গঙ্গাচড়ায় কর্মসৃজন কর্মসূচিতে ধোকাবাজির লটারীর মাধ্যমে শ্রমিক নিয়োগ বাতিলের দাবিতে বিক্ষোভ
https://www.obolokon24.com/2018/01/rangpur_9.html
সফিয়ার কাজল,গঙ্গাচড়া (রংপুর) প্রতিনিধিঃ
রংপুরের গঙ্গাচড়ায় কর্মসৃজন কর্মসূচিতে ইউ.পি চেয়ারম্যান সদস্য ও সদস্যা কর্তৃক উৎকোচ নিয়ে ধোকাবাজীর লটারীর মাধ্যমে শ্রমিক নিয়োগের প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল ও উপজেলা নির্বাহী অফিসার বরাবর স্মারকলিপি প্রদান করা হয়েছে। বাংলাদেশ ক্ষেত মজুর ইউনিয়ন উপজেলা শাখার উদ্যোগে গতকাল মঙ্গলবার দুপুরে উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নের কাজ বঞ্চিত হতদরিদ্ররা উপজেলা সদরে বিক্ষোভ মিছিল করে ধোকাবাজির লটারীর মাধ্যমে নিয়োগকৃত স্বচ্ছল ব্যক্তিদের বাতিল করে হতদরিদ্রদের কাজ দেওয়ার জন্য উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বরাবর স্মারকলিপি প্রদান করে। এসময় উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ ক্ষেতমজুর ইউনিয়নের জেলা কমিটির সম্পাদক মাহমুদুল আলম, বাংলাদেশ ক্ষেত মজুর ইউনিয়নের কেন্দ্রীয় সদস্য মোঃ চাঁদ মিয়াসহ কাজ বঞ্চিত উপজেলার হতদরিদ্ররা। উল্লেখ্য সরকারী আদেশ অমান্য করে ইউ.পি চেয়ারম্যান সদস্য ও সদস্যারা পূর্বে কর্মরত শ্রমিকদের বাদ দিয়ে জন প্রতি ৩ থেকে ৫ হাজার টাকা উৎকোচ নিয়ে ধোকাবাজির লটারীর মাধ্যমে স্বচ্ছল শ্রমিক নিয়োগ করে। এবিষয়ে উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা জাহাঙ্গীর আলম জানান অভিযোগ গুলোর তদন্ত হচ্ছে তদন্ত শেষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সৈয়দ এনামুল কবিরের সাথে মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করলে তিনি ফোন রিসিভ করেননি
রংপুরের গঙ্গাচড়ায় কর্মসৃজন কর্মসূচিতে ইউ.পি চেয়ারম্যান সদস্য ও সদস্যা কর্তৃক উৎকোচ নিয়ে ধোকাবাজীর লটারীর মাধ্যমে শ্রমিক নিয়োগের প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল ও উপজেলা নির্বাহী অফিসার বরাবর স্মারকলিপি প্রদান করা হয়েছে। বাংলাদেশ ক্ষেত মজুর ইউনিয়ন উপজেলা শাখার উদ্যোগে গতকাল মঙ্গলবার দুপুরে উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নের কাজ বঞ্চিত হতদরিদ্ররা উপজেলা সদরে বিক্ষোভ মিছিল করে ধোকাবাজির লটারীর মাধ্যমে নিয়োগকৃত স্বচ্ছল ব্যক্তিদের বাতিল করে হতদরিদ্রদের কাজ দেওয়ার জন্য উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বরাবর স্মারকলিপি প্রদান করে। এসময় উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ ক্ষেতমজুর ইউনিয়নের জেলা কমিটির সম্পাদক মাহমুদুল আলম, বাংলাদেশ ক্ষেত মজুর ইউনিয়নের কেন্দ্রীয় সদস্য মোঃ চাঁদ মিয়াসহ কাজ বঞ্চিত উপজেলার হতদরিদ্ররা। উল্লেখ্য সরকারী আদেশ অমান্য করে ইউ.পি চেয়ারম্যান সদস্য ও সদস্যারা পূর্বে কর্মরত শ্রমিকদের বাদ দিয়ে জন প্রতি ৩ থেকে ৫ হাজার টাকা উৎকোচ নিয়ে ধোকাবাজির লটারীর মাধ্যমে স্বচ্ছল শ্রমিক নিয়োগ করে। এবিষয়ে উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা জাহাঙ্গীর আলম জানান অভিযোগ গুলোর তদন্ত হচ্ছে তদন্ত শেষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সৈয়দ এনামুল কবিরের সাথে মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করলে তিনি ফোন রিসিভ করেননি