পীরগাছায় ইরি-বোরো আবাদে ব্যস্ত কৃষক
https://www.obolokon24.com/2018/01/rangpur_83.html
ফজলুর রহমান,পীরগাছা(রংপুর)ঃ
শৈত্য প্রবাহ ঘন কুয়াশা আর হাড় কাপানো শীত উপেক্ষা করে বোরো চাষে ব্যাস্ত সময় পার করছেন রংপুরের পীরগাছা উপজেলার কৃষাণ-কৃষাণীরা। তবে জমি চাষ থেকে শুরু করে বীজ, সার, কীট নাশক, সেচ কাটা মাড়াইসহ সব প্রক্রিয়া শেষ করে উৎপাদন খরচ বাদ দিয়ে ভাল বাজার মূল্য না পাওয়ায় লোকসানের আশংকা করছে কৃষকরা। তাদের দাবী সরকার কৃষিতে র্ভূতুকি দিলে এবং সরাসরি কৃষকদের নিকট থেকে ধান কিনলে তারা লাভবান হবেন।
সরেজমিেেন পীরগাছা উপজেলার ৯ ইউনিয়নের বিভিন্ন মাঠে দেখা গেছে, অনাবাদি জমি সহ এবং আগাম আলু তোলার পর পরই তীব্র শীত উপেক্ষা করে কৃষাণ-কৃষাণীরা ইরি বোরো ধান রোপন শুরু করেছেন। উপজেলার তাম্বুলপুর ইউনিয়নের কৃষকরা জানান, কৃষিতে উৎপাদন খরচ দিন দিন যেভাবে বেড়েছে সে তুলনায় কৃষি পন্যের দাম না বাড়ায় প্রতিটি ফসলেই কৃষকদের লোকসান গুনতে হচ্ছে। তাদের দাবী সরকার কৃষিতে ভূতুর্কি দিলে এবং সরাসরি কৃষকদের কাছ থেকে ধান কিনলে কৃষকরা লাভের মুখ দেখবেন।
পীরগাছা উপজেলা কৃষি অফিসার জাহিদুল হক চৌধুরী জানান, চলতি মৌসুমে উপজেলায় প্রায় ১৮ হাজার ৫শ হেক্টর জমিতে ইরি-বোরো চাষের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। এতে প্রায় ৮৫ হাজার ৫শ ২৭ মেট্রিক টন ধান উৎপাদন হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। আবহাওয়া অনুকুল থাকলে ইরি বোরোর বাম্পার ফলনের সম্ভাবনা ।
শৈত্য প্রবাহ ঘন কুয়াশা আর হাড় কাপানো শীত উপেক্ষা করে বোরো চাষে ব্যাস্ত সময় পার করছেন রংপুরের পীরগাছা উপজেলার কৃষাণ-কৃষাণীরা। তবে জমি চাষ থেকে শুরু করে বীজ, সার, কীট নাশক, সেচ কাটা মাড়াইসহ সব প্রক্রিয়া শেষ করে উৎপাদন খরচ বাদ দিয়ে ভাল বাজার মূল্য না পাওয়ায় লোকসানের আশংকা করছে কৃষকরা। তাদের দাবী সরকার কৃষিতে র্ভূতুকি দিলে এবং সরাসরি কৃষকদের নিকট থেকে ধান কিনলে তারা লাভবান হবেন।
সরেজমিেেন পীরগাছা উপজেলার ৯ ইউনিয়নের বিভিন্ন মাঠে দেখা গেছে, অনাবাদি জমি সহ এবং আগাম আলু তোলার পর পরই তীব্র শীত উপেক্ষা করে কৃষাণ-কৃষাণীরা ইরি বোরো ধান রোপন শুরু করেছেন। উপজেলার তাম্বুলপুর ইউনিয়নের কৃষকরা জানান, কৃষিতে উৎপাদন খরচ দিন দিন যেভাবে বেড়েছে সে তুলনায় কৃষি পন্যের দাম না বাড়ায় প্রতিটি ফসলেই কৃষকদের লোকসান গুনতে হচ্ছে। তাদের দাবী সরকার কৃষিতে ভূতুর্কি দিলে এবং সরাসরি কৃষকদের কাছ থেকে ধান কিনলে কৃষকরা লাভের মুখ দেখবেন।
পীরগাছা উপজেলা কৃষি অফিসার জাহিদুল হক চৌধুরী জানান, চলতি মৌসুমে উপজেলায় প্রায় ১৮ হাজার ৫শ হেক্টর জমিতে ইরি-বোরো চাষের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। এতে প্রায় ৮৫ হাজার ৫শ ২৭ মেট্রিক টন ধান উৎপাদন হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। আবহাওয়া অনুকুল থাকলে ইরি বোরোর বাম্পার ফলনের সম্ভাবনা ।