আগামীকাল ১৩ ডিসেম্বর নীলফামারী পাক হানাদার মুক্ত দিবস
https://www.obolokon24.com/2017/12/nilphamari_12.html
ইনজামাম-উল-হক নির্ণয়, নীলফামারী ১২ ডিসেম্বর॥
আগামীকাল ১৩ ডিসেম্বর বুধবার নীলফামারী পাক হানাদার-মুক্ত দিবস। ১৯৭১ সালের এই দিনে বীর মুক্তিযোদ্ধারা নীলফামারীকে হানাদার মুক্ত করে উত্তোলন করেছিল স্বাধীন বাংলাদেশের পতাকা। সে সময় ৬ থানা নিয়ে নীলফামারী ছিল একটি মহকুমা শহর।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমানের আহ্বানে সাড়া দিয়ে নীলফামারীর অগণিত ছাত্র-জনতা ও সাধারণ মানুষ স্বাধীনতার জন্য ঐক্যবদ্ধ হয়ে সংগ্রাম শুরু করে। পরবর্তী পর্যায়ে ভারতে সস্বস্ত্রট্রেনিং নেওয়ার পর ৬ নম্বর সেক্টরের অধীন মুক্তিযোদ্ধারা পাকসেনাদের বিভিন্ন ক্যাম্পে গেরিলা আক্রমনের মাধ্যমে পরাস্ত করতে শুরু করে।
জেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদ ইউনিটের কমান্ডার ফজলুল হক বলেন নীলফামারী ৬ নম্বর সেক্টরের সেক্টর কমান্ডার ছিল খাদেমুল বাশার। যুদ্ধ ক্ষেত্রে অনেক মুক্তিযোদ্ধা আহত ও শহীদ হন। চারদিক থেকে মুক্তিযোদ্ধাদের আক্রমণে ১২ ডিসেম্বর রাতে পাক-হানাদার বাহিনী নীলফামারী শহর ছেড়ে আশ্রয় নেয় সৈয়দপুর সেনানিবাসে। ১৩ ডিসেম্বর ভোরে মুক্তিযোদ্ধারা শহরে প্রবেশ করলে রাস্তায় নেমে আসে স্বাধীনতাকামী হাজারো মানুষ। এসময় স্থানীয় চৌরঙ্গী মোড়ে উত্তোলন করা হয় স্বাধীন বাংলাদেশের পতাকা। দিনটিকে স্মরণ করতে আগামীকাল বুধবার জেলা প্রশাসন ও মুক্তিযোদ্ধা সংসদের জেলা ইউনিট হাতে নিয়েছে বিভিন্ন কর্মসূচী। এর মধ্যে আনন্দ শোভাযাত্রা, আলোচনা সভা ও মুক্তিযুদ্ধের গান রয়েছে।
আগামীকাল ১৩ ডিসেম্বর বুধবার নীলফামারী পাক হানাদার-মুক্ত দিবস। ১৯৭১ সালের এই দিনে বীর মুক্তিযোদ্ধারা নীলফামারীকে হানাদার মুক্ত করে উত্তোলন করেছিল স্বাধীন বাংলাদেশের পতাকা। সে সময় ৬ থানা নিয়ে নীলফামারী ছিল একটি মহকুমা শহর।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমানের আহ্বানে সাড়া দিয়ে নীলফামারীর অগণিত ছাত্র-জনতা ও সাধারণ মানুষ স্বাধীনতার জন্য ঐক্যবদ্ধ হয়ে সংগ্রাম শুরু করে। পরবর্তী পর্যায়ে ভারতে সস্বস্ত্রট্রেনিং নেওয়ার পর ৬ নম্বর সেক্টরের অধীন মুক্তিযোদ্ধারা পাকসেনাদের বিভিন্ন ক্যাম্পে গেরিলা আক্রমনের মাধ্যমে পরাস্ত করতে শুরু করে।
জেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদ ইউনিটের কমান্ডার ফজলুল হক বলেন নীলফামারী ৬ নম্বর সেক্টরের সেক্টর কমান্ডার ছিল খাদেমুল বাশার। যুদ্ধ ক্ষেত্রে অনেক মুক্তিযোদ্ধা আহত ও শহীদ হন। চারদিক থেকে মুক্তিযোদ্ধাদের আক্রমণে ১২ ডিসেম্বর রাতে পাক-হানাদার বাহিনী নীলফামারী শহর ছেড়ে আশ্রয় নেয় সৈয়দপুর সেনানিবাসে। ১৩ ডিসেম্বর ভোরে মুক্তিযোদ্ধারা শহরে প্রবেশ করলে রাস্তায় নেমে আসে স্বাধীনতাকামী হাজারো মানুষ। এসময় স্থানীয় চৌরঙ্গী মোড়ে উত্তোলন করা হয় স্বাধীন বাংলাদেশের পতাকা। দিনটিকে স্মরণ করতে আগামীকাল বুধবার জেলা প্রশাসন ও মুক্তিযোদ্ধা সংসদের জেলা ইউনিট হাতে নিয়েছে বিভিন্ন কর্মসূচী। এর মধ্যে আনন্দ শোভাযাত্রা, আলোচনা সভা ও মুক্তিযুদ্ধের গান রয়েছে।