পঞ্চগড়ে নারী নির্যাতন নির্মূলকরণে প্রচারাভিযান পক্ষ মানববন্ধন অনুষ্ঠিত
https://www.obolokon24.com/2017/12/panchagar_7.html
মো: তোতা মিয়া, পঞ্চগড় প্রতিনিধি:
লজ্জা দ্বিধা ভয় আর নয়, যৌন হয়রানির বিরুদ্ধে সোচ্চার হওয়ার এখনই সময়, এই শ্লোগানকে সামনে রেখে আন্তর্জাতিক নারী নির্যাতন প্রতিরোধ পক্ষ উপলক্ষে পঞ্চগড় জেলা সদরের শেরে বাংলা পার্কে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে।আজ বৃহস্পতিবার বেলা ১২টায় যৌন হয়রানি নির্মূলকরণ নেটওয়ার্কের আয়োজনে ঘণ্টাব্যাপী মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে। মানববন্ধনে অংশগ্রহণ করেন আরডিআরএস বাংলাদেশ, জেলা এলায়েন্স ও পল্লীশ্রী, দিনাজপুর, ব্র্যাক সামাজিক ক্ষমতায়ন কর্মসূচি, পঞ্চগড়, আমরাই পারি জেলা এলায়েন্স ও বিকাশ বাংলাদেশ, পঞ্চগড় । মানব বন্ধনে বক্তব্য রাখেন সহকারী কমিশনার সুবল চাকমা, স্বাগত বক্তব্য রাখেন এ কে আজাদ, ব্র্যাক সমন্বয়কারী হাসিনা পারভিন আর ডি আর এস প্রতিনিধি, সাবেক ডিপুটি কমিশনার আলাউদ্দীন প্রধান।
বক্তারা উল্লেখ করেন,বিশ্ব জুড়ে নারী ও শিশুর প্রতি নির্যাতন বর্তমানে একটি সমস্যা হিসেবে চিহ্নিত। বিশ্বে প্রতি ৩ জনের ১ জন নারী নির্যাতনের শিকার। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো পরিচালিত ২০১৫ সালের জরিপ অনুযায়ী, ৮০ জন নারী জীবনের কোনো না কোনো সময় কোন না কোনোভাবে নির্যাতনোর শিকার হন। নির্যাতনের ফলে তাদের শারীরিক ও মানসিক ক্ষতির সঙ্গেসঙ্গে সামাজিক ও আর্থিক ক্ষতি হয়ে থাকে, যা সকল প্রকার উন্নয়নকে বাধাগ্রস্ত করে।
লজ্জা দ্বিধা ভয় আর নয়, যৌন হয়রানির বিরুদ্ধে সোচ্চার হওয়ার এখনই সময়, এই শ্লোগানকে সামনে রেখে আন্তর্জাতিক নারী নির্যাতন প্রতিরোধ পক্ষ উপলক্ষে পঞ্চগড় জেলা সদরের শেরে বাংলা পার্কে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে।আজ বৃহস্পতিবার বেলা ১২টায় যৌন হয়রানি নির্মূলকরণ নেটওয়ার্কের আয়োজনে ঘণ্টাব্যাপী মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে। মানববন্ধনে অংশগ্রহণ করেন আরডিআরএস বাংলাদেশ, জেলা এলায়েন্স ও পল্লীশ্রী, দিনাজপুর, ব্র্যাক সামাজিক ক্ষমতায়ন কর্মসূচি, পঞ্চগড়, আমরাই পারি জেলা এলায়েন্স ও বিকাশ বাংলাদেশ, পঞ্চগড় । মানব বন্ধনে বক্তব্য রাখেন সহকারী কমিশনার সুবল চাকমা, স্বাগত বক্তব্য রাখেন এ কে আজাদ, ব্র্যাক সমন্বয়কারী হাসিনা পারভিন আর ডি আর এস প্রতিনিধি, সাবেক ডিপুটি কমিশনার আলাউদ্দীন প্রধান।
বক্তারা উল্লেখ করেন,বিশ্ব জুড়ে নারী ও শিশুর প্রতি নির্যাতন বর্তমানে একটি সমস্যা হিসেবে চিহ্নিত। বিশ্বে প্রতি ৩ জনের ১ জন নারী নির্যাতনের শিকার। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো পরিচালিত ২০১৫ সালের জরিপ অনুযায়ী, ৮০ জন নারী জীবনের কোনো না কোনো সময় কোন না কোনোভাবে নির্যাতনোর শিকার হন। নির্যাতনের ফলে তাদের শারীরিক ও মানসিক ক্ষতির সঙ্গেসঙ্গে সামাজিক ও আর্থিক ক্ষতি হয়ে থাকে, যা সকল প্রকার উন্নয়নকে বাধাগ্রস্ত করে।