কিশোরীগঞ্জে পরিত্যক্ত অবস্থায় পিকআপ গাড়ি উদ্ধার
https://www.obolokon24.com/2018/01/kisargang16.html
ইনজামাম-উল-হক নির্ণয়/শামীম হোসেন বাবু, নীলফামারী ১৬ জানুয়ারী॥ প
রিত্যক্ত অবস্থায় লাল রংয়ের ভারতের মাহিন্দ্রা কোম্পানীল একটি এক্সনন পিকআপ (রংপুর-ন ১১-১১৩৬) উদ্ধার করেছে নীলফামারীর কিশোরীগঞ্জ থানা পুলিশ। আজ মঙ্গলবার রাত সোয়া নয়টার দিকে ওই উপজেলার বাহাগিলি ইউনিয়নের ডাঙ্গারপার এলাকার সড়কে পিকআপটি পরিত্যক্ত অবস্থায় পাওয়া যায়। গাড়িটির হেড ও ব্যাক লাইট জ্বালানো থাকলেও দরজা জানালা লক ছিল। লক অপসারন করে পুলিশ গাড়িটি থানায় নিয়েছে।
প্রত্যক্ষদর্শী হজরত আলী জানায়, রাত আটটা থেকে পিকআপটি রেখে দুইজন লোক পালিয়ে যায়। পড়ে পুলিশকে খবর দেয়া হয়।
বিভিন্নজন অভিযোগ করে জানায়, এই গাড়িটি গত ৯ জানুয়ারি কিশোরীগঞ্জ উপজেলার নান্নুর বাজারের পশ্চিম দিকে দেখতে পেয়ে এলাকাবাসী ধাওয়া করেছিল। এর আগে মাগুড়া গ্রামের দুইটি গরু নিয়ে এই গাড়িটি পালিয়ে গিয়েছিল।
এছাড়া ১৫ দিন আগে উত্তর দুরাকুঠির কবিরাজ পাড়ার ভুট্টু মিয়ার দুইটি পুকুরের মাছ চুরি করে এই গাড়িতে পাঁচার করা হয়।
এলাকাবাসীর ধারনা করছে যে গরু চুরি, মাছ চুরি, দোকানের মালামাল চুরি সহ চুরি ঘটিত ঘটনায় ও পরিবহনে পিকআপটি চিহিৃত হওয়ায় চোরের দল কোন নতুন ফন্দি এটে গাড়িটি ফেলে পালিয়ে যায়। ঘটনাটি ভিন্ন ঘাতে প্রবাহে হয়তো তারাই গাড়ির মালিক সেজে থানায় এসে গাড়িটি চুরি হয়েছে এমন কাহিনী তৈরী করে গাড়িটি ফিরিয়ে নিয়ে যেতে পারে।
পিকআপ গাড়িটি উদ্ধার করে থানায় নিয়ে যাওয়া এসআই মোমিন জানান, গাড়িটির দরজায় নীলফামারী জেলা মাইক্রোবাস, পিকআপ, কার মালিক সমিতির সদস্য সনদপত্র সাটানো ছিল। তা ইস্যু করা হয় ২০১৩ সালের ২১ ডিসেম্বর। তবে সনদপত্রে গাড়ির মালিকের নাম ঠিকানা পাওয়া যায়নি। এমনকি সনদপত্রে সভাপতি ও সাধারন সম্পাদক স্বাক্ষর থাকলেও সেখানে তাদের নামও নেই। এ ব্যাপারে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।
রিত্যক্ত অবস্থায় লাল রংয়ের ভারতের মাহিন্দ্রা কোম্পানীল একটি এক্সনন পিকআপ (রংপুর-ন ১১-১১৩৬) উদ্ধার করেছে নীলফামারীর কিশোরীগঞ্জ থানা পুলিশ। আজ মঙ্গলবার রাত সোয়া নয়টার দিকে ওই উপজেলার বাহাগিলি ইউনিয়নের ডাঙ্গারপার এলাকার সড়কে পিকআপটি পরিত্যক্ত অবস্থায় পাওয়া যায়। গাড়িটির হেড ও ব্যাক লাইট জ্বালানো থাকলেও দরজা জানালা লক ছিল। লক অপসারন করে পুলিশ গাড়িটি থানায় নিয়েছে।
প্রত্যক্ষদর্শী হজরত আলী জানায়, রাত আটটা থেকে পিকআপটি রেখে দুইজন লোক পালিয়ে যায়। পড়ে পুলিশকে খবর দেয়া হয়।
বিভিন্নজন অভিযোগ করে জানায়, এই গাড়িটি গত ৯ জানুয়ারি কিশোরীগঞ্জ উপজেলার নান্নুর বাজারের পশ্চিম দিকে দেখতে পেয়ে এলাকাবাসী ধাওয়া করেছিল। এর আগে মাগুড়া গ্রামের দুইটি গরু নিয়ে এই গাড়িটি পালিয়ে গিয়েছিল।
এছাড়া ১৫ দিন আগে উত্তর দুরাকুঠির কবিরাজ পাড়ার ভুট্টু মিয়ার দুইটি পুকুরের মাছ চুরি করে এই গাড়িতে পাঁচার করা হয়।
এলাকাবাসীর ধারনা করছে যে গরু চুরি, মাছ চুরি, দোকানের মালামাল চুরি সহ চুরি ঘটিত ঘটনায় ও পরিবহনে পিকআপটি চিহিৃত হওয়ায় চোরের দল কোন নতুন ফন্দি এটে গাড়িটি ফেলে পালিয়ে যায়। ঘটনাটি ভিন্ন ঘাতে প্রবাহে হয়তো তারাই গাড়ির মালিক সেজে থানায় এসে গাড়িটি চুরি হয়েছে এমন কাহিনী তৈরী করে গাড়িটি ফিরিয়ে নিয়ে যেতে পারে।
পিকআপ গাড়িটি উদ্ধার করে থানায় নিয়ে যাওয়া এসআই মোমিন জানান, গাড়িটির দরজায় নীলফামারী জেলা মাইক্রোবাস, পিকআপ, কার মালিক সমিতির সদস্য সনদপত্র সাটানো ছিল। তা ইস্যু করা হয় ২০১৩ সালের ২১ ডিসেম্বর। তবে সনদপত্রে গাড়ির মালিকের নাম ঠিকানা পাওয়া যায়নি। এমনকি সনদপত্রে সভাপতি ও সাধারন সম্পাদক স্বাক্ষর থাকলেও সেখানে তাদের নামও নেই। এ ব্যাপারে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।