পীরগাছায় সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ভবন ঝুঁকিপূর্ণ, খোলা আকাশের নীচে পাঠদান
https://www.obolokon24.com/2017/11/school.html
ফজলুর রহমান,পীরগাছা(রংপুর)প্রতিনিধিঃ
রংপুরের পীরগাছায় এক সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ভবন ঝুঁকিপূর্ণ হওয়ায় শিক্ষার্থীদের খোলা আকাশের নীচে পাঠদান করাচ্ছেন শিক্ষকরা। পাঠদানের বিকল্প কোন জায়গা না থাকায় খোলা স্থানে পাঠদান করা হচ্ছে। আকাশে মেঘ দেখলেই ৫ম শ্রেণীর শিক্ষার্থীদের বাদে অন্যান্য শ্রেণীর শিক্ষার্থীদের ছুটি দিতে হয়। বিদ্যালয় থেকে একাধিকবার উপজেলা শিক্ষা অফিসে আবেদন দিলেও কোন ব্যবস্থা করা হয়নি।
সরেজমিন ও স্থানীয় সুত্রে জানা যায়, উপজেলার ছাওলা ইউনিয়নের আলহাজ্ব আঃ হক সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ভবন নির্মানের সময় নিম্নমানের কাজ হয়। একারণে গত তিন বছর পূর্বে একাধিকবার ভূ-কম্পনের ফলে বিদ্যালয়ের বিভিন্ন জায়গায় ফাটল ধরে। বর্তমানে ভবনের বাইরে ও ভিতরে ব্যাপক ফাটলের কারণে ভবনটি ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে। ওই ঝুঁকিপূর্ণ ভবনে গত তিন বছর থেকে ৪ জন শিক্ষক শতাধিক শিক্ষার্থীদের ঝুঁকি নিয়ে পাঠদান করাচ্ছেন। বিদ্যালয়ের ভবনের ঘরের ভিতরে মাঝে মাঝে পলেস্তরা খসে পড়ে শিক্ষক ও শিক্ষাথীরা আহত হওয়ারও খবর পাওয়া যায়। তিনকক্ষ বিশিষ্ট ঝুঁকিপূর্ণ বিদ্যালয়টিতে শিক্ষার্থীদের পাঠদান করানো হত। বর্তমানে একটি কক্ষ বেশি ঝুঁকিপূর্ণ হওয়ায় বাধ্য হয়ে শিক্ষার্থীদের খোলা আকাশের নীচে পাঠদান করাতে হচ্ছে।
এব্যাপারে ওই বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আহসানুল মোহসেলিন এর সাথে কথা হলে তিনি জানান, উপজেলা শিক্ষা অফিসে একাধিকবার অবগত করা হলেও বিদ্যালয় সংস্কারে কোন ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়নি। একারনে পাঠদানের বিকল্প জায়গা না থাকায় ৫ম শ্রেণীর শিক্ষার্থীদের খোলা আকাশের নীচে পাঠদান করানো হচ্ছে। অনেক সময় আকাশে মেঘ দেখা দিলে অন্য শ্রেণীর শিক্ষার্থীদের ছুটি দিয়ে ৫ম শ্রেণীর ্ক্লাস নিতে হয়।
এব্যাপারে উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার রফিক-উজ-জামান এর সাথে মোবাইলে কথা হলে তিনি জানান, তদন্ত সাপেক্ষে দ্রুত সংস্কারের ব্যবস্থা করা হবে।
রংপুরের পীরগাছায় এক সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ভবন ঝুঁকিপূর্ণ হওয়ায় শিক্ষার্থীদের খোলা আকাশের নীচে পাঠদান করাচ্ছেন শিক্ষকরা। পাঠদানের বিকল্প কোন জায়গা না থাকায় খোলা স্থানে পাঠদান করা হচ্ছে। আকাশে মেঘ দেখলেই ৫ম শ্রেণীর শিক্ষার্থীদের বাদে অন্যান্য শ্রেণীর শিক্ষার্থীদের ছুটি দিতে হয়। বিদ্যালয় থেকে একাধিকবার উপজেলা শিক্ষা অফিসে আবেদন দিলেও কোন ব্যবস্থা করা হয়নি।
সরেজমিন ও স্থানীয় সুত্রে জানা যায়, উপজেলার ছাওলা ইউনিয়নের আলহাজ্ব আঃ হক সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ভবন নির্মানের সময় নিম্নমানের কাজ হয়। একারণে গত তিন বছর পূর্বে একাধিকবার ভূ-কম্পনের ফলে বিদ্যালয়ের বিভিন্ন জায়গায় ফাটল ধরে। বর্তমানে ভবনের বাইরে ও ভিতরে ব্যাপক ফাটলের কারণে ভবনটি ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে। ওই ঝুঁকিপূর্ণ ভবনে গত তিন বছর থেকে ৪ জন শিক্ষক শতাধিক শিক্ষার্থীদের ঝুঁকি নিয়ে পাঠদান করাচ্ছেন। বিদ্যালয়ের ভবনের ঘরের ভিতরে মাঝে মাঝে পলেস্তরা খসে পড়ে শিক্ষক ও শিক্ষাথীরা আহত হওয়ারও খবর পাওয়া যায়। তিনকক্ষ বিশিষ্ট ঝুঁকিপূর্ণ বিদ্যালয়টিতে শিক্ষার্থীদের পাঠদান করানো হত। বর্তমানে একটি কক্ষ বেশি ঝুঁকিপূর্ণ হওয়ায় বাধ্য হয়ে শিক্ষার্থীদের খোলা আকাশের নীচে পাঠদান করাতে হচ্ছে।
এব্যাপারে ওই বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আহসানুল মোহসেলিন এর সাথে কথা হলে তিনি জানান, উপজেলা শিক্ষা অফিসে একাধিকবার অবগত করা হলেও বিদ্যালয় সংস্কারে কোন ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়নি। একারনে পাঠদানের বিকল্প জায়গা না থাকায় ৫ম শ্রেণীর শিক্ষার্থীদের খোলা আকাশের নীচে পাঠদান করানো হচ্ছে। অনেক সময় আকাশে মেঘ দেখা দিলে অন্য শ্রেণীর শিক্ষার্থীদের ছুটি দিয়ে ৫ম শ্রেণীর ্ক্লাস নিতে হয়।
এব্যাপারে উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার রফিক-উজ-জামান এর সাথে মোবাইলে কথা হলে তিনি জানান, তদন্ত সাপেক্ষে দ্রুত সংস্কারের ব্যবস্থা করা হবে।