পীরগঞ্জে আবারো একটি ভাল কাজ করলেন ইউপি চেয়ারম্যান রবিউল!
https://www.obolokon24.com/2017/11/rangpur_79.html
মামুনুর রশিদ মেরাজুল, পীরগঞ্জ (রংপুর) থেকে ঃ
পীরগঞ্জে ইউ.পি চেয়ারম্যানের পদক্ষেপে এক শিশুকে চুরির অপরাধ থেকে অব্যাহতি দিয়ে শিশুটিকে মাদরাসায় হাফেজিয়া পড়ানোর জন্য ভর্তি করা হয়েছে। শিশুটির পড়াখোর যাবতীয় খরচ বহনের দায়িত্ব নিয়েছেন তরুন চেয়ারম্যান রবিউল ইসলাম রবি। উপজেলার ভেন্ডাবাড়ী ইউনিয়নে ঘটনাটি ঘটেছে।
জানা গেছে, গত সোমবার রাতে উপজেলার ঐতিহ্যবাহী ভেন্ডাবাড়ীহাটের প্রতিষ্ঠিত গালামাল ব্যবসায়ী জুয়েল মিয়ার দোকান ঘরের টীনের চালা কেটে দোকান থেকে নগদ ৫৫ হাজার টাকা চুরি যায়। এরপর বিষয়টি ওই ইউপির চেয়ারম্যানকে অবগত করা হলে চেয়ারম্যানের সোর্স দিয়ে ভেন্ডাবাড়ীহাটের শিশু চোর লিমন মিয়া (১৩) আটক করে। পরে তার স্বীকারোক্তি অনুযায়ী গত বুধবার রাতে চুরি যাওয়া ৫৫ হাজার টাকা ওই হাটের একটি ঘরের মেঝে থেকে পরিত্যক্ত অবস্থায় উদ্ধার করা হয়। তাৎক্ষনিকভাবে স্থানীয় গন্যমান্যদের পরামর্শে পিতাহারা লিমনের পড়ালেখার জন্য ওই চেয়ারম্যান দায়িত্ব নিয়ে ভেন্ডাবাড়ীহাটের পার্শ্ববর্তী মহেশপুর হাফেজিয়া মাদরাসায় ভর্তি করে দেন। এ ব্যাপারে চেয়ারম্যান রবিউল ইসলাম রবি বলেন, শিশু লিমন অর্থাভাবে পড়ালেখা করতে পারেনি। তার বাবাও নেই, মা (ফেলানী মাই) সৌদি আরবে থাকে। ফলে অভিভাবকের অনুপস্থিতির কারণে সে বিপথগামী হতে যাচ্ছিল। স্পেশাল সোর্স দিয়ে তাকে (লিমন) আটক করেছি। এই প্রথম সে এমন ঘটনা ঘটিয়েছে বলে সে (লিমন) জানিয়েছে। তাকে আলোকিত মানুষ হিসেবে গড়ে তোলার লক্ষ্যে আমার নিজ খরচে তার লেখাপড়ার দায়িত্ব নিয়ে হাফেজিয়া মাদরাসায় ভর্তি করে দিয়েছি। চেয়ারম্যানের পদক্ষেপে ক্ষতিগ্রস্থ দোকান মালিকসহ স্থানীয়রা খুশী হয়েছেন বলে জানা গেছে।
সুত্র আরও জানায়, শিশু লিমনের মা সৌদি আরবে প্রায় ৯ বছর ধরে অবস্থান করলেও তার একমাত্র ছেলে সন্তানের কোন খোঁজ খবর নেন না।
উলে¬খ্য, ওই চেয়ারম্যান ভেন্ডাবাড়ী এলাকার সুদখোর মহাজনদের ১০/১২ টি ক্লাবসহ ব্যক্তিগত পর্যায়ে উচ্চ হারে লাগানো সুদের টাকার বিরুদ্ধে সামাজিক আন্দোলন গড়ে তুলতে সভা, মাইকিং ও স্থানীয় ডিশ চ্যানেলে প্রচার করছেন এবং সফলও হয়েছেন। এ ছাড়াও তিনি বাল্য বিয়ে, সন্ত্রাস, জঙ্গিবাদ ও মাদকের বিরুদ্ধে দৃঢ় অবস্থান নেয়ায় ওই এলাকায় তার প্রতি সাধারন মানুষের ইতিবাচক সাড়া পড়েছে।
পীরগঞ্জে ইউ.পি চেয়ারম্যানের পদক্ষেপে এক শিশুকে চুরির অপরাধ থেকে অব্যাহতি দিয়ে শিশুটিকে মাদরাসায় হাফেজিয়া পড়ানোর জন্য ভর্তি করা হয়েছে। শিশুটির পড়াখোর যাবতীয় খরচ বহনের দায়িত্ব নিয়েছেন তরুন চেয়ারম্যান রবিউল ইসলাম রবি। উপজেলার ভেন্ডাবাড়ী ইউনিয়নে ঘটনাটি ঘটেছে।
জানা গেছে, গত সোমবার রাতে উপজেলার ঐতিহ্যবাহী ভেন্ডাবাড়ীহাটের প্রতিষ্ঠিত গালামাল ব্যবসায়ী জুয়েল মিয়ার দোকান ঘরের টীনের চালা কেটে দোকান থেকে নগদ ৫৫ হাজার টাকা চুরি যায়। এরপর বিষয়টি ওই ইউপির চেয়ারম্যানকে অবগত করা হলে চেয়ারম্যানের সোর্স দিয়ে ভেন্ডাবাড়ীহাটের শিশু চোর লিমন মিয়া (১৩) আটক করে। পরে তার স্বীকারোক্তি অনুযায়ী গত বুধবার রাতে চুরি যাওয়া ৫৫ হাজার টাকা ওই হাটের একটি ঘরের মেঝে থেকে পরিত্যক্ত অবস্থায় উদ্ধার করা হয়। তাৎক্ষনিকভাবে স্থানীয় গন্যমান্যদের পরামর্শে পিতাহারা লিমনের পড়ালেখার জন্য ওই চেয়ারম্যান দায়িত্ব নিয়ে ভেন্ডাবাড়ীহাটের পার্শ্ববর্তী মহেশপুর হাফেজিয়া মাদরাসায় ভর্তি করে দেন। এ ব্যাপারে চেয়ারম্যান রবিউল ইসলাম রবি বলেন, শিশু লিমন অর্থাভাবে পড়ালেখা করতে পারেনি। তার বাবাও নেই, মা (ফেলানী মাই) সৌদি আরবে থাকে। ফলে অভিভাবকের অনুপস্থিতির কারণে সে বিপথগামী হতে যাচ্ছিল। স্পেশাল সোর্স দিয়ে তাকে (লিমন) আটক করেছি। এই প্রথম সে এমন ঘটনা ঘটিয়েছে বলে সে (লিমন) জানিয়েছে। তাকে আলোকিত মানুষ হিসেবে গড়ে তোলার লক্ষ্যে আমার নিজ খরচে তার লেখাপড়ার দায়িত্ব নিয়ে হাফেজিয়া মাদরাসায় ভর্তি করে দিয়েছি। চেয়ারম্যানের পদক্ষেপে ক্ষতিগ্রস্থ দোকান মালিকসহ স্থানীয়রা খুশী হয়েছেন বলে জানা গেছে।
সুত্র আরও জানায়, শিশু লিমনের মা সৌদি আরবে প্রায় ৯ বছর ধরে অবস্থান করলেও তার একমাত্র ছেলে সন্তানের কোন খোঁজ খবর নেন না।
উলে¬খ্য, ওই চেয়ারম্যান ভেন্ডাবাড়ী এলাকার সুদখোর মহাজনদের ১০/১২ টি ক্লাবসহ ব্যক্তিগত পর্যায়ে উচ্চ হারে লাগানো সুদের টাকার বিরুদ্ধে সামাজিক আন্দোলন গড়ে তুলতে সভা, মাইকিং ও স্থানীয় ডিশ চ্যানেলে প্রচার করছেন এবং সফলও হয়েছেন। এ ছাড়াও তিনি বাল্য বিয়ে, সন্ত্রাস, জঙ্গিবাদ ও মাদকের বিরুদ্ধে দৃঢ় অবস্থান নেয়ায় ওই এলাকায় তার প্রতি সাধারন মানুষের ইতিবাচক সাড়া পড়েছে।