পীরগাছায় চান মিয়া লাউ চাষে স্বাবলম্বী
https://www.obolokon24.com/2017/12/rangpur_52.html
ফজলুর রহমান,পীরগাছা
রংপুরের পীরগাছায় লাউয়ের আবাদ করে স্বাবলম্বী হয়েছেন অনন্তরাম উচাপাড়া গ্রামের আব্দুর রাজ্জাক এর ছেলে চান মিয়া। তিনি তার এলাকায় অনেক কৃষককে লাউ চাষ করার জন্য উৎসাহ দিয়ে আসছেন। কৃষক চান মিয়া প্রতি বছরের ন্যায় এবারো তার এলাকার উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা অবিনাশ চন্দ্র সরকার এর পরামর্শক্রমে দেড় বিঘা জমিতে লাউয়ের চারা রোপন করেন। এলাকার অনেক কৃষক অনেক ধরনের কথা বললেও তিনি তা কর্ণপাত না করে ঝুকি নিয়ে নিজের একমাত্র সম্বল দেড় বিঘা জমিতে ডায়না জাতের লাউয়ের চারা রোপন করেন। লাউয়ের চারা রোপনের অল্প কয়েকদিনের মধ্যে ফুল ও লাউ ধরা শুরু করে। তার দেড় বিঘা জমিতে লাউ ধরা পর্যন্ত খরচ হয়েছে ৮ হাজার টাকা। লাউ রোপনের দেড় মাসের মধ্যে লাউ বিক্রির জন্য যোগ্য হয়ে উঠে। এক মাসের মধ্যে তিনি প্রায় ২৫ হাজার টাকার লাউ বিক্রয় করেন। কৃষক চান মিয়ার মতো আরো অনেকে এলাকায় লাউ চাষে আগ্রহী হচ্ছে। সহজ পদ্ধতি ও কম খরচের কারণে উৎসাহিত হয়েছেন উপজেলার অনেক কৃষক।
উপজেলা উদ্ভিদ সংরক্ষণ কর্মকর্তা আব্দুল লতিফ এর সাথে কথা হলে তিনি জানান, সেক্সফেরোমেন ফাঁদ লাউ, বেগুন, করলা ক্ষেতে আমাদের কৃষকরা ব্যবহার করছে। এ সম্পর্কে সচেতন হচ্ছে আমাদের উপজেলার মাঠ পর্যায়ের কৃষকরা।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা জাহেদুল হক চৌধুরী এর সাথে কথা হলে তিনি জানান, কীটনাশক মুক্ত বিভিন্ন সবজি চাষ করার নিমিত্তে কৃষকদের সচেতনতা বৃদ্ধির জন্য উপ-সহকারি কৃষি কর্মকর্তাগণ মাঠে কাজ করছে। আমরা নিয়মিত কৃষকদের মাঠ পর্যায়ে সেক্স ফেরোমেন ফাঁদ সম্পর্কে সচেতন ও উদ্ধুদ্ধ করছি।
রংপুরের পীরগাছায় লাউয়ের আবাদ করে স্বাবলম্বী হয়েছেন অনন্তরাম উচাপাড়া গ্রামের আব্দুর রাজ্জাক এর ছেলে চান মিয়া। তিনি তার এলাকায় অনেক কৃষককে লাউ চাষ করার জন্য উৎসাহ দিয়ে আসছেন। কৃষক চান মিয়া প্রতি বছরের ন্যায় এবারো তার এলাকার উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা অবিনাশ চন্দ্র সরকার এর পরামর্শক্রমে দেড় বিঘা জমিতে লাউয়ের চারা রোপন করেন। এলাকার অনেক কৃষক অনেক ধরনের কথা বললেও তিনি তা কর্ণপাত না করে ঝুকি নিয়ে নিজের একমাত্র সম্বল দেড় বিঘা জমিতে ডায়না জাতের লাউয়ের চারা রোপন করেন। লাউয়ের চারা রোপনের অল্প কয়েকদিনের মধ্যে ফুল ও লাউ ধরা শুরু করে। তার দেড় বিঘা জমিতে লাউ ধরা পর্যন্ত খরচ হয়েছে ৮ হাজার টাকা। লাউ রোপনের দেড় মাসের মধ্যে লাউ বিক্রির জন্য যোগ্য হয়ে উঠে। এক মাসের মধ্যে তিনি প্রায় ২৫ হাজার টাকার লাউ বিক্রয় করেন। কৃষক চান মিয়ার মতো আরো অনেকে এলাকায় লাউ চাষে আগ্রহী হচ্ছে। সহজ পদ্ধতি ও কম খরচের কারণে উৎসাহিত হয়েছেন উপজেলার অনেক কৃষক।
উপজেলা উদ্ভিদ সংরক্ষণ কর্মকর্তা আব্দুল লতিফ এর সাথে কথা হলে তিনি জানান, সেক্সফেরোমেন ফাঁদ লাউ, বেগুন, করলা ক্ষেতে আমাদের কৃষকরা ব্যবহার করছে। এ সম্পর্কে সচেতন হচ্ছে আমাদের উপজেলার মাঠ পর্যায়ের কৃষকরা।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা জাহেদুল হক চৌধুরী এর সাথে কথা হলে তিনি জানান, কীটনাশক মুক্ত বিভিন্ন সবজি চাষ করার নিমিত্তে কৃষকদের সচেতনতা বৃদ্ধির জন্য উপ-সহকারি কৃষি কর্মকর্তাগণ মাঠে কাজ করছে। আমরা নিয়মিত কৃষকদের মাঠ পর্যায়ে সেক্স ফেরোমেন ফাঁদ সম্পর্কে সচেতন ও উদ্ধুদ্ধ করছি।