শিশু নির্যাতন রোধ ও সুরক্ষা নিশ্চিত করতে সকলকে এগিয়ে আসতে হবে-রংপুর পুলিশ সুপার
https://www.obolokon24.com/2017/11/rangpur_89.html
মামুনুর রশিদ মেরাজুল-
শিশু নির্যাতন রোধ ও শিশু সুরক্ষা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে প্রত্যেকের অবস্থান থেকে কাজ করতে হবে। এটিকে সামাজিক আন্দোলনে পরিনত করা গেলেই শিশুদের জন্য একটি নিরাপদ সমাজ ও রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করা সম্ভব। শনিবার সকালে রংপুর পুলিশ কমিউনিটি হলে জেলার পুলিশ কর্মকর্তাদের জন্য শিশু সুরক্ষা বিষয়ক দুই দিনব্যাপী প্রশিক্ষণের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় রংপুরের পুলিশ সুপার পুলিশ সুপার মো. মিজানুর রহমান পিপিএম এসব কথা বলেন।
পুলিশ সুপার বলেন, পেশাগত দায়িত্ব পালনের সময় শিশু সুরক্ষার বিষয়গুলো সঠিকভাবে চিহ্নিত করা ও শিশুরা যাতে সর্বোত্তম সহায়তা পায় পুলিশ বিভাগ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকেন। তিনি বলেন, কোন শিশু যেন হয়রাণীর শিকার না হয়, নির্যাতনের শিকার না হয় সেটি আমাদের পবিত্র দায়িত্ব এবং তবেই ঘটবে এ প্রশিক্ষণের সার্থকতা।
এসময় উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (অপরাধ) মো. ফজলে এলাহী এবং অতিরিক্ত পুলিশ সুপার(সার্কেল এ) মো. সাইফুর রহমান, ইসলামিক রিলিফ শিশুকল্যাণ বিভাগের ব্যবস্থাপক মো. মনিরুজ্জামান, শিশু সুরক্ষা সমন্বয়কারী রাফাতুর রহমান রুবা।
ইসলামিক রিলিফ এর সহায়তা ও বাংলাদেশ পুলিশ রংপুর জেলার আয়োজিত প্রশিক্ষণে ইন্সপেক্টর, সাব ইন্সপেক্টর ও শিশু বান্ধব কর্মকর্তা পদমর্যাদার ২৪ জন পুলিশ কর্মকর্তা অংশগ্রহণ করেন। প্রশিক্ষণে শিশু কারা, জাতিসংঘ শিশু অধিকার সনদ, বাংলাদেশ শিশু আইন ২০১৩, শিশু নির্যাতনের বহুমূখী ধরণ, শিশু সুরক্ষায় আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর ভূমিকা, বাংলাদেশে শিশু পরিস্থিতি ও শিশু সুরক্ষার আইন ও নীতিমালাসমূহ, শিশুদের সঙ্গে আচরণ ও বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক তৈরীতে করণীয় বিষয়ে আলোচনা করা হয়।
শিশু নির্যাতন রোধ ও শিশু সুরক্ষা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে প্রত্যেকের অবস্থান থেকে কাজ করতে হবে। এটিকে সামাজিক আন্দোলনে পরিনত করা গেলেই শিশুদের জন্য একটি নিরাপদ সমাজ ও রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করা সম্ভব। শনিবার সকালে রংপুর পুলিশ কমিউনিটি হলে জেলার পুলিশ কর্মকর্তাদের জন্য শিশু সুরক্ষা বিষয়ক দুই দিনব্যাপী প্রশিক্ষণের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় রংপুরের পুলিশ সুপার পুলিশ সুপার মো. মিজানুর রহমান পিপিএম এসব কথা বলেন।
পুলিশ সুপার বলেন, পেশাগত দায়িত্ব পালনের সময় শিশু সুরক্ষার বিষয়গুলো সঠিকভাবে চিহ্নিত করা ও শিশুরা যাতে সর্বোত্তম সহায়তা পায় পুলিশ বিভাগ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকেন। তিনি বলেন, কোন শিশু যেন হয়রাণীর শিকার না হয়, নির্যাতনের শিকার না হয় সেটি আমাদের পবিত্র দায়িত্ব এবং তবেই ঘটবে এ প্রশিক্ষণের সার্থকতা।
এসময় উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (অপরাধ) মো. ফজলে এলাহী এবং অতিরিক্ত পুলিশ সুপার(সার্কেল এ) মো. সাইফুর রহমান, ইসলামিক রিলিফ শিশুকল্যাণ বিভাগের ব্যবস্থাপক মো. মনিরুজ্জামান, শিশু সুরক্ষা সমন্বয়কারী রাফাতুর রহমান রুবা।
ইসলামিক রিলিফ এর সহায়তা ও বাংলাদেশ পুলিশ রংপুর জেলার আয়োজিত প্রশিক্ষণে ইন্সপেক্টর, সাব ইন্সপেক্টর ও শিশু বান্ধব কর্মকর্তা পদমর্যাদার ২৪ জন পুলিশ কর্মকর্তা অংশগ্রহণ করেন। প্রশিক্ষণে শিশু কারা, জাতিসংঘ শিশু অধিকার সনদ, বাংলাদেশ শিশু আইন ২০১৩, শিশু নির্যাতনের বহুমূখী ধরণ, শিশু সুরক্ষায় আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর ভূমিকা, বাংলাদেশে শিশু পরিস্থিতি ও শিশু সুরক্ষার আইন ও নীতিমালাসমূহ, শিশুদের সঙ্গে আচরণ ও বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক তৈরীতে করণীয় বিষয়ে আলোচনা করা হয়।