কুড়িগ্রামের বামনডাঙ্গা ইউপি চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে জনতার অভিযোগ
https://www.obolokon24.com/2018/01/kurigram_18.html
হাফিজুর রহমান হৃদয়; কুড়িগ্রাম জেলা প্রতিনিধি:
কুড়িগ্রামের নাগেশ্বরী উপজেলার বামনডাঙ্গা ইউপি চেয়ারম্যান আমজাদ হোসেন
ব্যাপারীর বিরুদ্ধে ইউপি সদস্যদের অভিযোগের পর এবার অভিযোগ করেছে জনগণ।
সরকারি ‘জমি আছে ঘর নেই’ প্রকল্পের ঘর এবং সোলার প্যানেল দিতে চেয়ে জনগণের
কাছ থেকে উৎকোচ নেয়ার অভিযোগটি বুধবার ইউএনও বরাবর করেন ইউনিয়নটির ৪নং
ওয়ার্ডের প্রায় অর্ধশত বাসিন্দা। অভিযোগে করা হয় উৎকোচ নিয়েও তাদের ঘর ও
সোলার প্যানেল দেননি চেয়ারম্যান আমজাদ।
এর আগে চার ইউপি সদস্য ওই চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে জিআর বরাদ্দ, কৃষি পূর্নবাসন বরাদ্দ, ত্রাণের চাল ও টাকাসহ গত ছয় মাসে সরকারি ১৭ লাখেরও টাকা আত্মসাত করেছেন বলে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা, জেলা প্রশাসক, দুদক কমিশনারসহ বিভিন্ন দপ্তরে লিখিত অভিযোগ করেন। বন্যা ও নদীভাঙ্গনে ক্ষতিগ্রস্থ ৪৯ পরিবারের মধ্যে এক বান্ডিল ঢেউটিন ও তিন হাজার করে টাকা বরাদ্দ পেলেও তিনি ৩৬ বান্ডিল ঢেউটিন বিতরণ করে বাকি ১৩ বান্ডিল আত্মসাৎ করেন। প্রতি পরিবারের জন্য বরাদ্দের তিন হাজার করে টাকা কাউকে দেননি। উল্টো দুই হাজার করে নিয়ে তালিকায় নাম বসিয়েছেন। ৪৫ টন ভিজিএফ বরাদ্দের মধ্যে বিতরণ করেছেন মাত্র তিন টন চাল। বাকিটা নিজের পকেটে নিয়েছেন বলে অভিযোগ করা হয়। বিষয়টি পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশিত হলে উপজেলায় আলোড়ন সৃষ্টি করে। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা গত ১০ জানুয়ারী শুনানীর দিন ধার্য করে চেয়ারম্যান ও অভিযোগকারী ইউপি সদস্যদের নোটিশ করেন। কিন্তু চেয়ারম্যানের আবেদনের প্রেক্ষিতে এদিন শুনানী স্থগিত করা হয়। এরমাঝে এইএনও বরাবর আরো একটি অভিযোগ দেন এলাকাবাসী। ইউনিয়নটির ৪ ও ৫ নং ওয়ার্ডের প্রায় অর্ধশত বাসিন্দার স্বাক্ষরিত অভিযোগটিতে ২৯জনের নাম উল্লেখ করে বলা হয় সোলার প্যানেল দিতে চেয়ে এদের কাছ থেকে দুই হাজার করে টাকা নেন চেয়ারম্যান। কিন্তু সোলার প্যানেল দেননি। অভিযোগে উল্লেখ করা হয় ৪নং ওয়ার্ডের পিয়া উল্লার ছেলে ফয়জার রহমান, উমর আলীর ছেলে নওশাদ মিয়া এবং খচর মিয়ার ছেলে বাবু মিয়ার কাছ থেকে ‘জমি আছে ঘর নেই’ প্রকল্পের ঘর দিতে চেয়ে পাঁচ হাজার করে টাকা নেন চেয়ারম্যান। কিন্তু তারা ঘর পায়নি। এ বিষয়ে চেয়ারম্যান আমজাদ হোসেনের সাথে মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান, এসব টাকা কে নিয়েছে তিনি জানেন না।
মুঠোফোনে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) শঙ্কর কুমার বিশ্বাসের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, অভিযোগ পেয়েছি। পূর্বের অভিযোগের শুনানীর বিষয়ে বলেন, চেয়ারম্যান আবেদন করেছে। এজন্য শুনানী স্থগিত করা হয়েছে। পরবর্তীতে হবে।
এর আগে চার ইউপি সদস্য ওই চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে জিআর বরাদ্দ, কৃষি পূর্নবাসন বরাদ্দ, ত্রাণের চাল ও টাকাসহ গত ছয় মাসে সরকারি ১৭ লাখেরও টাকা আত্মসাত করেছেন বলে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা, জেলা প্রশাসক, দুদক কমিশনারসহ বিভিন্ন দপ্তরে লিখিত অভিযোগ করেন। বন্যা ও নদীভাঙ্গনে ক্ষতিগ্রস্থ ৪৯ পরিবারের মধ্যে এক বান্ডিল ঢেউটিন ও তিন হাজার করে টাকা বরাদ্দ পেলেও তিনি ৩৬ বান্ডিল ঢেউটিন বিতরণ করে বাকি ১৩ বান্ডিল আত্মসাৎ করেন। প্রতি পরিবারের জন্য বরাদ্দের তিন হাজার করে টাকা কাউকে দেননি। উল্টো দুই হাজার করে নিয়ে তালিকায় নাম বসিয়েছেন। ৪৫ টন ভিজিএফ বরাদ্দের মধ্যে বিতরণ করেছেন মাত্র তিন টন চাল। বাকিটা নিজের পকেটে নিয়েছেন বলে অভিযোগ করা হয়। বিষয়টি পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশিত হলে উপজেলায় আলোড়ন সৃষ্টি করে। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা গত ১০ জানুয়ারী শুনানীর দিন ধার্য করে চেয়ারম্যান ও অভিযোগকারী ইউপি সদস্যদের নোটিশ করেন। কিন্তু চেয়ারম্যানের আবেদনের প্রেক্ষিতে এদিন শুনানী স্থগিত করা হয়। এরমাঝে এইএনও বরাবর আরো একটি অভিযোগ দেন এলাকাবাসী। ইউনিয়নটির ৪ ও ৫ নং ওয়ার্ডের প্রায় অর্ধশত বাসিন্দার স্বাক্ষরিত অভিযোগটিতে ২৯জনের নাম উল্লেখ করে বলা হয় সোলার প্যানেল দিতে চেয়ে এদের কাছ থেকে দুই হাজার করে টাকা নেন চেয়ারম্যান। কিন্তু সোলার প্যানেল দেননি। অভিযোগে উল্লেখ করা হয় ৪নং ওয়ার্ডের পিয়া উল্লার ছেলে ফয়জার রহমান, উমর আলীর ছেলে নওশাদ মিয়া এবং খচর মিয়ার ছেলে বাবু মিয়ার কাছ থেকে ‘জমি আছে ঘর নেই’ প্রকল্পের ঘর দিতে চেয়ে পাঁচ হাজার করে টাকা নেন চেয়ারম্যান। কিন্তু তারা ঘর পায়নি। এ বিষয়ে চেয়ারম্যান আমজাদ হোসেনের সাথে মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান, এসব টাকা কে নিয়েছে তিনি জানেন না।
মুঠোফোনে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) শঙ্কর কুমার বিশ্বাসের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, অভিযোগ পেয়েছি। পূর্বের অভিযোগের শুনানীর বিষয়ে বলেন, চেয়ারম্যান আবেদন করেছে। এজন্য শুনানী স্থগিত করা হয়েছে। পরবর্তীতে হবে।