দারিদ্রতার কষাঘাতেও সফলতা, মায়ের স্বপ্ন পুরনে স্বার্থক জীবন ॥
https://www.obolokon24.com/2018/01/dinajpur_98.html
মেহেদী হাসান উজ্জ্বল,ফুলবাড়ী(দিনাজপুর)প্রতিনিধি-
অভাবের সংসার,নেই স্বাছন্দে বসবাসের জায়গাটুকু ইলেকট্রিসিটি তো সেখানে অপ্রত্যাশাতি, দারিদ্রতা তাকে এতোটুকু হার মানাতে পারেনি, অদম্য ইচ্ছা শক্তির জোরে মায়ের শতভাগ আশা পুরনে স্বার্থক ছেলে জীবন ।
দিনাজপুর ফুলবাড়ী উপজেলার কাটাবাড়ী গ্রামের মোঃ দুলাল হোসেন এর ছেলে মেধাাবী ছাত্র সাব্বির রহমান জীবন।মাতা মোছাঃ সাবিনা ইয়াছমিন জীবন দুই বোন এক ভাই এর মধ্যে সবার ছোট,তার বাবা জীবনের জন্মের পরেই তার মাকে ফেলে নিরুদেশ হয়েছেন ।
জীবনের মনেই নেই তার বাবার চেহারাটা কেমন। তিন সন্তান নিয়ে তার মা সাবিনা ইয়াছমিন অন্যের বাড়ীতে ঝিয়ের কাজ করে অতি কষ্টে চলে তাদের সংসার।
এর মধ্যেও কষ্টকরে দুই মেয়েকে বিয়ে দিয়েছেন। বর্তমানে তার একমাত্র অবলম্বন তার ছেলে জীবন। সে লেখা পড়া করে মানুষের মত মানুষ হবে। সে কারনে তাকে কঠিন পরিশ্রম করতে হয়। জীবনের মা সাবিনা ইয়াছমিন প্রতিদিন ভোর ৪টায় উঠে নিজের কাজ শেষ করে জিবনের খাবারের ব্যবস্থা করে অন্যের বাড়ীতে কাজ করতে যায় এবং রাত ১০টা পর সে ছুটি পায়।
শরিরের যত কষ্টই হোক না কেন তার ছেলে যেন ভালোভাবে লেখা পড়া করে সেটাই তার সপ্ন। মায়ের সেই ইচ্ছা পুরণ করতে স্বার্থক হয়েছে জীবন,সে ফুলবাড়ী জি,এম পাইলট উচ্চ বিদ্যালয় হতে জেএসসি তে জিপিএ এ+ জিপিএ ৫ পেয়েছে। সে এবার নবম শ্রেনীতে উঠবে, জিবনের ইচ্ছা সে বড় হয়ে ইঞ্জিনিয়ার হতে চায়,তার পড়া লেখার পিছনে এখন দরকার টাকা, এটাই তার মায়ের এখন বড় চিন্তা।
তার মা সাবিনা ইয়াছমিন বলেন, এখন তার একটাই লক্ষ ছেলেকে লেখা পড়া শিখিয়ে মানুষের মত মানুষ করে গোড়ে তোলা । তার ছেলে জীবন একদিন প্রতিষ্ঠিত হয়ে মায়ের দুঃখ ঘোচাবে । তিনি বিত্তবানদের দৃষ্টি আকর্ষন করে বলেন, আমাদের সমাজে আমার ছেলে মত অনেক জিবন আজ অবহেলিত আপনারা তাদের পাশে দাড়ান।
অভাবের সংসার,নেই স্বাছন্দে বসবাসের জায়গাটুকু ইলেকট্রিসিটি তো সেখানে অপ্রত্যাশাতি, দারিদ্রতা তাকে এতোটুকু হার মানাতে পারেনি, অদম্য ইচ্ছা শক্তির জোরে মায়ের শতভাগ আশা পুরনে স্বার্থক ছেলে জীবন ।
দিনাজপুর ফুলবাড়ী উপজেলার কাটাবাড়ী গ্রামের মোঃ দুলাল হোসেন এর ছেলে মেধাাবী ছাত্র সাব্বির রহমান জীবন।মাতা মোছাঃ সাবিনা ইয়াছমিন জীবন দুই বোন এক ভাই এর মধ্যে সবার ছোট,তার বাবা জীবনের জন্মের পরেই তার মাকে ফেলে নিরুদেশ হয়েছেন ।
জীবনের মনেই নেই তার বাবার চেহারাটা কেমন। তিন সন্তান নিয়ে তার মা সাবিনা ইয়াছমিন অন্যের বাড়ীতে ঝিয়ের কাজ করে অতি কষ্টে চলে তাদের সংসার।
এর মধ্যেও কষ্টকরে দুই মেয়েকে বিয়ে দিয়েছেন। বর্তমানে তার একমাত্র অবলম্বন তার ছেলে জীবন। সে লেখা পড়া করে মানুষের মত মানুষ হবে। সে কারনে তাকে কঠিন পরিশ্রম করতে হয়। জীবনের মা সাবিনা ইয়াছমিন প্রতিদিন ভোর ৪টায় উঠে নিজের কাজ শেষ করে জিবনের খাবারের ব্যবস্থা করে অন্যের বাড়ীতে কাজ করতে যায় এবং রাত ১০টা পর সে ছুটি পায়।
শরিরের যত কষ্টই হোক না কেন তার ছেলে যেন ভালোভাবে লেখা পড়া করে সেটাই তার সপ্ন। মায়ের সেই ইচ্ছা পুরণ করতে স্বার্থক হয়েছে জীবন,সে ফুলবাড়ী জি,এম পাইলট উচ্চ বিদ্যালয় হতে জেএসসি তে জিপিএ এ+ জিপিএ ৫ পেয়েছে। সে এবার নবম শ্রেনীতে উঠবে, জিবনের ইচ্ছা সে বড় হয়ে ইঞ্জিনিয়ার হতে চায়,তার পড়া লেখার পিছনে এখন দরকার টাকা, এটাই তার মায়ের এখন বড় চিন্তা।
তার মা সাবিনা ইয়াছমিন বলেন, এখন তার একটাই লক্ষ ছেলেকে লেখা পড়া শিখিয়ে মানুষের মত মানুষ করে গোড়ে তোলা । তার ছেলে জীবন একদিন প্রতিষ্ঠিত হয়ে মায়ের দুঃখ ঘোচাবে । তিনি বিত্তবানদের দৃষ্টি আকর্ষন করে বলেন, আমাদের সমাজে আমার ছেলে মত অনেক জিবন আজ অবহেলিত আপনারা তাদের পাশে দাড়ান।