জলঢাকায় প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বিজয় র্যালি ও বিভিন্ন প্রতিযোগিতার আয়োজন।
https://www.obolokon24.com/2017/12/jaldhaka_42.html
মর্তুজা ইসলাম, জলঢাকা প্রতিনিধিঃ
প্রতিবন্ধীরাও এখন থেমে নেই। তাদের মাঝেও ছড়িয়ে পড়েছে বিজয় আনন্দ। তারা
এখন সামাজের কোনও বোঝা নয়, তারাও হতে চায় শিক্ষিত সমাজের অধিকারী। তারই
প্রমাণ দিয়েছে খেলা, গান ও নাটক সহ বিভিন্ন প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করে। এর
আগে এক বর্নাঢ্য শোভাযাত্রা বের করে বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করছেে
প্রতিবন্ধী শিশুরা। নীলফামারীর জলঢাকায় বিজয় দিবস উপলক্ষে বুধবার দিনব্যাপী
কৈমারী রথবাজারের বালাপাড়া বাক্- শ্রবণ ও বুদ্ধি প্রতিবন্ধী স্কুলের
আয়োজনে বিভিন্ন প্রতিযোগিতায় অংশ নেয় প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থীরা। পরে বিজয়ী
প্রতিবন্ধী শিশুদের মাঝে পুরুস্কার বিতরণ করেন, অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি
মুক্তা হিমাগার প্রাঃ লিঃ এণ্ড এস আলী অটো এগ্রো লিমিটেড এর ব্যবস্থাপনা
পরিচালক শরিফুল ইসলাম বাবু।
প্রতিষ্ঠানের সভাপতি আইয়ুব আলীর সভাপতিত্বে এসময় বক্তব্য রাখেন, কৈমারী ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান কহিনুজ্জামান লিটন, প্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠাতা সদস্য তারিকুল ইসলাম রুবেল ও প্রধান শিক্ষক শবনম শারমিন প্রমুখ।
নাটকে অভিনয়কারী ৪র্থ শ্রেণীর প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থী আসমানী আক্তার জানায়, আমরা কিছু মানুষের কাছে অবহেলিত তাই মূল্যায়ন পাই না। একটু সহযোগিতা পেলে আমরাও যে পাড়ি আজ এটাই তার প্রমাণ। এদিকে একই শ্রেণীর লাবলু বলেছে, আমাদের শিক্ষার জন্য এই প্রতিবন্ধী স্কুল না হলে হয়তো পরিবারে বোঝা হয়েই থাকতে হতো। সে জানায়, আমরা লেখাপড়ার পাশাপাশি এই স্কুলে নিয়মিত ভাবে ব্যায়াম, পুষ্টিকর খাবার, সেলাই, হস্তশিল্পের কাজ পশুপালন, মোবাইল সার্ভিসিং এবং কম্পিউটার শিখে নিজেদের পরিবর্তন আনতে চেষ্টা করছি।
প্রতিষ্ঠানের সভাপতি আইয়ুব আলীর সভাপতিত্বে এসময় বক্তব্য রাখেন, কৈমারী ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান কহিনুজ্জামান লিটন, প্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠাতা সদস্য তারিকুল ইসলাম রুবেল ও প্রধান শিক্ষক শবনম শারমিন প্রমুখ।
নাটকে অভিনয়কারী ৪র্থ শ্রেণীর প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থী আসমানী আক্তার জানায়, আমরা কিছু মানুষের কাছে অবহেলিত তাই মূল্যায়ন পাই না। একটু সহযোগিতা পেলে আমরাও যে পাড়ি আজ এটাই তার প্রমাণ। এদিকে একই শ্রেণীর লাবলু বলেছে, আমাদের শিক্ষার জন্য এই প্রতিবন্ধী স্কুল না হলে হয়তো পরিবারে বোঝা হয়েই থাকতে হতো। সে জানায়, আমরা লেখাপড়ার পাশাপাশি এই স্কুলে নিয়মিত ভাবে ব্যায়াম, পুষ্টিকর খাবার, সেলাই, হস্তশিল্পের কাজ পশুপালন, মোবাইল সার্ভিসিং এবং কম্পিউটার শিখে নিজেদের পরিবর্তন আনতে চেষ্টা করছি।