এক দফা দাবিতে পঞ্চগড়ে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষকদের সংবাদ সম্মেলন
https://www.obolokon24.com/2017/12/panchagar_15.html
মো: সাইদুজ্জামান রেজাপঞ্চগড় প্রতিনিধি ঃ
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকদের পরের ধাপে বেতন স্কেল নির্ধারণের এক দফা দাবিতে পঞ্চগড়ে সংবাদ সম্মেলন করেছে সহকারী শিক্ষকরা। শুক্রবার দুপুরে পঞ্চগড়-২ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। সংবাদ সম্মেলনে বক্তব্য রাখেন, জেলা শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক মনিরুল হক মনির, সদর উপজেলা শিক্ষক সমিতির সভাপতি আইয়ুব আলী প্রধান, সাধারণ সম্পাদক নুর নবী জিন্নাহ, শিক্ষক নেতা মকবুলার রহমান, তেঁতুলিয়া উপজেলার নেতা জুলফিকার আলী, আটোয়ারীর তারেক হোসেন মুক্তা, বোদার ইয়াকুব আলী, দেবীগঞ্জের সফিকুল ইসলাম প্রমূখ।
বক্তারা বলেন, ১৯৭৩ সালে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষকদের ও প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত সহকারি শিক্ষকদের বেতন স্কেল একই ছিল। এরপর ২০০৬ সাল পর্যন্ত প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষকদের পরের স্কেলে বেতন পেতেন প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত সহকারি শিক্ষকরা। সর্বশেষ ২০১৫ সালের অষ্টম জাতীয় পে-স্কেলে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষকরা ১১তম গ্রেড অর্থাৎ ১২ হাজার ৫শ টাকা স্কেলে এবং প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত সহকারি শিক্ষকরা ১৪তম গ্রেড অর্থাৎ ১০ হাজার ২শ টাকা স্কেলে বেতন পাচ্ছেন। একজন প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত সহকারি শিক্ষক প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষকের ৩ ধাপ নীচে বেতন পাচ্ছেন। ২০১৪ সালে মূল বেতন ১ হাজার ২শ টাকা থেকে বেড়ে এক বছর পর বৈষম্য দাড়িয়েছে ২ হাজার ৩শ টাকা। ১৬ বছর চাকুরীর পর একজন প্রধান শিক্ষকের সাথে সহকারী শিক্ষকের বেতন ব্যবধান হবে ২০ হাজার টাকা। এ নিয়ে অনেক আন্দোলন করা হলেও বেতন বৈষম্য নিরসন করা হয়নি। তারা আগামী ২২ ডিসেম্বরের মধ্যে তাদের প্রাণের এক দফা দাবি বাস্তবায়নের জন্য সরকারের প্রতি জোর দাবি জানান। তা না হলে আগামী ২৩ ডিসেম্বর কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে আমরণ অনশন কর্মসূচির মাধ্যমে দাবি আদায় করা হবে বলে তারা ঘোষণা দেন।
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকদের পরের ধাপে বেতন স্কেল নির্ধারণের এক দফা দাবিতে পঞ্চগড়ে সংবাদ সম্মেলন করেছে সহকারী শিক্ষকরা। শুক্রবার দুপুরে পঞ্চগড়-২ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। সংবাদ সম্মেলনে বক্তব্য রাখেন, জেলা শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক মনিরুল হক মনির, সদর উপজেলা শিক্ষক সমিতির সভাপতি আইয়ুব আলী প্রধান, সাধারণ সম্পাদক নুর নবী জিন্নাহ, শিক্ষক নেতা মকবুলার রহমান, তেঁতুলিয়া উপজেলার নেতা জুলফিকার আলী, আটোয়ারীর তারেক হোসেন মুক্তা, বোদার ইয়াকুব আলী, দেবীগঞ্জের সফিকুল ইসলাম প্রমূখ।
বক্তারা বলেন, ১৯৭৩ সালে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষকদের ও প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত সহকারি শিক্ষকদের বেতন স্কেল একই ছিল। এরপর ২০০৬ সাল পর্যন্ত প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষকদের পরের স্কেলে বেতন পেতেন প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত সহকারি শিক্ষকরা। সর্বশেষ ২০১৫ সালের অষ্টম জাতীয় পে-স্কেলে প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষকরা ১১তম গ্রেড অর্থাৎ ১২ হাজার ৫শ টাকা স্কেলে এবং প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত সহকারি শিক্ষকরা ১৪তম গ্রেড অর্থাৎ ১০ হাজার ২শ টাকা স্কেলে বেতন পাচ্ছেন। একজন প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত সহকারি শিক্ষক প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষকের ৩ ধাপ নীচে বেতন পাচ্ছেন। ২০১৪ সালে মূল বেতন ১ হাজার ২শ টাকা থেকে বেড়ে এক বছর পর বৈষম্য দাড়িয়েছে ২ হাজার ৩শ টাকা। ১৬ বছর চাকুরীর পর একজন প্রধান শিক্ষকের সাথে সহকারী শিক্ষকের বেতন ব্যবধান হবে ২০ হাজার টাকা। এ নিয়ে অনেক আন্দোলন করা হলেও বেতন বৈষম্য নিরসন করা হয়নি। তারা আগামী ২২ ডিসেম্বরের মধ্যে তাদের প্রাণের এক দফা দাবি বাস্তবায়নের জন্য সরকারের প্রতি জোর দাবি জানান। তা না হলে আগামী ২৩ ডিসেম্বর কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে আমরণ অনশন কর্মসূচির মাধ্যমে দাবি আদায় করা হবে বলে তারা ঘোষণা দেন।