজেলার শতাধিক স্থানে স্থানীয় প্রভাবশালীরা বছরের পর বছর ধরে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করে আসছে। বালু উত্তোলনকারীদের কবল থেকে সাধারন মানুষ তাদের আবাদী জমি, বসতবাড়ী, রাস্তা-ঘাট, কবরস্থান রক্ষার্থে উপজেলা প্রশাসনের কাছে অসংখ্য লিখিত আবেদন করে। ফলে উপজেলা ভুমি প্রশাসন মাঝে মাঝে বালু উত্তোলন বন্ধে অভিযান চালালেও পরদিন থেকে আবারও বালু উত্তোলন শুরু হয়। কয়েকমাস আগে উপজেলার অর্ধ শতাধিক বালু উত্তোলনকারীদেরকে নোটিশ দেয়া হলেও তারা থেমে থাকেনি। ইউনিয়নপর্যায়ে ভুমি অফিসের সহকারী তহশিলদারদের সাথে বালু উত্তোলনকারীরা মাসিক গোপন চুক্তিতে বালু তুলছে মর্মে অভিযোগ রয়েছে। ফলে বালু উত্তোলনকারীদের কাছে অসহায় পড়েছে ভুক্তভোগীরা। উপজেলার টুকুরিয়া ইউনিয়ন ভুমি অফিসের ভারপ্রাপ্ত সহকারী তহশিলদার নুরে আলম বালু উত্তোলনকারীদের সাথে ট্রলি ভর্তি প্রতিটি থেকেই উৎকোচ নিয়ে থাকে বলে একাধিক বালু ব্যবসায়ী অভিযোগ করেন। তারা আরও জানায়, নুরে আলম স্যারের মাধ্যমেই আমরা অভিযানের খবর পাওয়ার পরই স্যালোমেশিন সরিয়ে ফেলি। অভিযোগের ভিত্তিতে গত রোবাবার সন্ধ্যার পর উপজেলার টুকুরিয়া ইউনিয়নের কোমরসই গ্রামে বালু উত্তোলনের সময় ওই গ্রামের সুলতান মিয়া ও গোলাম মওলার ২টি স্যালোমেশিন আটক করে পুলিশ থানায় নিয়ে আসে। কোমরসই গ্রামের কয়েকজন নাম না প্রকাশের শর্তে বলেন, আমাদের এলাকার লোকজনের দীর্ঘদিনের চলাচলের রাস্তাটি মওলা ও সুলতান বালু তুলে ধ্বংস করেছে। আগে ওই রাস্তায় ট্রাক চলতো। এখন পায়ে হেঁটে যাওয়াও মুশকিল। ওসি রেজাউল করিম জানিয়েছেন, স্থানীয় লোকজনের অভিযোগের ভিত্তিতে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার নির্দেশে ওই স্যালো ২টি আটক করে থানায় আনার পর জিডি করা হয়েছে। ইউএনও স্যারের পরবর্তী নির্দেশের পাওয়ার পর আইনী ব্যবস্থা নেয়া হবে। ইউএনও কমল কুমার ঘোষ বলেন- অভিযোগ পেয়ে অভিযান চালিয়ে স্যালোমেশিন আটক করা হয়েছে। আটককৃত মেশিনগুলো ছাড়িয়ে নিতে বালু উত্তোলনকারীরা দেনদরবার করছে বলে জানা গেছে।
উল্লেখ্য, উপজেলার শতাধিক স্থানে এখনো অবৈধভাবে বালু উত্তোলন চলছেই।