সৈয়দপুরে বিএনপি নেতা সহ জোড়া খুনের ঘটনার এক ঘাতক গ্রেফতার
https://www.obolokon24.com/2017/12/saidpur_84.html
বিশেষ প্রতিনিধি ১৩ ডিসেম্বর॥
নীলফামারীর সৈয়দপুরে বিএনপি নেতা মামনুর রশিদ (৩৫) ও তার কথিত দ্বিতীয় স্ত্রী সাথী আরা (২৭) জোড়া খুনের ১৫ দিনের মাথায় পুলিশের হাতে ধরা পড়েছে খুনী। বুধবার সন্ধ্যা সাড়ে ৬টায় নীলফামারীর সৈয়দপুর থানায় এক সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে ঘটনার বিবরণ তুলে ধরে এ ঘটনার সঙ্গে জড়িত এক জন আসামীকে গ্রেফতারের কথা জানালেন পুলিশ সুপার জাকির হোসেন খান। গ্রেফতারকৃত আসামী হলো নুর মোস্তফা লাবু ওরফে নুর মোহাম্মদ সুমন (২৫)। তাকে আজ বুধবার সকালে সৈয়দপুরের চৌহমহনী হতে গ্রেফতার করা হয়েছে। সে সৈয়দপুর উপজেলার পোড়াহাট তেলিপাড়া গ্রামের মোহম্মদ আলীর ছেলে।
আজ বুধবার বিকালে তাকে আদালতে পাঠানো হলে সে ১৬৪ ধারায় স্বীরারোক্তি জবানবন্দী প্রদান করে। তার স্বীকারোক্তি জবানবন্দী মতে জোড়া খুনের অপারেশনে তিনজন অংশ নেয়। বাকী দুইজন পলাতক রয়েছে। এরা হলো পেট্রোল পা¤প কর্মচারী শিবলী সাদিক (৪০) ও তার ছোট ভাই সাগর (৩২)। তাদের বাড়ি দিনাজপুরের বীরগঞ্জে বর্তমানে তারা দুইজন অজ্ঞাত স্থানে আতœগোপন করে রয়েছে। তাদের ধরতে অভিযান চলছে। পুলিশ সুপার জানান গ্রেফতারকৃত ব্যাক্তি হত্যার কারন জানাতে পারেনি। কারন তাকে এই হত্যা মিশনে ভাড়া করেছিল শিবলী সাদিক ও তার ছোট ভাই সাগর। অপারেশনে তারা প্রথমে মেয়েটিকে হত্যা করে,এরপর বিএনপি নেতা ও পেট্রোলপাম্প মালিক মামনুর রশিদকে।
সংবাদ সম্মেলনে অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আবুল বাশার মোহাম্মদ আতিকুর রহমান, সহকারী পুলিশ সুপার জিয়াউল হক, সৈয়দপুর থানার ওসি শাহজাহান পাশা, তদন্তকারী কর্মকর্তা এস আই আব্দুল আজিজ।
উল্লেখ যে, হত্যার শিকার মামনুর রশিদ পার্বতীপুর উপজেলা বিএনপির যুগ্ম সাধারণ স¤পাদক ও প্রতিষ্ঠিত তেল ব্যবসায়ী। আর সাথী আরা রংপুরের একটি কলেজের অর্নাসের শিক্ষার্থী। হত্যার শিকার মামনুর রশিদ দিনাজপুরের পার্বতীপুর উপজেলা বিএনপির যুগ্ন সাধারন সম্পাদক ও উপজেলার সরকারপাড়া গ্রামে মৃত মনসুর আলীর ছেলে ও সাথী আরা একই উপজেলা শহরের পোড়াভিটা গ্রামের মহেবুল ইসলামের মেয়ে। তাদের চলতি বছরের ২৯ নবেম্বর নীলফামারীর সৈয়দপুর উপজেলার জসিম বাজার দোলাপাড়া মহল্লায় এক ভাড়া বাড়িতে দূর্বৃত্বরা ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে ও গলা কেটে হত্যার পর পালিয়ে গিয়েছিল। এ ঘটনায় হত্যার শিকার ¦িবএনপি নেতা মামনুর রশীদের বড় ভাই আব্দুর রহিম বাদী হয়ে ঘটনার পর সৈয়দপুর থানায় একটি মামলা দায়ের করেছিল (মামলা নম্বর ২২)। ওই জোড়া খুনের ঘটনায় ওই বাসার ভাড়াটিয়া শিবলী সাদিক ও তার স্ত্রী শান্তা সহ অজ্ঞাত ব্যাক্তিদের আসামী করেন তিনি। হত্যার শিকার ওই দুইজনেই নিকট আতœীয়সুত্রে মামাতা ও ফুফুতো ভাই বোন।
আর যে বাড়িটিতে জোড়া খুনের ঘটনটি ঘটেছে সেটি সৈয়দপুর শহরের কার্ডিকেয়ার ডায়াগনস্টিক সেন্টারের স্বত্বাধিকারী ডাঃ তৌফিক ইমামের স্ত্রী নাদিরা আক্তারের । তিনি ওই বাসাটি পেট্রোল পা¤প কর্মচারী শিবলী সাদিক ও তার স্ত্রী শান্তাকে ভাড়া দিয়েছিলেন। ওই আসামী গ্রেফতারের পর পরিস্কার হলো এই হত্যাকান্ডের ঘটনা।
নীলফামারীর সৈয়দপুরে বিএনপি নেতা মামনুর রশিদ (৩৫) ও তার কথিত দ্বিতীয় স্ত্রী সাথী আরা (২৭) জোড়া খুনের ১৫ দিনের মাথায় পুলিশের হাতে ধরা পড়েছে খুনী। বুধবার সন্ধ্যা সাড়ে ৬টায় নীলফামারীর সৈয়দপুর থানায় এক সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে ঘটনার বিবরণ তুলে ধরে এ ঘটনার সঙ্গে জড়িত এক জন আসামীকে গ্রেফতারের কথা জানালেন পুলিশ সুপার জাকির হোসেন খান। গ্রেফতারকৃত আসামী হলো নুর মোস্তফা লাবু ওরফে নুর মোহাম্মদ সুমন (২৫)। তাকে আজ বুধবার সকালে সৈয়দপুরের চৌহমহনী হতে গ্রেফতার করা হয়েছে। সে সৈয়দপুর উপজেলার পোড়াহাট তেলিপাড়া গ্রামের মোহম্মদ আলীর ছেলে।
আজ বুধবার বিকালে তাকে আদালতে পাঠানো হলে সে ১৬৪ ধারায় স্বীরারোক্তি জবানবন্দী প্রদান করে। তার স্বীকারোক্তি জবানবন্দী মতে জোড়া খুনের অপারেশনে তিনজন অংশ নেয়। বাকী দুইজন পলাতক রয়েছে। এরা হলো পেট্রোল পা¤প কর্মচারী শিবলী সাদিক (৪০) ও তার ছোট ভাই সাগর (৩২)। তাদের বাড়ি দিনাজপুরের বীরগঞ্জে বর্তমানে তারা দুইজন অজ্ঞাত স্থানে আতœগোপন করে রয়েছে। তাদের ধরতে অভিযান চলছে। পুলিশ সুপার জানান গ্রেফতারকৃত ব্যাক্তি হত্যার কারন জানাতে পারেনি। কারন তাকে এই হত্যা মিশনে ভাড়া করেছিল শিবলী সাদিক ও তার ছোট ভাই সাগর। অপারেশনে তারা প্রথমে মেয়েটিকে হত্যা করে,এরপর বিএনপি নেতা ও পেট্রোলপাম্প মালিক মামনুর রশিদকে।
সংবাদ সম্মেলনে অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আবুল বাশার মোহাম্মদ আতিকুর রহমান, সহকারী পুলিশ সুপার জিয়াউল হক, সৈয়দপুর থানার ওসি শাহজাহান পাশা, তদন্তকারী কর্মকর্তা এস আই আব্দুল আজিজ।
উল্লেখ যে, হত্যার শিকার মামনুর রশিদ পার্বতীপুর উপজেলা বিএনপির যুগ্ম সাধারণ স¤পাদক ও প্রতিষ্ঠিত তেল ব্যবসায়ী। আর সাথী আরা রংপুরের একটি কলেজের অর্নাসের শিক্ষার্থী। হত্যার শিকার মামনুর রশিদ দিনাজপুরের পার্বতীপুর উপজেলা বিএনপির যুগ্ন সাধারন সম্পাদক ও উপজেলার সরকারপাড়া গ্রামে মৃত মনসুর আলীর ছেলে ও সাথী আরা একই উপজেলা শহরের পোড়াভিটা গ্রামের মহেবুল ইসলামের মেয়ে। তাদের চলতি বছরের ২৯ নবেম্বর নীলফামারীর সৈয়দপুর উপজেলার জসিম বাজার দোলাপাড়া মহল্লায় এক ভাড়া বাড়িতে দূর্বৃত্বরা ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে ও গলা কেটে হত্যার পর পালিয়ে গিয়েছিল। এ ঘটনায় হত্যার শিকার ¦িবএনপি নেতা মামনুর রশীদের বড় ভাই আব্দুর রহিম বাদী হয়ে ঘটনার পর সৈয়দপুর থানায় একটি মামলা দায়ের করেছিল (মামলা নম্বর ২২)। ওই জোড়া খুনের ঘটনায় ওই বাসার ভাড়াটিয়া শিবলী সাদিক ও তার স্ত্রী শান্তা সহ অজ্ঞাত ব্যাক্তিদের আসামী করেন তিনি। হত্যার শিকার ওই দুইজনেই নিকট আতœীয়সুত্রে মামাতা ও ফুফুতো ভাই বোন।
আর যে বাড়িটিতে জোড়া খুনের ঘটনটি ঘটেছে সেটি সৈয়দপুর শহরের কার্ডিকেয়ার ডায়াগনস্টিক সেন্টারের স্বত্বাধিকারী ডাঃ তৌফিক ইমামের স্ত্রী নাদিরা আক্তারের । তিনি ওই বাসাটি পেট্রোল পা¤প কর্মচারী শিবলী সাদিক ও তার স্ত্রী শান্তাকে ভাড়া দিয়েছিলেন। ওই আসামী গ্রেফতারের পর পরিস্কার হলো এই হত্যাকান্ডের ঘটনা।