কুলিক নদীতে ব্রীজ নির্মাণ হরিপুরবাসীর প্রাণের দাবী
https://www.obolokon24.com/2017/12/thakurgaon_18.html
জসিমউদ্দীন (ইতি) হরিপুর, ঠাকুরগাঁও প্রতিনিধিঃ
ঠাকুরগাঁয়ের অবহেলিত জনপদ হরিপুর উপজেলা, জেলা সদর থেকে ৬২ কি:মি: দক্ষিণে লেহেম্বা-ভূতডাঙ্গী সীমানার মাঝ দিয়ে কালের চক্রে ভরাট হয়ে যাওয়া ঐতিহ্যবাহী কুলিক নদী। এ নদীর উপর ব্রীজ নির্মাণের যোরদাবী জানায় হরিপুর উপজেলার কাঠালডাঙ্গী এলাকাবাসী।
৬নং ভাতুরিয়া ইউনিয়ন চেয়ারম্যান শাহাজান সরকার জানান , হরিপুর উপজেলার সদর হতে রাণীশংকৈল, পীরগঞ্জ হয়ে দিনাজপুরসহ যেতে হয় দেশের বিভিন্ন প্রান্তে। চিকিৎসা, জমিজমা সংক্রান্ত বিষয়ে ভাল আইনজীবির পরামর্শ আইনি সহায়তা, শিক্ষাবোর্ড, ব্যবসা-বাণিজ্য ছাড়াও অনেক গুরত্বপূর্ণ কাজে সেতাবগঞ্জ-দিনাজপুর যেতে হয়। হরিপুর থেকে রাণীশংকৈল,পীরগঞ্জ হয়ে দিনাজপুর যেতে প্রায় ১০ কি:মি: রাস্তা বেশি যেতে হয়।
কাঠালডাঙ্গী-দেহানাগর হয়ে দিনাজপুর যেতে প্রায় ১০ কি:মি: রাস্তা কম যেতে হয়। তাছাড়া এ রাস্তাটি ৭ কি:মি: কাচা, রাস্তা পাকা হয়ে গেলে এলাকার মানুষের অর্থ ও সময় অনেকাংশ সাশ্রয় হবে। এটি যানজট মুক্ত রাস্তা, রাস্তাটি পাকাসহ কুলিক নদীর উপরে ব্রীজটি নির্মাণ হলে মফস্বল গ্রামগুলোতে শহরের ছোয়া লেগে অনেক উন্নত হয়ে উঠবে। বর্ষা মৌসুমে নৌকায় লোকজন পারাপার হয় আর খোড়া মৌসুমে বাঁশের সাঁকো দিয়ে জীবনের ঝুকি নিয়ে পারাপার হতে হয় দুই উপজেলার মানুষকে, রাত ১০টা পর্যন্ত নৌকা চলে, রাত ১০টা পর কোন লোককে ঐ নদীর উপর দিয়ে যেতে হলে চরমহারে বিপাকে পরতে হয়।
হরিপুর উপজেলা মহিলা ভাইস্ চেয়ারম্যান নাজমা আক্তার জানান, লেহেম্বা-ভূতডাঙ্গী নামক স্থানে কুলিক নদীর উপর ব্রীজ নির্মাণ জরুরি। ব্রীজটি নির্মাণ হয়ে গেলে দু’উপজেলার মানুষ, অনেক কষ্ট লাঘব হত।
ঠাকুরগাঁয়ের অবহেলিত জনপদ হরিপুর উপজেলা, জেলা সদর থেকে ৬২ কি:মি: দক্ষিণে লেহেম্বা-ভূতডাঙ্গী সীমানার মাঝ দিয়ে কালের চক্রে ভরাট হয়ে যাওয়া ঐতিহ্যবাহী কুলিক নদী। এ নদীর উপর ব্রীজ নির্মাণের যোরদাবী জানায় হরিপুর উপজেলার কাঠালডাঙ্গী এলাকাবাসী।
৬নং ভাতুরিয়া ইউনিয়ন চেয়ারম্যান শাহাজান সরকার জানান , হরিপুর উপজেলার সদর হতে রাণীশংকৈল, পীরগঞ্জ হয়ে দিনাজপুরসহ যেতে হয় দেশের বিভিন্ন প্রান্তে। চিকিৎসা, জমিজমা সংক্রান্ত বিষয়ে ভাল আইনজীবির পরামর্শ আইনি সহায়তা, শিক্ষাবোর্ড, ব্যবসা-বাণিজ্য ছাড়াও অনেক গুরত্বপূর্ণ কাজে সেতাবগঞ্জ-দিনাজপুর যেতে হয়। হরিপুর থেকে রাণীশংকৈল,পীরগঞ্জ হয়ে দিনাজপুর যেতে প্রায় ১০ কি:মি: রাস্তা বেশি যেতে হয়।
কাঠালডাঙ্গী-দেহানাগর হয়ে দিনাজপুর যেতে প্রায় ১০ কি:মি: রাস্তা কম যেতে হয়। তাছাড়া এ রাস্তাটি ৭ কি:মি: কাচা, রাস্তা পাকা হয়ে গেলে এলাকার মানুষের অর্থ ও সময় অনেকাংশ সাশ্রয় হবে। এটি যানজট মুক্ত রাস্তা, রাস্তাটি পাকাসহ কুলিক নদীর উপরে ব্রীজটি নির্মাণ হলে মফস্বল গ্রামগুলোতে শহরের ছোয়া লেগে অনেক উন্নত হয়ে উঠবে। বর্ষা মৌসুমে নৌকায় লোকজন পারাপার হয় আর খোড়া মৌসুমে বাঁশের সাঁকো দিয়ে জীবনের ঝুকি নিয়ে পারাপার হতে হয় দুই উপজেলার মানুষকে, রাত ১০টা পর্যন্ত নৌকা চলে, রাত ১০টা পর কোন লোককে ঐ নদীর উপর দিয়ে যেতে হলে চরমহারে বিপাকে পরতে হয়।
হরিপুর উপজেলা মহিলা ভাইস্ চেয়ারম্যান নাজমা আক্তার জানান, লেহেম্বা-ভূতডাঙ্গী নামক স্থানে কুলিক নদীর উপর ব্রীজ নির্মাণ জরুরি। ব্রীজটি নির্মাণ হয়ে গেলে দু’উপজেলার মানুষ, অনেক কষ্ট লাঘব হত।