গঙ্গাচড়ার আবুলিয়া সঃ প্রাঃ বিদ্যালয়ের সহকারি শিক্ষক শামসুজ্জামানের বিরুদ্ধে স্বেচ্ছাচারিতা সহ অনিয়মিত পাঠদানের অভিযোগ
https://www.obolokon24.com/2018/01/rangpur_80.html
সফিয়ার কাজল,গঙ্গাচড়া (রংপুর) প্রতিনিধি:
রংপুরের গঙ্গাচড়ায় এক সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষকের বিরুদ্ধে স্বেচ্ছাচারিতা, অনিয়মিত পাঠদান, পাঠদানে অমনোযোগীসহ ম্যানেজিং কমিটির নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্রের অভিযোগ পাওয়া গেছে। এতে ওই বিদ্যালয়টির স্বাভাবিক শিক্ষাব্যবস্থা হুমকির সম্মুখিন হচ্ছে। অভিযোগে জানা যায় উপজেলার কোলকোন্দ ইউনিয়নের আবুলিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারি শিক্ষক শামসুজ্জামান। তার বাড়ী বিদ্যালয় সংলগ্ন। তিনি দীর্ঘদিন থেকে ওই বিদ্যালয়ে সহকারি শিক্ষক হিসেবে কর্মরত আছেন। বাড়ীর পাশের বিদ্যালয়ে কর্মরত থাকায় তিনি নিয়মিত বিদ্যালয়ে আসেন দেরিতে। আবার চলে যান বিদ্যালয় ছুটির অনেক আগে। এছাড়াও বিদ্যালয় চলাকালীন বিভিন্ন সময়ে প্রধান শিক্ষককে অবগত না করে বাড়ী যাওয়া আসা করেন। এমনকি বিদ্যালয়ের ক্লাস চলাকালীন মোবাইলে ফেসবুকসহ গেমস খেলা নিয়ে ব্যস্ত থাকেন। তার এসব অনৈতিক কর্মকান্ডে প্রধান শিক্ষকসহ অভিভাবকরা তাকে সঠিকভাবে চলার পরামর্শ প্রদান করলে তিনি তাদের প্রতি ক্ষিপ্ত হয়ে গালিগালাজসহ নানা রকম ভয়ভীতি দেখান। তাছাড়াও অনেক সময় তার স্ত্রী সাবেক ইউ.পি মহিলা সদস্যা মারুফা জামান, ভাই, ভাতিজাসহ অন্যান্য সাঙ্গপাঙ্গরাও বিদ্যালয়ে এসে প্রধান শিক্ষকসহ অভিভাবকদের অশ্লালীন ভাষায় গালিগালাজসহ বিভিন্ন হুমকি প্রদান করেন। ওই অভিযুক্ত সহকারি শিক্ষক শামসুজ্জামান প্রধান শিক্ষক, অভিভাবক এমনকি কোলকোন্দ ক্লাষ্টারের দায়িত্বে থাকা সহকারি শিক্ষা কর্মকর্তা সম্ভুচরন দাশকেও তোয়াক্কা করেন না। তার এসব অনৈতিক আচরনে বিদ্যালয়টির শিক্ষার সুষ্ঠ পরিবেশ বিঘিœত হচ্ছে। অভিযোগ রয়েছে নিয়ম মাফিক গত ৮ই জানুয়ারী বিদ্যালয়টির ম্যানেজিং কমিটির ভোট গ্রহন হওয়ার কথা থাকলেও ওই সহকারি শিক্ষক তার স্ত্রীকে দিয়ে উপজেলা শিক্ষা অফিসসহ নানা জায়গায় ভূয়া অভিযোগ দাখিল করে নির্বাচন স্থগিত করেছেন। এসব বিষয়ে বিদ্যালয়টির ৫৮ জন অভিভাবক সদস্য স্বাক্ষর করে শামসুজ্জামানের বিরুদ্ধে উপজেলা চেয়ারম্যান, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাসহ উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা গঙ্গাচড়া বরাবর লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন। তারা ওই শিক্ষকের বদলীসহ শাস্তি দাবী করেন। সাংবাদিকরা অভিযুক্ত সহকারি শিক্ষক শামসুজ্জামানের কাছে জানতে চাইলে তিনি তার স্বভাব সুলভ আচরন করে দম্ভের সাথে বলেন নো কমেন্টস। কোলকোন্দ ক্লাষ্টারের দায়িত্বে থাকা সহকারি শিক্ষা কর্মকর্তা সম্ভুচরন দাশ ওই শিক্ষকের বিরুদ্ধে অভিযোগ গুলো সঠিক দাবী করে বলেন উদ্ধর্তন কর্তৃপক্ষকে অবহিত করে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে। এবিষয়ে উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা আসাদুজ্জামান বলেন অভিযোগ পেয়েছি তদন্ত সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।
রংপুরের গঙ্গাচড়ায় এক সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষকের বিরুদ্ধে স্বেচ্ছাচারিতা, অনিয়মিত পাঠদান, পাঠদানে অমনোযোগীসহ ম্যানেজিং কমিটির নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্রের অভিযোগ পাওয়া গেছে। এতে ওই বিদ্যালয়টির স্বাভাবিক শিক্ষাব্যবস্থা হুমকির সম্মুখিন হচ্ছে। অভিযোগে জানা যায় উপজেলার কোলকোন্দ ইউনিয়নের আবুলিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারি শিক্ষক শামসুজ্জামান। তার বাড়ী বিদ্যালয় সংলগ্ন। তিনি দীর্ঘদিন থেকে ওই বিদ্যালয়ে সহকারি শিক্ষক হিসেবে কর্মরত আছেন। বাড়ীর পাশের বিদ্যালয়ে কর্মরত থাকায় তিনি নিয়মিত বিদ্যালয়ে আসেন দেরিতে। আবার চলে যান বিদ্যালয় ছুটির অনেক আগে। এছাড়াও বিদ্যালয় চলাকালীন বিভিন্ন সময়ে প্রধান শিক্ষককে অবগত না করে বাড়ী যাওয়া আসা করেন। এমনকি বিদ্যালয়ের ক্লাস চলাকালীন মোবাইলে ফেসবুকসহ গেমস খেলা নিয়ে ব্যস্ত থাকেন। তার এসব অনৈতিক কর্মকান্ডে প্রধান শিক্ষকসহ অভিভাবকরা তাকে সঠিকভাবে চলার পরামর্শ প্রদান করলে তিনি তাদের প্রতি ক্ষিপ্ত হয়ে গালিগালাজসহ নানা রকম ভয়ভীতি দেখান। তাছাড়াও অনেক সময় তার স্ত্রী সাবেক ইউ.পি মহিলা সদস্যা মারুফা জামান, ভাই, ভাতিজাসহ অন্যান্য সাঙ্গপাঙ্গরাও বিদ্যালয়ে এসে প্রধান শিক্ষকসহ অভিভাবকদের অশ্লালীন ভাষায় গালিগালাজসহ বিভিন্ন হুমকি প্রদান করেন। ওই অভিযুক্ত সহকারি শিক্ষক শামসুজ্জামান প্রধান শিক্ষক, অভিভাবক এমনকি কোলকোন্দ ক্লাষ্টারের দায়িত্বে থাকা সহকারি শিক্ষা কর্মকর্তা সম্ভুচরন দাশকেও তোয়াক্কা করেন না। তার এসব অনৈতিক আচরনে বিদ্যালয়টির শিক্ষার সুষ্ঠ পরিবেশ বিঘিœত হচ্ছে। অভিযোগ রয়েছে নিয়ম মাফিক গত ৮ই জানুয়ারী বিদ্যালয়টির ম্যানেজিং কমিটির ভোট গ্রহন হওয়ার কথা থাকলেও ওই সহকারি শিক্ষক তার স্ত্রীকে দিয়ে উপজেলা শিক্ষা অফিসসহ নানা জায়গায় ভূয়া অভিযোগ দাখিল করে নির্বাচন স্থগিত করেছেন। এসব বিষয়ে বিদ্যালয়টির ৫৮ জন অভিভাবক সদস্য স্বাক্ষর করে শামসুজ্জামানের বিরুদ্ধে উপজেলা চেয়ারম্যান, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাসহ উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা গঙ্গাচড়া বরাবর লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন। তারা ওই শিক্ষকের বদলীসহ শাস্তি দাবী করেন। সাংবাদিকরা অভিযুক্ত সহকারি শিক্ষক শামসুজ্জামানের কাছে জানতে চাইলে তিনি তার স্বভাব সুলভ আচরন করে দম্ভের সাথে বলেন নো কমেন্টস। কোলকোন্দ ক্লাষ্টারের দায়িত্বে থাকা সহকারি শিক্ষা কর্মকর্তা সম্ভুচরন দাশ ওই শিক্ষকের বিরুদ্ধে অভিযোগ গুলো সঠিক দাবী করে বলেন উদ্ধর্তন কর্তৃপক্ষকে অবহিত করে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে। এবিষয়ে উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা আসাদুজ্জামান বলেন অভিযোগ পেয়েছি তদন্ত সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।