পড়ার টেবিলে ফিরতে চায় এসএসসি পরীক্ষার্থী শাহরিয়ার
https://www.obolokon24.com/2018/01/rangpur_77.html
মামুনুর রশিদ মেরাজুল-
হাসিখুশি ডানপিটে শাহরিয়ার হোসেন এবার রংপুর মহানগরীর খটখটিয়া বহুমূখী উচ্চ বিদ্যালয় থেকে এসএসসি পরীক্ষায় অংশ গ্রহণ করবে। জেএসসি পরীক্ষায় সে জিপিএ ফাইভ পেয়েছিল। গোল্ডেন জিপিএ ফাইভ পাওয়ার টার্গেট নিয়ে পড়াশুনা চলছিল তার। এরই মধ্যে দুরারোগ্য ব্লান্ড ক্যান্সারে আক্রান্ত শর্য্যাসয়ী হলো সে। পড়ার টেবিলে বই খাতা থাকলেও সে পড়তে লিখতে পারছে না। বার বার বই খাতার দিকে ফ্যাল ফ্যাল করে তাকিয়ে থাকছে।
চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, তার চিকিৎসার জন্য প্রয়োজন ১২ লাখ টাকা। তিস্তার গর্ভে জমি-জিরেত বিলীন হয়ে যাওয়া একটি বেসরকারী স্কুলের সহকারী শিক্ষক পিতার পক্ষে এতো টাকা ব্যবস্থা করা কোনভাবেই সম্ভব হচ্ছে না।
শাহরিয়ারের পিতা গঙ্গাচড়া উপজেলার লক্ষ্মীটারী ইউনিয়নের শংকরদহ নতুন সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক দেলদার হোসেন জানান, গঙ্গাচড়ার লক্ষীটারী ইউনিয়নের জয়রামওঝা গ্রামে এক সময় আমাদের বাড়ি ভিটে জয়গা জমি ছিল। কিন্তু তিস্তা সব কিছু কেড়ে নিয়েছে। এখন রংপুর মহানগরীর পান্ডারদীঘি পাকার মাথায় ভাড়া বাড়িতে থাকেন। স্কুলের বেতন দিয়ে কোনমতে ৫ জনের সংসার চালাচ্ছেন। এরই মধ্যে তার বড় পুত্র শাহরিয়ার এই রোগে আক্রান্ত হওয়ায় দিশেহারা আমি। জমি জমাও সব নদীতে । বাড়তি আয়ও নেই। কিভাবে আমি এখন শাহরিয়ারের চিকিৎসা করাই। সরকার এবং বিত্ববানদের সহযোগিতা চেয়ে এই স্কুল শিক্ষক বলেন, প্লিজ আপনারা আমার মেধাবী পুত্রের পাশে দাড়ান।
রংপুর মেডিক্যাল কলেজ হাসাপাতালের চিকিৎসক ক্যান্সার বিভাগের বিভাগীয় ডা. কামরুজ্জামান জানান, শাহরিয়ার হোসেন ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়ে রংপুর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের ক্যান্সার ইউনিটে ভর্তি আছে। তার নিয়মিত ক্যামোথেরাপী দেয়া প্রয়োজন। তার সু-চিকিৎসার জন্য ৮ থেকে ৯ লাখ টাকা প্রয়োজন। শাহরিয়ারকে সাহায্য পাঠানোর ঠিকানা, সোনালী ব্যাংক রংপুর কাচারী বাজার শাখার হিসাব নং-৩৪০১৬৯৪৬ অথবা বিকাশ নং- ০১৭৭০৯৩০১৭০।
হাসিখুশি ডানপিটে শাহরিয়ার হোসেন এবার রংপুর মহানগরীর খটখটিয়া বহুমূখী উচ্চ বিদ্যালয় থেকে এসএসসি পরীক্ষায় অংশ গ্রহণ করবে। জেএসসি পরীক্ষায় সে জিপিএ ফাইভ পেয়েছিল। গোল্ডেন জিপিএ ফাইভ পাওয়ার টার্গেট নিয়ে পড়াশুনা চলছিল তার। এরই মধ্যে দুরারোগ্য ব্লান্ড ক্যান্সারে আক্রান্ত শর্য্যাসয়ী হলো সে। পড়ার টেবিলে বই খাতা থাকলেও সে পড়তে লিখতে পারছে না। বার বার বই খাতার দিকে ফ্যাল ফ্যাল করে তাকিয়ে থাকছে।
চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, তার চিকিৎসার জন্য প্রয়োজন ১২ লাখ টাকা। তিস্তার গর্ভে জমি-জিরেত বিলীন হয়ে যাওয়া একটি বেসরকারী স্কুলের সহকারী শিক্ষক পিতার পক্ষে এতো টাকা ব্যবস্থা করা কোনভাবেই সম্ভব হচ্ছে না।
শাহরিয়ারের পিতা গঙ্গাচড়া উপজেলার লক্ষ্মীটারী ইউনিয়নের শংকরদহ নতুন সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক দেলদার হোসেন জানান, গঙ্গাচড়ার লক্ষীটারী ইউনিয়নের জয়রামওঝা গ্রামে এক সময় আমাদের বাড়ি ভিটে জয়গা জমি ছিল। কিন্তু তিস্তা সব কিছু কেড়ে নিয়েছে। এখন রংপুর মহানগরীর পান্ডারদীঘি পাকার মাথায় ভাড়া বাড়িতে থাকেন। স্কুলের বেতন দিয়ে কোনমতে ৫ জনের সংসার চালাচ্ছেন। এরই মধ্যে তার বড় পুত্র শাহরিয়ার এই রোগে আক্রান্ত হওয়ায় দিশেহারা আমি। জমি জমাও সব নদীতে । বাড়তি আয়ও নেই। কিভাবে আমি এখন শাহরিয়ারের চিকিৎসা করাই। সরকার এবং বিত্ববানদের সহযোগিতা চেয়ে এই স্কুল শিক্ষক বলেন, প্লিজ আপনারা আমার মেধাবী পুত্রের পাশে দাড়ান।
রংপুর মেডিক্যাল কলেজ হাসাপাতালের চিকিৎসক ক্যান্সার বিভাগের বিভাগীয় ডা. কামরুজ্জামান জানান, শাহরিয়ার হোসেন ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়ে রংপুর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের ক্যান্সার ইউনিটে ভর্তি আছে। তার নিয়মিত ক্যামোথেরাপী দেয়া প্রয়োজন। তার সু-চিকিৎসার জন্য ৮ থেকে ৯ লাখ টাকা প্রয়োজন। শাহরিয়ারকে সাহায্য পাঠানোর ঠিকানা, সোনালী ব্যাংক রংপুর কাচারী বাজার শাখার হিসাব নং-৩৪০১৬৯৪৬ অথবা বিকাশ নং- ০১৭৭০৯৩০১৭০।