পঞ্চগড় সদর আধুনিক হাসপাতালে চিকিৎসার বেহাল দষা
https://www.obolokon24.com/2017/11/panchagar20.html
মো: তোতা মিয়া পঞ্চগড় প্রতিনিধি:
পঞ্চগড় সদর আধুনিক হাসপাতালে চিকিৎসার বেহাল দষা। গত ০৬/১১/২০১৭ইং তারিখ মো: হাবিব(২০), গ্রাম- দর্জি পাড়া, ধাক্কামারা, সে পঞ্চগড় সদর হাসপাতালে জাতীয় যক্ষ¥া নিয়ন্ত্রন কর্মসূচী অফিসে গেলে যক্ষ্মার কফ পরীক্ষা করে যাহার রেজিষ্ট্রন নং-৩৪৮/১৭। সেই রিপোর্ট দেখলে পাওয়া যায় তার যক্ষ্মা হয়েছে। এ ব্যাপারে তাকে যক্ষ্মার চিকিৎসা দেয় ডাঃ প্রতীক কুমার বনিক, এমওসিএস। এর পর ঔষধ নিয়মিত খেলে হাবিব আরো বেশি অসুস্থ হয়ে পরে। তারপর তার অভিভাবকের মনে সন্দেহ হলে গত ০৯/১১/২০১৭ইং তারিখে নাম পরিবর্তন করে মো: রুবেল নামে পূনরায় কফ পরীক্ষার রেজিষ্ট্রেশন নং-২৬৭৫ সে রিপোটে গোলাম মোস্তফা ল্যাবরেটরি অপারেটর জানান তার কফে যক্ষ্মার কোন জীবানু পাওয়া যায়নি। এরপর হাবিবের অভিভাবক সাংবাদিকদের লিখিত অভিযোগ করলে সাংবাদিকগণ তদন্তে গেলে ডাঃ প্রতীক কুমার বনিক, এমওসিএস তিনি জানান, আমি ল্যাবরেটরির রিপোট অনুযায়ী চিকিৎসা দিয়েছি এতে আমার কোন দোষ নাই। এ ব্যাপারে ল্যাবরেটরি অপারেটর গোলাম মোস্তফার নিকট গেলে তিনি বলেন আমাদের মেশিনের সমস্যার কারণে হয়তো হয়েছে। পঞ্চগড় সদর আধুনিক হাসপাতালে সিভিল সার্জনের সাথে কথা বলতে গেলে উনার সহকারী, তিনি বলেন এটি হলো পুকুরের মত। পুকুরে একবার জ্বাল ফেললে মাছ উঠে। দ্বিতীয় বার জ্বাল ফেললে মাছ নাও উঠতে পারে, তাই বলে কি পুকুরে মাছ নেই। এ ব্যাখ্যা শুনে সিভিল সার্জন ডাঃ প্রীতম্বর রায় বলেন, আমার উত্তর তো আপনারা পেয়ে গেছেন। এটি একটি সুন্দর উদাহরণ দিয়েছে বটে। আপনারা রোগীকে নিয়ে আসেন আমরা আবার পূনরায় চিকিৎসা দিব।
পঞ্চগড় সদর আধুনিক হাসপাতালে চিকিৎসার বেহাল দষা। গত ০৬/১১/২০১৭ইং তারিখ মো: হাবিব(২০), গ্রাম- দর্জি পাড়া, ধাক্কামারা, সে পঞ্চগড় সদর হাসপাতালে জাতীয় যক্ষ¥া নিয়ন্ত্রন কর্মসূচী অফিসে গেলে যক্ষ্মার কফ পরীক্ষা করে যাহার রেজিষ্ট্রন নং-৩৪৮/১৭। সেই রিপোর্ট দেখলে পাওয়া যায় তার যক্ষ্মা হয়েছে। এ ব্যাপারে তাকে যক্ষ্মার চিকিৎসা দেয় ডাঃ প্রতীক কুমার বনিক, এমওসিএস। এর পর ঔষধ নিয়মিত খেলে হাবিব আরো বেশি অসুস্থ হয়ে পরে। তারপর তার অভিভাবকের মনে সন্দেহ হলে গত ০৯/১১/২০১৭ইং তারিখে নাম পরিবর্তন করে মো: রুবেল নামে পূনরায় কফ পরীক্ষার রেজিষ্ট্রেশন নং-২৬৭৫ সে রিপোটে গোলাম মোস্তফা ল্যাবরেটরি অপারেটর জানান তার কফে যক্ষ্মার কোন জীবানু পাওয়া যায়নি। এরপর হাবিবের অভিভাবক সাংবাদিকদের লিখিত অভিযোগ করলে সাংবাদিকগণ তদন্তে গেলে ডাঃ প্রতীক কুমার বনিক, এমওসিএস তিনি জানান, আমি ল্যাবরেটরির রিপোট অনুযায়ী চিকিৎসা দিয়েছি এতে আমার কোন দোষ নাই। এ ব্যাপারে ল্যাবরেটরি অপারেটর গোলাম মোস্তফার নিকট গেলে তিনি বলেন আমাদের মেশিনের সমস্যার কারণে হয়তো হয়েছে। পঞ্চগড় সদর আধুনিক হাসপাতালে সিভিল সার্জনের সাথে কথা বলতে গেলে উনার সহকারী, তিনি বলেন এটি হলো পুকুরের মত। পুকুরে একবার জ্বাল ফেললে মাছ উঠে। দ্বিতীয় বার জ্বাল ফেললে মাছ নাও উঠতে পারে, তাই বলে কি পুকুরে মাছ নেই। এ ব্যাখ্যা শুনে সিভিল সার্জন ডাঃ প্রীতম্বর রায় বলেন, আমার উত্তর তো আপনারা পেয়ে গেছেন। এটি একটি সুন্দর উদাহরণ দিয়েছে বটে। আপনারা রোগীকে নিয়ে আসেন আমরা আবার পূনরায় চিকিৎসা দিব।