মুশফিকের পরিবর্তে টেস্ট অধিনায়ক সাকিব, সহকারী মাহমুদউল্লাহ
https://www.obolokon24.com/2017/12/sports-cricket.html
খেলাধুলা-
টেস্ট অধিনায়কত্ব হারালেন মুশফিকুর রহিম। তার পরিবর্তে টেস্টে নতুন অধিনায়ক করা হয়েছে সাকিব আল হাসানকে। টি-টোয়েন্টির পাশাপাশি এখন টেস্টেও বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলকে নেতৃত্ব দিবেন তিনি।
টেস্টে সাকিবের ডেপুটি হিসেবে থাকবেন মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ। এত দিন এই দায়িত্ব পালন করছিলেন তামিম ইকবাল। তাকে বানানো হয়েছে টি-টোয়েন্টি দলের সহ অধিনায়ক।
অন্যদিকে, ওয়ানডে ফরম্যাটের নেতৃত্বে মাশরাফি বিন মুর্তজাই রয়েছেন।
গত কয়েক মাস ধরে তিন ফরম্যাটে তিনজন অধিনায়ক ছিল বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের। মুশফিক টেস্টে, মাশরাফি ওয়ানডে এবং সাকিব ছিলেন টি-টোয়েন্টি দলের দায়িত্বে। তবে এবার অধিনায়কের সংখ্যা কমে দুয়ে নেমে আসল। টি-টোয়েন্টির পাশাপাশি টেস্ট দলের অধিনায়কত্বের বাহুবন্ধনীও পেলেন সাকিব।
আজ রবিবার সন্ধ্যায় বিসিবির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা এক গুরুত্বপূর্ণ মিটিংয়ে বসেন। মিটিং শেষে বোর্ড সভাপতি নাজমুল হাসান পাপন সাকিবের টেস্ট অধিনায়ক হওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
বিসিবি প্রধান নাজমুল হোসেন পাপন বলেছেন, সকলের সঙ্গে আলোচনা করেই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। মুশফিকের সঙ্গেও ব্যাপারটি নিয়ে আলোচনা হয়েছে।
টেস্টের নতুন অধিনায়ক হিসেবে সাকিবের অধ্যায় শুরু হবে আগামী মাসেই। ঘরের মাঠে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে সাদা পোশাকের ক্রিকেটে টাইগারদের নেতৃত্ব দেবেন সাকিব।
মুশফিককে সরানোর স্পষ্ট কোনো কারণ উল্লেখ করা হয়নি বিসিবির পক্ষ থেকে। পাপন যেমনটা বলছিলেন, 'আমরা আপনাদের সঠিক কারণ বলতে পারবো না। কিন্তু আমাদের মনে হয়েছে মুশফিকের ব্যাটিংয়ে আরো মনোযোগ দেয়া উচিত এবং টেনশনমুক্ত থাকা উচিত।'
এর আগে বাংলাদেশকে ৯টি টেস্টে নেতৃত্ব দেন সাকিব। ২০০৯ সালে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে বাংলাদেশের টেস্ট অধিনায়ক হিসেবে অভিষেক হয় এই তারকা অলরাউন্ডারের। এছাড়া ২০১০ সালে সাতটি এবং ২০১১ সালে একটি টেস্টে টাইগারদের নেতৃত্ব দেন সাকিব।
প্রসঙ্গত, ২০১১ সালের সেপ্টেম্বরে বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের অধিনায়কত্ব পেয়েছিলেন মুশফিকুর রহিম। এরপর মাশরাফি ক্ষুদ্র দৈর্ঘ্যের অধিনায়কত্ব পাওয়ায় কেবল টেস্ট ফরম্যাটেই নেতৃত্ব দিয়ে আসছেন মুশি।
দক্ষিণ আফ্রিকা সিরিজের মাঝে সংবাদ সম্মেলনে কোচের বিপক্ষে কিছু বিতর্কিত কথা বলছিলেন মুশফিকুর রহীম। আর তা পছন্দ হয়নি বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি)। তখন থেকেই তাকে টেস্ট অধিনায়কত্ব থেকে সরিয়ে দেওয়া হবে বলে জোর গুঞ্জন ছিল। অবশেষে সেই গুঞ্জন সত্যি হলো।
টেস্ট অধিনায়কত্ব হারালেন মুশফিকুর রহিম। তার পরিবর্তে টেস্টে নতুন অধিনায়ক করা হয়েছে সাকিব আল হাসানকে। টি-টোয়েন্টির পাশাপাশি এখন টেস্টেও বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলকে নেতৃত্ব দিবেন তিনি।
টেস্টে সাকিবের ডেপুটি হিসেবে থাকবেন মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ। এত দিন এই দায়িত্ব পালন করছিলেন তামিম ইকবাল। তাকে বানানো হয়েছে টি-টোয়েন্টি দলের সহ অধিনায়ক।
অন্যদিকে, ওয়ানডে ফরম্যাটের নেতৃত্বে মাশরাফি বিন মুর্তজাই রয়েছেন।
গত কয়েক মাস ধরে তিন ফরম্যাটে তিনজন অধিনায়ক ছিল বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের। মুশফিক টেস্টে, মাশরাফি ওয়ানডে এবং সাকিব ছিলেন টি-টোয়েন্টি দলের দায়িত্বে। তবে এবার অধিনায়কের সংখ্যা কমে দুয়ে নেমে আসল। টি-টোয়েন্টির পাশাপাশি টেস্ট দলের অধিনায়কত্বের বাহুবন্ধনীও পেলেন সাকিব।
আজ রবিবার সন্ধ্যায় বিসিবির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা এক গুরুত্বপূর্ণ মিটিংয়ে বসেন। মিটিং শেষে বোর্ড সভাপতি নাজমুল হাসান পাপন সাকিবের টেস্ট অধিনায়ক হওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
বিসিবি প্রধান নাজমুল হোসেন পাপন বলেছেন, সকলের সঙ্গে আলোচনা করেই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। মুশফিকের সঙ্গেও ব্যাপারটি নিয়ে আলোচনা হয়েছে।
টেস্টের নতুন অধিনায়ক হিসেবে সাকিবের অধ্যায় শুরু হবে আগামী মাসেই। ঘরের মাঠে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে সাদা পোশাকের ক্রিকেটে টাইগারদের নেতৃত্ব দেবেন সাকিব।
মুশফিককে সরানোর স্পষ্ট কোনো কারণ উল্লেখ করা হয়নি বিসিবির পক্ষ থেকে। পাপন যেমনটা বলছিলেন, 'আমরা আপনাদের সঠিক কারণ বলতে পারবো না। কিন্তু আমাদের মনে হয়েছে মুশফিকের ব্যাটিংয়ে আরো মনোযোগ দেয়া উচিত এবং টেনশনমুক্ত থাকা উচিত।'
এর আগে বাংলাদেশকে ৯টি টেস্টে নেতৃত্ব দেন সাকিব। ২০০৯ সালে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে বাংলাদেশের টেস্ট অধিনায়ক হিসেবে অভিষেক হয় এই তারকা অলরাউন্ডারের। এছাড়া ২০১০ সালে সাতটি এবং ২০১১ সালে একটি টেস্টে টাইগারদের নেতৃত্ব দেন সাকিব।
প্রসঙ্গত, ২০১১ সালের সেপ্টেম্বরে বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের অধিনায়কত্ব পেয়েছিলেন মুশফিকুর রহিম। এরপর মাশরাফি ক্ষুদ্র দৈর্ঘ্যের অধিনায়কত্ব পাওয়ায় কেবল টেস্ট ফরম্যাটেই নেতৃত্ব দিয়ে আসছেন মুশি।
দক্ষিণ আফ্রিকা সিরিজের মাঝে সংবাদ সম্মেলনে কোচের বিপক্ষে কিছু বিতর্কিত কথা বলছিলেন মুশফিকুর রহীম। আর তা পছন্দ হয়নি বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি)। তখন থেকেই তাকে টেস্ট অধিনায়কত্ব থেকে সরিয়ে দেওয়া হবে বলে জোর গুঞ্জন ছিল। অবশেষে সেই গুঞ্জন সত্যি হলো।