রানীশংকৈলে পাকহানাদার বাহিনী মুক্ত দিবস পালন
https://www.obolokon24.com/2017/12/thakurgaon_80.html
সফিকুল ইসলাম শিল্পী, রানীশংকৈল সংবাদদাতা ॥
ঠাকুরগাঁওয়ের রাণীশংকৈল উপজেলায় শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উদ্যাপন পরিষদের আয়োজনে চৌরাস্তা মোড়ে ৩ ডিসেম্বর রবিবার বিকালে পাক হানাদার বাহিনী দিবস পালিত হয়। দিনটি উপলক্ষে এমপি অধ্যাপক ইয়াসিন আলী ও সেলিনা জাহান লিটা, আওয়ামী সভাপতি সইদুল হক, সম্পাদক তাজউদ্দীন, পৌর মেয়র আলমগীর সরকার , আওয়ামী সহ-সভাপতি সফিকুল আলম, ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ তাজুল ইসলাম, মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার সিরাজুল ইসলাম, বীর মুক্তিযোদ্ধা সলেমান ইসলাম, মুক্তিযোদ্ধা সিরাজুল ইসলাম, পৌর আওয়ামীলীগ সভাপতি মহাদেব বসাক, সাবেক ছাত্রনেতা মোস্তাফিজুর রহমান মোস্তাক,প্রেসক্লাব সাঃসম্পাদক সফিকুল ইসলাম শিল্পী বিভিন্ন রাজনৈতিক ও সামাজিক সংগঠন, মুক্তিযোদ্ধা সংগঠন, রাণীশংকৈল প্রেসক্লাব ও সাধারণ জনগণ জাতীয় পতাকা হাতে নিয়ে র্যালিতে অংশগ্রহণ করে। এ সময় র্যালিতে এমপি ইয়াসিন আলী ও সেলিনা জাহান লিটা সহ অন্যান্যদের মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্সে বঙ্গবন্ধুর মুড়ালে ফুলের ডালা দিয়ে শ্রদ্ধা জানাতে দেখা যায়। ১৯৭১ সালে ২৫শে মার্চ সারা বাংলার মানুষের উপর পাকিস্তানি সৈন্যরা আক্রমন করে নির্যাতন চালায়। তার অংশ হিসেবে ঠাকুরগাঁওয়ে রাণীশংকৈল উপজেলায় অনেক বুদ্ধিজীবী, রাজনৈতিক ব্যাক্তি ও মুক্তিকামী সাধারণ মানুষদের নির্বিচারে ধরে নিয়ে পাশবর্তী বধ্যভূমি খুনিয়া দিঘীতে নির্যাতন করে গুলি করে হত্যা করে। সে সময় তাদের সহযোগিতা করেছিল এলাকার চিহ্নিত কিছু রাজাকার। যার ফলশ্রুতিতে এখনও বধ্যভূমি খুনিয়া দিঘীর জায়গা অন্যের হাতে হস্তান্তর হয়ে গেছে। যা এপর্যন্ত উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি, এমনটি বলেন- উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার সিরাজুল ইসলাম। যানা যায়, ২ডিসেম্বর রাতে ঠাকুরগাঁওয়ে প্রচন্ড পাক-বাহিনীর গোলাগুলি হলে স্থানীয় মুক্তিযোদ্ধাদের প্রানপণ লড়াইয়ে সেই রাতেই শত্রু বাহিনী রাণীশংকৈল (ঠাকুরগাঁও) ছেড়ে পালাতে শুরু করে দিনাজপুরের ২৫মাইলে অবস্থান নেয়। ৩ ডিসেম্বর ভোর রাতে রাণীশংকৈল (ঠাকুরগাঁও) এ শত্রু মুক্ত হয়। আজ সেই দিন। ইতিহাসের পাতায় স্বর্ণাক্ষরে লেখা থাকবে এদিনের কথা। রাণীশংকৈল বাসী যথাযথ মর্যদায় এই দিনটিকে স্মরন করেছে। প্রতিবছর এই দিনটি রাণীশংকৈলের মানুষ পালন করবে স্ব-গৌরবে।
ঠাকুরগাঁওয়ের রাণীশংকৈল উপজেলায় শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উদ্যাপন পরিষদের আয়োজনে চৌরাস্তা মোড়ে ৩ ডিসেম্বর রবিবার বিকালে পাক হানাদার বাহিনী দিবস পালিত হয়। দিনটি উপলক্ষে এমপি অধ্যাপক ইয়াসিন আলী ও সেলিনা জাহান লিটা, আওয়ামী সভাপতি সইদুল হক, সম্পাদক তাজউদ্দীন, পৌর মেয়র আলমগীর সরকার , আওয়ামী সহ-সভাপতি সফিকুল আলম, ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ তাজুল ইসলাম, মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার সিরাজুল ইসলাম, বীর মুক্তিযোদ্ধা সলেমান ইসলাম, মুক্তিযোদ্ধা সিরাজুল ইসলাম, পৌর আওয়ামীলীগ সভাপতি মহাদেব বসাক, সাবেক ছাত্রনেতা মোস্তাফিজুর রহমান মোস্তাক,প্রেসক্লাব সাঃসম্পাদক সফিকুল ইসলাম শিল্পী বিভিন্ন রাজনৈতিক ও সামাজিক সংগঠন, মুক্তিযোদ্ধা সংগঠন, রাণীশংকৈল প্রেসক্লাব ও সাধারণ জনগণ জাতীয় পতাকা হাতে নিয়ে র্যালিতে অংশগ্রহণ করে। এ সময় র্যালিতে এমপি ইয়াসিন আলী ও সেলিনা জাহান লিটা সহ অন্যান্যদের মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্সে বঙ্গবন্ধুর মুড়ালে ফুলের ডালা দিয়ে শ্রদ্ধা জানাতে দেখা যায়। ১৯৭১ সালে ২৫শে মার্চ সারা বাংলার মানুষের উপর পাকিস্তানি সৈন্যরা আক্রমন করে নির্যাতন চালায়। তার অংশ হিসেবে ঠাকুরগাঁওয়ে রাণীশংকৈল উপজেলায় অনেক বুদ্ধিজীবী, রাজনৈতিক ব্যাক্তি ও মুক্তিকামী সাধারণ মানুষদের নির্বিচারে ধরে নিয়ে পাশবর্তী বধ্যভূমি খুনিয়া দিঘীতে নির্যাতন করে গুলি করে হত্যা করে। সে সময় তাদের সহযোগিতা করেছিল এলাকার চিহ্নিত কিছু রাজাকার। যার ফলশ্রুতিতে এখনও বধ্যভূমি খুনিয়া দিঘীর জায়গা অন্যের হাতে হস্তান্তর হয়ে গেছে। যা এপর্যন্ত উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি, এমনটি বলেন- উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার সিরাজুল ইসলাম। যানা যায়, ২ডিসেম্বর রাতে ঠাকুরগাঁওয়ে প্রচন্ড পাক-বাহিনীর গোলাগুলি হলে স্থানীয় মুক্তিযোদ্ধাদের প্রানপণ লড়াইয়ে সেই রাতেই শত্রু বাহিনী রাণীশংকৈল (ঠাকুরগাঁও) ছেড়ে পালাতে শুরু করে দিনাজপুরের ২৫মাইলে অবস্থান নেয়। ৩ ডিসেম্বর ভোর রাতে রাণীশংকৈল (ঠাকুরগাঁও) এ শত্রু মুক্ত হয়। আজ সেই দিন। ইতিহাসের পাতায় স্বর্ণাক্ষরে লেখা থাকবে এদিনের কথা। রাণীশংকৈল বাসী যথাযথ মর্যদায় এই দিনটিকে স্মরন করেছে। প্রতিবছর এই দিনটি রাণীশংকৈলের মানুষ পালন করবে স্ব-গৌরবে।