শীতের থাবায় জবুথবু নীলফামারী জেলা
https://www.obolokon24.com/2018/01/niphamari.html
ইনজামাম-উল-হক নির্ণয়, নীলফামারী ৭ জানুয়ারী॥
কুয়াশা না থাকলেও আকাশে ছিল মেঘ। ঝড়েছে ঝির ঝির শিশির। দিনভর দেখা মেলনি সূর্য্যরে। সর্বনি¤œ ও সব্বোর্চ তাপমাত্রা ছিল পাশাপাশি। বৈইছিল হিমালয়ের বরফ ছোয়া হিম বাতাস। কনকনে হাঁড়কাঁপনো শীত জনজীবনকে করেছে কোনঠাসা।
আজ রবিবার এমন চিত্র ছিল উত্তরের হিমালয় সংলগ্ন নীলফামারী জেলার। কাজকর্ম ফেলে অনেকে ঘর হতে বের হতে চায়নি। পথঘাট ফাকা করে রেখেছে।
শৈত্য প্রবাহের সঙ্গে উত্তরের হিমেল হাওয়ায় শীতের তীব্রতা বেড়ে গেছে। প্রচন্ড ঠান্ডায় কাহিল হয়ে পড়েছে এ জেলার মানুষ। সব মিলিয়ে প্রচন্ড ঠান্ডায় কাহিল হয়ে পড়েছে জেলার প্রায় ২০ লক্ষাধিক মানুষ। প্রচন্ড ঠান্ডার কারণে বেশিভাগ ব্যবসায়ীরা দোকানপাট খুলছেন না।সকাল দুপুরে কেই ব্যবসা প্রতিষ্ঠান খুললেও বিকাল হতে বন্ধে করে বাড়ির ঘরে ঢুকেছে। ব্যবসায়িরা জানান, ঠান্ডার কারনে সন্ধার পরপরই শহর জনশূন্য হয়ে পড়ছে। চলতি শৈত্য প্রবাহ আর ঠান্ডায় সবচেয়ে বেশি দুর্ভোগ পোহাচ্ছেন নি¤œ আয়ের মানুষ। তারা গরম কাপড় কিনতে না পেরে খরকুটো জ্বালিয়ে ঠান্ডা নিবারনের চেষ্টা চালাচ্ছেন। এছাড়া শীতজনিত রোগে আক্রান্ত হয়ে শিশু ও বৃদ্ধরা হাসপাতালে ভর্তি হচ্ছেন।
ঠান্ডার দাপটের অশনি সঙ্কেত ডেকে এনেছে রবি ফসলে। শাকসব্জি চাষেও ক্ষতির আশঙ্কা করছে কৃষক। এই সময়ে যে কোনও বীজ রোপন করার পরে অঙ্কুর বের হতে স্বাভাবিকের থেকে বেশি সময় প্রয়োজন হবে। বোরো ধানের বীজের ক্ষেত্রে ক্ষতির মুখে পড়ার আশঙ্কা রয়েছে।
নীলফামারী জেলায় দুইটি আবহাওয়া অফিস রয়েছে। একটি তিস্তানদী বিধৌত ডিমলা উপজেলায় ও অপরটি সৈয়দপুর উপজেলায়। সুত্র মতে, আজ রবিবার এই দুই স্থানে সর্বনি¤œ ও সব্বোর্চ তাপমাত্রা ছিল পাশাপাশি। এরমধ্যে ডিমলা উপজেলায় সব্বোর্চ তাপমাত্রা ছিল ১২ দশমিক ১২ ডিগ্রি সেলসিয়াস ও সর্বনি¤œ তাপমাত্রা ছিল ৮ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। সৈয়দপুরে সব্বোর্চ তাপমাত্রা ছিল ১৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস ও সর্বনি¤œ তাপমাত্রা ছিল ৭ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। ফলে শীতের তীব্রতা বেশী অনুভুত হচ্ছে।
কুয়াশা না থাকলেও আকাশে ছিল মেঘ। ঝড়েছে ঝির ঝির শিশির। দিনভর দেখা মেলনি সূর্য্যরে। সর্বনি¤œ ও সব্বোর্চ তাপমাত্রা ছিল পাশাপাশি। বৈইছিল হিমালয়ের বরফ ছোয়া হিম বাতাস। কনকনে হাঁড়কাঁপনো শীত জনজীবনকে করেছে কোনঠাসা।
আজ রবিবার এমন চিত্র ছিল উত্তরের হিমালয় সংলগ্ন নীলফামারী জেলার। কাজকর্ম ফেলে অনেকে ঘর হতে বের হতে চায়নি। পথঘাট ফাকা করে রেখেছে।
শৈত্য প্রবাহের সঙ্গে উত্তরের হিমেল হাওয়ায় শীতের তীব্রতা বেড়ে গেছে। প্রচন্ড ঠান্ডায় কাহিল হয়ে পড়েছে এ জেলার মানুষ। সব মিলিয়ে প্রচন্ড ঠান্ডায় কাহিল হয়ে পড়েছে জেলার প্রায় ২০ লক্ষাধিক মানুষ। প্রচন্ড ঠান্ডার কারণে বেশিভাগ ব্যবসায়ীরা দোকানপাট খুলছেন না।সকাল দুপুরে কেই ব্যবসা প্রতিষ্ঠান খুললেও বিকাল হতে বন্ধে করে বাড়ির ঘরে ঢুকেছে। ব্যবসায়িরা জানান, ঠান্ডার কারনে সন্ধার পরপরই শহর জনশূন্য হয়ে পড়ছে। চলতি শৈত্য প্রবাহ আর ঠান্ডায় সবচেয়ে বেশি দুর্ভোগ পোহাচ্ছেন নি¤œ আয়ের মানুষ। তারা গরম কাপড় কিনতে না পেরে খরকুটো জ্বালিয়ে ঠান্ডা নিবারনের চেষ্টা চালাচ্ছেন। এছাড়া শীতজনিত রোগে আক্রান্ত হয়ে শিশু ও বৃদ্ধরা হাসপাতালে ভর্তি হচ্ছেন।
ঠান্ডার দাপটের অশনি সঙ্কেত ডেকে এনেছে রবি ফসলে। শাকসব্জি চাষেও ক্ষতির আশঙ্কা করছে কৃষক। এই সময়ে যে কোনও বীজ রোপন করার পরে অঙ্কুর বের হতে স্বাভাবিকের থেকে বেশি সময় প্রয়োজন হবে। বোরো ধানের বীজের ক্ষেত্রে ক্ষতির মুখে পড়ার আশঙ্কা রয়েছে।
নীলফামারী জেলায় দুইটি আবহাওয়া অফিস রয়েছে। একটি তিস্তানদী বিধৌত ডিমলা উপজেলায় ও অপরটি সৈয়দপুর উপজেলায়। সুত্র মতে, আজ রবিবার এই দুই স্থানে সর্বনি¤œ ও সব্বোর্চ তাপমাত্রা ছিল পাশাপাশি। এরমধ্যে ডিমলা উপজেলায় সব্বোর্চ তাপমাত্রা ছিল ১২ দশমিক ১২ ডিগ্রি সেলসিয়াস ও সর্বনি¤œ তাপমাত্রা ছিল ৮ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। সৈয়দপুরে সব্বোর্চ তাপমাত্রা ছিল ১৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস ও সর্বনি¤œ তাপমাত্রা ছিল ৭ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। ফলে শীতের তীব্রতা বেশী অনুভুত হচ্ছে।